ঢাকা ০৯:৫২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সিরাজগঞ্জ বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রে এক কক্ষে ৩ শতাধিক মানুষ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৫:৫৮:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ মার্চ ২০২০
  • / 86

আমিনুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জঃ বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে সচেতনতা এবং করোনা প্রতিরোধে সরকারের সকল বিভাগ কাজ করলেও সিরাজগঞ্জে বিদ্যুৎ বিভাগে ঘটেছে তার উল্টোটা।

বুধবার ২৫ মার্চ সকাল থেকে শহরের বাহিরগোলো সড়কে অবস্থিত নেসকো কর্তৃক পরিচালিত বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিপনন কেন্দ্রে প্রিপ্রেইড মিটার গ্রাহকদের গাদাগাদি লাইন।

যেখানে করোনা ভাইরাস থেকে জনসমাগম এবং নিরাপদ দুরত্বে সকলকে থাকার জন্য সরকারি ভাবে নির্দেশনা দেয়া হলেও এই বিভাগ একটি কক্ষে ৩শতাধিক নারী-পুরুষকে লাইন ধরিয়ে বিক্রয় করা হচ্ছে বিদ্যুৎ। ওই কক্ষে ৭টি বুথ থাকলেও তার ৬টি দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে বন্ধ।

ফলে কে করোনা সম্পৃক্ত তা বোঝার উপায় না জেনে গাদাগাদি করে লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ কিনছেন। শুধু তাই না, সরকারি নির্দেশনার প্রেক্ষিতে বিদ্যুত গ্রহিতাদের সেবা দিতে ব্যর্থ হওয়াতে তারা খোলা মাঠে গাছের নিচে টেবিল চেয়ার নিয়ে টাকা জমা নিচ্ছেন। আবার টাকা জমা দেয়ার পরও অনেকেই তাদের মোবাইরে মেসেজ পাচ্ছেননা।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়েছে পুলিশ।

এনিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র সাহা তার ব্যর্থতার কথা স্বীকার করে বলেন দেশের এমন পরিস্থিতিতে আরো সচেতন মুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত ছিলো। তিনি এসংকট দ্রুত সমাধান এবং বিকল হওয়া বুথের মেশিন গুলো দ্রæত মেরামত করা হবে বলেও জানান।

সিরাজগঞ্জ বিদ্যুৎ বিতরণ কেন্দ্রে এক কক্ষে ৩ শতাধিক মানুষ

প্রকাশিত সময় ০৫:৫৮:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ মার্চ ২০২০

আমিনুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জঃ বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে সচেতনতা এবং করোনা প্রতিরোধে সরকারের সকল বিভাগ কাজ করলেও সিরাজগঞ্জে বিদ্যুৎ বিভাগে ঘটেছে তার উল্টোটা।

বুধবার ২৫ মার্চ সকাল থেকে শহরের বাহিরগোলো সড়কে অবস্থিত নেসকো কর্তৃক পরিচালিত বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিপনন কেন্দ্রে প্রিপ্রেইড মিটার গ্রাহকদের গাদাগাদি লাইন।

যেখানে করোনা ভাইরাস থেকে জনসমাগম এবং নিরাপদ দুরত্বে সকলকে থাকার জন্য সরকারি ভাবে নির্দেশনা দেয়া হলেও এই বিভাগ একটি কক্ষে ৩শতাধিক নারী-পুরুষকে লাইন ধরিয়ে বিক্রয় করা হচ্ছে বিদ্যুৎ। ওই কক্ষে ৭টি বুথ থাকলেও তার ৬টি দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে বন্ধ।

ফলে কে করোনা সম্পৃক্ত তা বোঝার উপায় না জেনে গাদাগাদি করে লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ কিনছেন। শুধু তাই না, সরকারি নির্দেশনার প্রেক্ষিতে বিদ্যুত গ্রহিতাদের সেবা দিতে ব্যর্থ হওয়াতে তারা খোলা মাঠে গাছের নিচে টেবিল চেয়ার নিয়ে টাকা জমা নিচ্ছেন। আবার টাকা জমা দেয়ার পরও অনেকেই তাদের মোবাইরে মেসেজ পাচ্ছেননা।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখা হয়েছে পুলিশ।

এনিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী গোবিন্দ চন্দ্র সাহা তার ব্যর্থতার কথা স্বীকার করে বলেন দেশের এমন পরিস্থিতিতে আরো সচেতন মুলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত ছিলো। তিনি এসংকট দ্রুত সমাধান এবং বিকল হওয়া বুথের মেশিন গুলো দ্রæত মেরামত করা হবে বলেও জানান।