ঢাকা ০৯:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

নাটোর মুক্তিযোদ্ধা হত্যাকাণ্ড: ন্যায়বিচারের জন্য ১৮ বছরের অপেক্ষা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০২:৩৮:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / 88

সোমবার নাটোরের একটি আদালত ২০০২ সালে মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের নাটোর বড়াইগ্রাম উপজেলা শাখার প্রধান ডাঃ আইনাল হককে হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদন্ডের সাজা প্রদান করেছে।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- তোরাব আলী ও শামীম।

মামলার বিবৃতি অনুসারে, ২০০২ সালের ২৮ শে মার্চ বনপাড়া বাজারে স্থানীয় যুবদল নেতা খুন হন।

তার মৃত্যুর পরে দুর্বৃত্তরা আইনালকে তার বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় এবং তাকে নির্বিচারে ছুরিকাঘাত করে এবং তাকে গুরুতর আহত করে।

পরে ২০০২ সালের ২৯ শে মার্চ তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।

তার পুত্রবধু নাজমা জাকির তৎকালীন উপজেলা শাখা বিএনপির সভাপতিসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তাদের মৃত্যুর পরে বিএনপি নেতাসহ চারজনকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল।

সমস্ত রেকর্ড ও সাক্ষী খতিয়ে দেখার পরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সাইফুর রহমান সিদ্দিকী ১১ জন আসামিকে খালাসের রায় দেন।

নাটোর মুক্তিযোদ্ধা হত্যাকাণ্ড: ন্যায়বিচারের জন্য ১৮ বছরের অপেক্ষা

প্রকাশিত সময় ০২:৩৮:১৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০

সোমবার নাটোরের একটি আদালত ২০০২ সালে মুক্তিযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের নাটোর বড়াইগ্রাম উপজেলা শাখার প্রধান ডাঃ আইনাল হককে হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদন্ডের সাজা প্রদান করেছে।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- তোরাব আলী ও শামীম।

মামলার বিবৃতি অনুসারে, ২০০২ সালের ২৮ শে মার্চ বনপাড়া বাজারে স্থানীয় যুবদল নেতা খুন হন।

তার মৃত্যুর পরে দুর্বৃত্তরা আইনালকে তার বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় এবং তাকে নির্বিচারে ছুরিকাঘাত করে এবং তাকে গুরুতর আহত করে।

পরে ২০০২ সালের ২৯ শে মার্চ তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।

তার পুত্রবধু নাজমা জাকির তৎকালীন উপজেলা শাখা বিএনপির সভাপতিসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তাদের মৃত্যুর পরে বিএনপি নেতাসহ চারজনকে তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল।

সমস্ত রেকর্ড ও সাক্ষী খতিয়ে দেখার পরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সাইফুর রহমান সিদ্দিকী ১১ জন আসামিকে খালাসের রায় দেন।