ঢাকা ০৮:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সিরাজগঞ্জের নদী তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারীরা ১৯৮৮ সালের মত বন্যার আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৮:৩৬:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০
  • / 101

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি ধীরগতিতে কমলেও কমছে না নদীপাড়ের অসহায় বন্যার্ত মানুষের আতঙ্ক। বসত বাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় ভানবাসি মানুষেরা বিভিন্ন ওয়াবদা বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। এসব বাঁধে শোচাগার ও টিউবওয়েল না থাকা চরম বিপাকে পরেছেন তারা। ১৯৮৮ সালের মত বন্যার আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন নদী তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারীরা।

অপরদিকে শাহজাদপুরের কৈজুরী ও এনায়েতপুরে থেমে থেমে ভাঙ্গন থাকায় অসহায় হয়ে পড়েছেন এখানকার বন্যাকবলিত মানুষ।

সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম রবিবার বিকালে জানান, শুক্রবার রাত থেকে যমুনার পানি কমতে শুরু করেছে। গত ৪৮ ঘন্টায় সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে ৪৮ সেন্টমিটার কমে বিপদসীমার ৭৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

তিনি আরো জানান, আগামী দু’একদিন পানি কমে আবার বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুুর রহিম জানান, সদর, কাজীপুর, বেলকুচি, উল্লাপাড়া, চৌহালী ও শাহজাদপুর উপজেলার ২২৪টি গ্রামে এ পর্যন্ত ৪৭ হাজার ২১৭টি পরিবারের প্রায় সোয়া দুই লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জেলায় প্রায় দুই লাখ ৫৫ হাজার পরিবারের মধ্যে ভিজিএফ কার্যক্রম চলতে থাকায় আপাতত আলাদা করে বন্যায় সাহায্য দেওয়া হচ্ছে না।

আরও পড়ুনঃ টানা ৮ দিন বাড়তে থাকার পর সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করেছে

সিরাজগঞ্জের নদী তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারীরা ১৯৮৮ সালের মত বন্যার আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন

প্রকাশিত সময় ০৮:৩৬:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি ধীরগতিতে কমলেও কমছে না নদীপাড়ের অসহায় বন্যার্ত মানুষের আতঙ্ক। বসত বাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় ভানবাসি মানুষেরা বিভিন্ন ওয়াবদা বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। এসব বাঁধে শোচাগার ও টিউবওয়েল না থাকা চরম বিপাকে পরেছেন তারা। ১৯৮৮ সালের মত বন্যার আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন নদী তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাসকারীরা।

অপরদিকে শাহজাদপুরের কৈজুরী ও এনায়েতপুরে থেমে থেমে ভাঙ্গন থাকায় অসহায় হয়ে পড়েছেন এখানকার বন্যাকবলিত মানুষ।

সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম রবিবার বিকালে জানান, শুক্রবার রাত থেকে যমুনার পানি কমতে শুরু করেছে। গত ৪৮ ঘন্টায় সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে ৪৮ সেন্টমিটার কমে বিপদসীমার ৭৭ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

তিনি আরো জানান, আগামী দু’একদিন পানি কমে আবার বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আব্দুুর রহিম জানান, সদর, কাজীপুর, বেলকুচি, উল্লাপাড়া, চৌহালী ও শাহজাদপুর উপজেলার ২২৪টি গ্রামে এ পর্যন্ত ৪৭ হাজার ২১৭টি পরিবারের প্রায় সোয়া দুই লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জেলায় প্রায় দুই লাখ ৫৫ হাজার পরিবারের মধ্যে ভিজিএফ কার্যক্রম চলতে থাকায় আপাতত আলাদা করে বন্যায় সাহায্য দেওয়া হচ্ছে না।

আরও পড়ুনঃ টানা ৮ দিন বাড়তে থাকার পর সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করেছে