ঢাকা ০১:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভাঙ্গুড়ায় লাগাম হীনভাবে বেড়েছে কাঁচা মরিচ ও সবজির দাম

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:৪৭:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০
  • / 98

ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় লাগাম হীনভাবে বেড়েছে কাঁচা মরিচ ও সবজির দাম। সবজির বাজারের এই উর্দ্ধগতিতে নার্ভিশ্বাস হয়ে পড়েছে সাধারণ ক্রেতা।

তবে বিক্রেতারা বলছে অতিবর্ষণ ও বন্যার পানি ৫ম বারের মত বৃদ্ধি পাওয়ায় সবজির অনেক জমিতে পানি উঠে পড়ায় সবজির ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে আমদানী কম থাকার ফলে বাজারে দাম একটু বেশী।

অপরদিকে কৃষকের উৎপাদিত সবজি একাধিক হাত বদল হয়ে ক্রেতার নিকট আসে ফলে সবজির বাজারে বেশী দাম গুণতে হচ্ছে ক্রেতাদের এমন অভিযোগ করেছে একাধিক ব্যবসায়ী ।

জানা গেছে, অতিবৃষ্টি ও ৫ম বারের বন্যার পানি বৃদ্ধির কারণে ভাঙ্গুড়া উপজেলার মন্ডতোষ, পারভাঙ্গুড়া ও অষ্টমনিষা ইউনিয়নের কৃষকের সবজির ক্ষেতে পানি জমে অধিকাংশ সবজির গাছ নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে এ অঞ্চলের যে সকল সবজিগুলি বাজারে আসত সেগুলি আর স্থানীয় বাজারে আসছে না। তাই সবজির বাজার বেশী ও উর্দ্ধগতি এমনটি মনে করছেন স্থানীয় একাধিক সবজি বিক্রেতা। কিন্তু বাজারে সবজির সরবরাহ যথেষ্ট রয়েছে। তবুও কমছে না কাঁচা মরিচ ও সবজির দাম।

শনিবার সরেজমিন উপজেলার শরৎনগর হাট ঘুরে দেখা গেছে কাঁচা মরিচ ও সবজির বেশ আমদানি ছিল কিন্তু দামও ছিল বেশ চড়া। ফলে সাধারণ ক্রেতা সবজি বাজারে এসে দামের উর্দ্ধগতিতে নার্ভিসশ্বাস হয়ে উঠেছে।

প্রতি কেজি করলা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা , কাঁচা মরিচ ২০০, আলু ৪৫, ঢেড়শ ৬০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, কফি ৬০ টাকা, মূলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা , শশা ৬০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

স্থানীয় সবজি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে কৃষকের সবজির জমিতে পানি জমে থাকার কারণে কাঁচা মরিচের গাছসহ অন্যান্য সবজির ক্ষেত নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বাহির থেকে আমদানি করার কারণে সবজির দাম একটু বেশী।

শরৎনগর হাটে সবজি ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম জানান, তারা বেশী দামে ক্রয় করলে খুচরা বাজারে ক্রেতাদের নিকট তাদের বেশী দামে বিক্রয় করতে হয়।

এবিষয়ে ভাঙ্গুড়া উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা সুস্থির চন্দ্র সরকার বলেন, অতিবৃষ্টি ও বন্যার পানির কারণে এলাকার অনেক কৃষকের সবজির জমি নষ্ট হয়েছে। তবে অল্পদিনের মধ্যে আবারও সবজির বাজার স্বাভাবিক অবস্থায় আসবে বলেও মনে করেন এই কৃষি কর্মকর্তা।

ভাঙ্গুড়ায় লাগাম হীনভাবে বেড়েছে কাঁচা মরিচ ও সবজির দাম

প্রকাশিত সময় ১০:৪৭:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০

ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় লাগাম হীনভাবে বেড়েছে কাঁচা মরিচ ও সবজির দাম। সবজির বাজারের এই উর্দ্ধগতিতে নার্ভিশ্বাস হয়ে পড়েছে সাধারণ ক্রেতা।

তবে বিক্রেতারা বলছে অতিবর্ষণ ও বন্যার পানি ৫ম বারের মত বৃদ্ধি পাওয়ায় সবজির অনেক জমিতে পানি উঠে পড়ায় সবজির ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে আমদানী কম থাকার ফলে বাজারে দাম একটু বেশী।

অপরদিকে কৃষকের উৎপাদিত সবজি একাধিক হাত বদল হয়ে ক্রেতার নিকট আসে ফলে সবজির বাজারে বেশী দাম গুণতে হচ্ছে ক্রেতাদের এমন অভিযোগ করেছে একাধিক ব্যবসায়ী ।

জানা গেছে, অতিবৃষ্টি ও ৫ম বারের বন্যার পানি বৃদ্ধির কারণে ভাঙ্গুড়া উপজেলার মন্ডতোষ, পারভাঙ্গুড়া ও অষ্টমনিষা ইউনিয়নের কৃষকের সবজির ক্ষেতে পানি জমে অধিকাংশ সবজির গাছ নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে এ অঞ্চলের যে সকল সবজিগুলি বাজারে আসত সেগুলি আর স্থানীয় বাজারে আসছে না। তাই সবজির বাজার বেশী ও উর্দ্ধগতি এমনটি মনে করছেন স্থানীয় একাধিক সবজি বিক্রেতা। কিন্তু বাজারে সবজির সরবরাহ যথেষ্ট রয়েছে। তবুও কমছে না কাঁচা মরিচ ও সবজির দাম।

শনিবার সরেজমিন উপজেলার শরৎনগর হাট ঘুরে দেখা গেছে কাঁচা মরিচ ও সবজির বেশ আমদানি ছিল কিন্তু দামও ছিল বেশ চড়া। ফলে সাধারণ ক্রেতা সবজি বাজারে এসে দামের উর্দ্ধগতিতে নার্ভিসশ্বাস হয়ে উঠেছে।

প্রতি কেজি করলা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা , কাঁচা মরিচ ২০০, আলু ৪৫, ঢেড়শ ৬০ টাকা, পটল ৬০ টাকা, কফি ৬০ টাকা, মূলা ৬০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা , শশা ৬০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

স্থানীয় সবজি ব্যবসায়ীদের অভিযোগ অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে কৃষকের সবজির জমিতে পানি জমে থাকার কারণে কাঁচা মরিচের গাছসহ অন্যান্য সবজির ক্ষেত নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বাহির থেকে আমদানি করার কারণে সবজির দাম একটু বেশী।

শরৎনগর হাটে সবজি ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম জানান, তারা বেশী দামে ক্রয় করলে খুচরা বাজারে ক্রেতাদের নিকট তাদের বেশী দামে বিক্রয় করতে হয়।

এবিষয়ে ভাঙ্গুড়া উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারি কৃষি কর্মকর্তা সুস্থির চন্দ্র সরকার বলেন, অতিবৃষ্টি ও বন্যার পানির কারণে এলাকার অনেক কৃষকের সবজির জমি নষ্ট হয়েছে। তবে অল্পদিনের মধ্যে আবারও সবজির বাজার স্বাভাবিক অবস্থায় আসবে বলেও মনে করেন এই কৃষি কর্মকর্তা।