ঢাকা ০৩:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সাঁথিয়ায় ক্ষুরা রোগের প্রাদুর্ভাবে ১৫টি গরু-বাছুর মারা গেছে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৩:৪৭:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ ২০২০
  • / 137

সাঁথিয়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ পাবনার সাঁথিয়ায় গরু-বাছুরের ক্ষুরা রোগের প্রাদুর্ভাব। এ রোগে প্রায় ১৫টি গরু-বাছুর মারা যাওয়ায় খামারী দিশাহারা হয়ে পড়েছে। ঘটনাস্থলে চিকিৎসাসহ ভ্যাকসিনেশন করা হচ্ছে।

এলাকাবাসী ও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ১০ মার্চ থেকে সাঁথিয়া উপজেলার নাড়িয়াগদাই গ্রামে গরু-বাছুরের ক্ষুরা রোগ দেখা দেয়। এলাকার খামারিরা প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসা করলেও ক্ষুরা রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। প্রায় ৫০/৬০টি খামারির খামারের গরু-বাছুর ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

এক পর্যায়ে গত ১০ মার্চ থেকে ২৩ মার্চ পর্যন্ত সোনাতলা পশ্চিমপাড়া গ্রামের হারুনঅর রশিদের ৩টা, একই গ্রামের খামারি আব্দুল জলিলের ৩টা, টুকু মোল্লার ২টা, আয়েজ উদ্দিনের ১টা, বকন বাছুরসহ প্রায় ১৫টি গরু-বাছুর মারা গেছে বলে জানা যায়।

ক্ষুরা রোগের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ হারুনার রশিদ ও উপসহকরী প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা শাহজাহান কবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং মেডিক্যাল টিম গঠন করে খামারিদের গরু-বাছুরের চিকিৎসাসহ ভ্যাকসিনেশন করা হচ্ছে।

এলাকাবাসী জানান, উপজেলার সোনাতলা, আমোষ,বোয়াইলমারী, নড়িয়াগদাই, জোড়গাছা গ্রামের খামারিদের প্রায় ৪০/৫০টি গরু-বাছুর ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত হয়েছে।

প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ হারুনার রশিদ জানান, অফিসে জনবল কম থাকায় ১জন মাত্র উপসহকরী প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তাকে নিয়ে আক্রান্ত গরু-বাছুরের চিকিৎসা দেয়াসহ অন্যান্য গরু-বাছুরের ভ্যাকসিনেশন করা হচ্ছে। যে কয়টি গরু মারা গেছে সে গুলি প্রায় বাছুর। বর্তমানে রোগ অনেকাংশেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভাব হয়েছে।

সাঁথিয়ায় ক্ষুরা রোগের প্রাদুর্ভাবে ১৫টি গরু-বাছুর মারা গেছে

প্রকাশিত সময় ০৩:৪৭:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ ২০২০

সাঁথিয়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ পাবনার সাঁথিয়ায় গরু-বাছুরের ক্ষুরা রোগের প্রাদুর্ভাব। এ রোগে প্রায় ১৫টি গরু-বাছুর মারা যাওয়ায় খামারী দিশাহারা হয়ে পড়েছে। ঘটনাস্থলে চিকিৎসাসহ ভ্যাকসিনেশন করা হচ্ছে।

এলাকাবাসী ও প্রাণি সম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ১০ মার্চ থেকে সাঁথিয়া উপজেলার নাড়িয়াগদাই গ্রামে গরু-বাছুরের ক্ষুরা রোগ দেখা দেয়। এলাকার খামারিরা প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসা করলেও ক্ষুরা রোগের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পেতে থাকে। প্রায় ৫০/৬০টি খামারির খামারের গরু-বাছুর ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

এক পর্যায়ে গত ১০ মার্চ থেকে ২৩ মার্চ পর্যন্ত সোনাতলা পশ্চিমপাড়া গ্রামের হারুনঅর রশিদের ৩টা, একই গ্রামের খামারি আব্দুল জলিলের ৩টা, টুকু মোল্লার ২টা, আয়েজ উদ্দিনের ১টা, বকন বাছুরসহ প্রায় ১৫টি গরু-বাছুর মারা গেছে বলে জানা যায়।

ক্ষুরা রোগের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ হারুনার রশিদ ও উপসহকরী প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা শাহজাহান কবির ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং মেডিক্যাল টিম গঠন করে খামারিদের গরু-বাছুরের চিকিৎসাসহ ভ্যাকসিনেশন করা হচ্ছে।

এলাকাবাসী জানান, উপজেলার সোনাতলা, আমোষ,বোয়াইলমারী, নড়িয়াগদাই, জোড়গাছা গ্রামের খামারিদের প্রায় ৪০/৫০টি গরু-বাছুর ক্ষুরা রোগে আক্রান্ত হয়েছে।

প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ হারুনার রশিদ জানান, অফিসে জনবল কম থাকায় ১জন মাত্র উপসহকরী প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তাকে নিয়ে আক্রান্ত গরু-বাছুরের চিকিৎসা দেয়াসহ অন্যান্য গরু-বাছুরের ভ্যাকসিনেশন করা হচ্ছে। যে কয়টি গরু মারা গেছে সে গুলি প্রায় বাছুর। বর্তমানে রোগ অনেকাংশেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভাব হয়েছে।