ঢাকা ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভাঙ্গুড়ায় উচ্চ মূল্যে সার বিক্রির অভিযোগ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:১৩:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মার্চ ২০২০
  • / 104

ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ পাবনার ভাঙ্গুড়ায় ডিলারের বিরুদ্ধে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযুক্ত ডিলারের নাম জহুরুল ইসলাম। সে উপজেলা কৃষি অফিসের তালিকাভুক্ত ডিলার। জহুরুল উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নে সার ও বীজ বিক্রয়ের ডিলার। এ বিষয়ে স্থানীয় কৃষকরা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।

সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বর্তমানে বোরো ধানের চারা রোপন শুরু করছেন কৃষকরা। শুধুমাত্র খানমরিচ ইউনিয়নে ২১ শত হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ করার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। চারা রোপনের শুরুতে ডিএপি ও ইউরিয়া সারের প্রয়োজন হয়। অভিযুক্ত জহুরুল এই এলাকায় এই সারের যোগান দেন।

এ বছর জহুরুল প্রতি বস্তা সার ১হাজার থেকে ১১শত টাকায় বিক্রি করছেন অথচ সরকার নির্ধারিত দাম রয়েছে বস্তা প্রতি ৮শত টাকা। সারের কৃত্তিম সংকট দেখিয়ে সে এই বাড়তি দাম নিচ্ছেন। বাধ্য হয়ে কৃষকেরা বৃহস্পতিবার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগকারী একজন কৃষক নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘ধানের চারা রোপনের শুরু থেকেই জহুরুল সারের দাম অতিরিক্ত নিচ্ছে। দাম খানিকটা কমানোর কথা বললে সে তা শোনেনি। বাধ্য হয়ে আমিসহ কয়েকজন দরিদ্র কৃষক ঠিক দামে সার পেতে কৃষি কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিয়েছি।

জহুরুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “ষড়যন্ত্র করে এই কৃষকেরা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এনামুল হক বলেন, কৃষকদের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ভাঙ্গুড়ায় উচ্চ মূল্যে সার বিক্রির অভিযোগ

প্রকাশিত সময় ১০:১৩:১১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মার্চ ২০২০

ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ পাবনার ভাঙ্গুড়ায় ডিলারের বিরুদ্ধে সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।

অভিযুক্ত ডিলারের নাম জহুরুল ইসলাম। সে উপজেলা কৃষি অফিসের তালিকাভুক্ত ডিলার। জহুরুল উপজেলার খানমরিচ ইউনিয়নে সার ও বীজ বিক্রয়ের ডিলার। এ বিষয়ে স্থানীয় কৃষকরা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন।

সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বর্তমানে বোরো ধানের চারা রোপন শুরু করছেন কৃষকরা। শুধুমাত্র খানমরিচ ইউনিয়নে ২১ শত হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ করার লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। চারা রোপনের শুরুতে ডিএপি ও ইউরিয়া সারের প্রয়োজন হয়। অভিযুক্ত জহুরুল এই এলাকায় এই সারের যোগান দেন।

এ বছর জহুরুল প্রতি বস্তা সার ১হাজার থেকে ১১শত টাকায় বিক্রি করছেন অথচ সরকার নির্ধারিত দাম রয়েছে বস্তা প্রতি ৮শত টাকা। সারের কৃত্তিম সংকট দেখিয়ে সে এই বাড়তি দাম নিচ্ছেন। বাধ্য হয়ে কৃষকেরা বৃহস্পতিবার উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

অভিযোগকারী একজন কৃষক নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘ধানের চারা রোপনের শুরু থেকেই জহুরুল সারের দাম অতিরিক্ত নিচ্ছে। দাম খানিকটা কমানোর কথা বললে সে তা শোনেনি। বাধ্য হয়ে আমিসহ কয়েকজন দরিদ্র কৃষক ঠিক দামে সার পেতে কৃষি কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ দিয়েছি।

জহুরুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “ষড়যন্ত্র করে এই কৃষকেরা তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এনামুল হক বলেন, কৃষকদের কাছ থেকে অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে।