ঢাকা ০৬:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

তাড়াশে ইরি বোরো-ধানের বাম্পার ফলন-দামে খুশি কৃষক

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:৫৯:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ এপ্রিল ২০২০
  • / 110

মহসীন আলী, তাড়াশঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার ৮ ইউনিয়নে এখন সোনালী সমারোহ। দিগন্তজুড়ে মাঠে সোনার রং ধারণ করে আছে। ইরি-বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় এবার কৃষকরা বুক বেঁধেছে।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার ৮ ইউনিয়নে ২২ হাজার ৬ শ’ ৬০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে আসানবাড়ী গ্রামের গ্রামের কৃষক শরিফুল ইসলাম বলেন,‘অন্যান্য বারের চেয়ে এবার আমরা অনেক বেশি ইরি বোরো ধান চাষ করেছি। এবার ইরি বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছি এবং ধানের দাম বেশী থাকায় আমরা খুশি।’

উপজেলার বড় মাঝ দক্ষিনা গ্রামের কৃষক আজিুজুর রহমান বলেন,‘জমিতে সময় মতো পানি দেওয়ায় ধান ভাল হয়েছে। এবার ঝড় বৃষ্টি না হলে ইরি বোরো ধানের বাম্পার ফলন পাবো। এর ফলে আমরা অনেক উপকৃত হব।

উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আলামিন হোসেন বলেন,‘ইরি-বোরো মৌসুমে কৃষক যাতে লাভবান হয় সে জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নজর রেখেছিলাম। যেখানেই সমস্যা দেখা গেছে সেখানেই দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করেছি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, তাড়াশ উপজেলায় ২২হাজার ৭শত ৫০ হেক্টর জমিতে ইরি বরো ধানের চাষ করার লক্ষ্য থাকলেও আমরা ২২ হাজার ৬ শ’ ৬০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষ করতে পেরেছি। ‘অধিক ফলনের জন্য পরিমিত সার ব্যবহার, পানি সাশ্রয় এবং সার্বিক পরিচর্যায় কৃষকদের সচেষ্ট হতে আমরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়েছি। ফলে আমরা আশা করছি, এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। কৃষকের ধান মাঠ থেকে ঘরে আনতে সরকারী ভাবে শ্রমিক আনতে ব্যবস্থা করা হয়েছে।

তাড়াশে ইরি বোরো-ধানের বাম্পার ফলন-দামে খুশি কৃষক

প্রকাশিত সময় ০৪:৫৯:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ এপ্রিল ২০২০

মহসীন আলী, তাড়াশঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার ৮ ইউনিয়নে এখন সোনালী সমারোহ। দিগন্তজুড়ে মাঠে সোনার রং ধারণ করে আছে। ইরি-বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশায় এবার কৃষকরা বুক বেঁধেছে।

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার ইরি-বোরো মৌসুমে উপজেলার ৮ ইউনিয়নে ২২ হাজার ৬ শ’ ৬০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে আসানবাড়ী গ্রামের গ্রামের কৃষক শরিফুল ইসলাম বলেন,‘অন্যান্য বারের চেয়ে এবার আমরা অনেক বেশি ইরি বোরো ধান চাষ করেছি। এবার ইরি বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে বলে আশা করছি এবং ধানের দাম বেশী থাকায় আমরা খুশি।’

উপজেলার বড় মাঝ দক্ষিনা গ্রামের কৃষক আজিুজুর রহমান বলেন,‘জমিতে সময় মতো পানি দেওয়ায় ধান ভাল হয়েছে। এবার ঝড় বৃষ্টি না হলে ইরি বোরো ধানের বাম্পার ফলন পাবো। এর ফলে আমরা অনেক উপকৃত হব।

উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আলামিন হোসেন বলেন,‘ইরি-বোরো মৌসুমে কৃষক যাতে লাভবান হয় সে জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নজর রেখেছিলাম। যেখানেই সমস্যা দেখা গেছে সেখানেই দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করেছি।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ লুৎফুন্নাহার লুনা বলেন, তাড়াশ উপজেলায় ২২হাজার ৭শত ৫০ হেক্টর জমিতে ইরি বরো ধানের চাষ করার লক্ষ্য থাকলেও আমরা ২২ হাজার ৬ শ’ ৬০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো ধানের চাষ করতে পেরেছি। ‘অধিক ফলনের জন্য পরিমিত সার ব্যবহার, পানি সাশ্রয় এবং সার্বিক পরিচর্যায় কৃষকদের সচেষ্ট হতে আমরা সব সময়ই পরামর্শ দিয়েছি। ফলে আমরা আশা করছি, এবার রেকর্ড পরিমাণ জমিতে বোরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। কৃষকের ধান মাঠ থেকে ঘরে আনতে সরকারী ভাবে শ্রমিক আনতে ব্যবস্থা করা হয়েছে।