ঢাকা ০৮:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মেডিকেল টিম আসার পূর্বেই পোশাক শ্রমিক পলাতক

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৫:৪৩:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ এপ্রিল ২০২০
  • / 104

মহসীন আলী, তাড়াশঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর উপসর্গ জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে বাড়িতে ফেরা এক পোশাক শ্রমিকের শরীর থেকে নমূনা সংগ্রহ করতে মেডিকেল টিম তার বাড়িতে যাওয়ার পূর্বেই পালিয়ে গেল বাড়ী থেকে।

ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার বিকেলে উপজেলার মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের নাদোসৈয়দপুর গ্রামে।

মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম আতিকুল ইসলাম বুলবুল জানান, নাদোসৈয়দপুর গ্রামের নদীপাড়া এলাকার বাসিন্দা লিয়াকত আলীর ছেলে আব্দুল খালেক (৩৫) নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতো। গত চারদিন আগে করোনা ভাইরাসের উপসর্গ জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে বাড়িতে ফেরে। ঘটনাটি প্রতিবেশীরা স্থানীয় প্রশাসন কে জানান। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন তাড়াশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স একটি মেডিকেল টিম নমূনা সংগ্রহের জন্য খালেকের বাড়িতে পাঠায়। মেডিকেল টিম যাওয়ার পূর্বেই খবর পেয়ে খালেক কৌশলে বাড়ী থেকে পালিয়ে যায়।

এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত প্রশাসনের লোকজন তার কোন হদিস করতে পারেনি।

তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিন মিয়া জানান, তাড়াশ উপজেলাসহ সিরাজগঞ্জে এখন পর্যন্ত কোন করোনা রোগী সনাক্ত হয়নি। আমরা উপসর্গের খবর পাওয়া মাত্রই মেডিকেল টিম দিয়ে নমূনা সংগ্রহ করছি। আজো এ উপজেলায় তিনজনের নমূনা সংগ্রহ করা গেলেও, আব্দুল খালেক পালিয়ে যাওয়ায় তার নমূনা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।

মেডিকেল টিম আসার পূর্বেই পোশাক শ্রমিক পলাতক

প্রকাশিত সময় ০৫:৪৩:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ এপ্রিল ২০২০

মহসীন আলী, তাড়াশঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর উপসর্গ জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে বাড়িতে ফেরা এক পোশাক শ্রমিকের শরীর থেকে নমূনা সংগ্রহ করতে মেডিকেল টিম তার বাড়িতে যাওয়ার পূর্বেই পালিয়ে গেল বাড়ী থেকে।

ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার বিকেলে উপজেলার মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের নাদোসৈয়দপুর গ্রামে।

মাগুড়া বিনোদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম আতিকুল ইসলাম বুলবুল জানান, নাদোসৈয়দপুর গ্রামের নদীপাড়া এলাকার বাসিন্দা লিয়াকত আলীর ছেলে আব্দুল খালেক (৩৫) নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতো। গত চারদিন আগে করোনা ভাইরাসের উপসর্গ জ্বর-সর্দি-কাশি নিয়ে বাড়িতে ফেরে। ঘটনাটি প্রতিবেশীরা স্থানীয় প্রশাসন কে জানান। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন তাড়াশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স একটি মেডিকেল টিম নমূনা সংগ্রহের জন্য খালেকের বাড়িতে পাঠায়। মেডিকেল টিম যাওয়ার পূর্বেই খবর পেয়ে খালেক কৌশলে বাড়ী থেকে পালিয়ে যায়।

এ সংবাদ লেখা পর্যন্ত প্রশাসনের লোকজন তার কোন হদিস করতে পারেনি।

তাড়াশ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোঃ জামাল উদ্দিন মিয়া জানান, তাড়াশ উপজেলাসহ সিরাজগঞ্জে এখন পর্যন্ত কোন করোনা রোগী সনাক্ত হয়নি। আমরা উপসর্গের খবর পাওয়া মাত্রই মেডিকেল টিম দিয়ে নমূনা সংগ্রহ করছি। আজো এ উপজেলায় তিনজনের নমূনা সংগ্রহ করা গেলেও, আব্দুল খালেক পালিয়ে যাওয়ায় তার নমূনা সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।