ঢাকা ০৬:২৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই ২০২০
  • / 101

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ১০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসিমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত খাকা এবং টানা বৃষ্টিতে অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়ছে।

জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে বন্যাকবলিত ৬টি উপজেলার ৪০টি ইউনিয়নের দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে চরম দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে দিন পার করছেন। নিজেদের জন্য বিশুদ্ধ পানি আর খাবারের সংকট তো রয়েছেই, সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে গো খাদ্যেরও সংকট।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আব্দুর রহিম বলেন, জেলায় ৫৮ হাজারেরও বেশি পরিবারের তিন লাখ ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে সাড়ে ৫৩ কিলোমিটার রাস্তা ও বাঁধ এবং ৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চারটি ইউনিয়ন পরিষদ ভবন এবং তিনটি কমিউনিটি ক্লিনিক। তলিয়ে গেছে ১৪ হাজার ১৩ হেক্টর জমির ফসল। বন্যার্তদের জন্য ২৬৭ মেট্রিক টন চাল, ৩৯৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার ছাড়াও শিশুখাদ্য ও গবাদিপশুর খাদ্যের জন্য দুই লাখ টাকা করে মোট চার লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বন্যায় মানুষের দুর্বিসহ জীবন যাপন

সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে

প্রকাশিত সময় ০৬:২৮:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই ২০২০

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি আবারো বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ১০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসিমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত খাকা এবং টানা বৃষ্টিতে অভ্যন্তরীণ নদ-নদীর পানিও বাড়ছে।

জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে বন্যাকবলিত ৬টি উপজেলার ৪০টি ইউনিয়নের দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে চরম দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে দিন পার করছেন। নিজেদের জন্য বিশুদ্ধ পানি আর খাবারের সংকট তো রয়েছেই, সেই সঙ্গে দেখা দিয়েছে গো খাদ্যেরও সংকট।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আব্দুর রহিম বলেন, জেলায় ৫৮ হাজারেরও বেশি পরিবারের তিন লাখ ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। বন্যার পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে সাড়ে ৫৩ কিলোমিটার রাস্তা ও বাঁধ এবং ৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চারটি ইউনিয়ন পরিষদ ভবন এবং তিনটি কমিউনিটি ক্লিনিক। তলিয়ে গেছে ১৪ হাজার ১৩ হেক্টর জমির ফসল। বন্যার্তদের জন্য ২৬৭ মেট্রিক টন চাল, ৩৯৫০ প্যাকেট শুকনো খাবার ছাড়াও শিশুখাদ্য ও গবাদিপশুর খাদ্যের জন্য দুই লাখ টাকা করে মোট চার লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ সিরাজগঞ্জের তাড়াশে বন্যায় মানুষের দুর্বিসহ জীবন যাপন