ঢাকা ০৭:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি কমলেও এখনও প্রবলবেগে বইছে বিপৎসীমার উপর দিয়ে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৫:২৬:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই ২০২০
  • / 101

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি কমলেও এখনও প্রবলবেগে বইছে বিপৎসীমার উপর দিয়ে। এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ৭১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে সিরাজগঞ্জ পাউবো নিশ্চিত করেছে।

এদিকে ঈদের আনন্দ নেই সিরাজগঞ্জের বন্যা কবলিত ৬টি উপজেলার বানভাসি দ্রই লক্ষাধিক অসহায় মানুষদের। এখনও বন্যার পানিতে তলিয়ে রয়েছে জেলার ৬ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নে নিম্নাঞ্চলের প্রায় আড়াই’শ গ্রামের ঘর বাড়ি বসতভিটা, জমিজমা। বানভাসি মানুষেরা শিশু, বৃদ্ধ, গবাদি পশু, হাস-মুরগী নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে বাঁধ ও উঁচু জায়গায়। অনেকেই রয়ে গেছে নিমজ্জিত বাড়ির ঘরে।

সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর, সদর, বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজাদপুর উপজেলার যমুনা তীরবর্তী ৩৩টি ইউনিয়নের ২১৬টি গ্রামের এক লাখ ৫৯ হাজার ১৫৩ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (ডিডি) মো. হাবিবুল হক জানান, সিরাজগঞ্জে চরবাসীর বসবাসকারী মানুষের একমাত্র সম্বল চাষাবাদ। বন্যার কারণে চরের অভাবী মানুষগুলোর চাষাবাদ করতে পারছে না। সিরাজগঞ্জ জেলার এবার বন্যা কবলিত পাঁচটি উপজেলার ১৪ হাজার ১৭ হেক্টর জমির পাট, তিল ও আখ পানিতে ডুবে ক্ষতি হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে বিপদসীমার ৭০ ও সদরে ৪৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি কমলেও এখনও প্রবলবেগে বইছে বিপৎসীমার উপর দিয়ে

প্রকাশিত সময় ০৫:২৬:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই ২০২০

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি কমলেও এখনও প্রবলবেগে বইছে বিপৎসীমার উপর দিয়ে। এতে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার কমে বিপদসীমার ৭১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে বলে সিরাজগঞ্জ পাউবো নিশ্চিত করেছে।

এদিকে ঈদের আনন্দ নেই সিরাজগঞ্জের বন্যা কবলিত ৬টি উপজেলার বানভাসি দ্রই লক্ষাধিক অসহায় মানুষদের। এখনও বন্যার পানিতে তলিয়ে রয়েছে জেলার ৬ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নে নিম্নাঞ্চলের প্রায় আড়াই’শ গ্রামের ঘর বাড়ি বসতভিটা, জমিজমা। বানভাসি মানুষেরা শিশু, বৃদ্ধ, গবাদি পশু, হাস-মুরগী নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে বাঁধ ও উঁচু জায়গায়। অনেকেই রয়ে গেছে নিমজ্জিত বাড়ির ঘরে।

সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর, সদর, বেলকুচি, চৌহালী ও শাহজাদপুর উপজেলার যমুনা তীরবর্তী ৩৩টি ইউনিয়নের ২১৬টি গ্রামের এক লাখ ৫৯ হাজার ১৫৩ জন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (ডিডি) মো. হাবিবুল হক জানান, সিরাজগঞ্জে চরবাসীর বসবাসকারী মানুষের একমাত্র সম্বল চাষাবাদ। বন্যার কারণে চরের অভাবী মানুষগুলোর চাষাবাদ করতে পারছে না। সিরাজগঞ্জ জেলার এবার বন্যা কবলিত পাঁচটি উপজেলার ১৪ হাজার ১৭ হেক্টর জমির পাট, তিল ও আখ পানিতে ডুবে ক্ষতি হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে বিপদসীমার ৭০ ও সদরে ৪৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে