ঢাকা ০৩:১০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

বাংলাদেশ ক্যান্সার চিকিৎসায় আরেক ধাপ এগোলো, যোগ হলো নতুন প্রযুক্তি…..

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:৫৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২০
  • / 136

ঢাকা প্রতিবেদকঃ ক্যান্সার হলো মৃত্যুর আরেক নাম, আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি এই ধারণা খানিকটা বদলাতে পারলেও এখনো বিশ্বজুড়ে ২য় সর্বোচ্চ মৃত্যুর হার ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীরদের।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, শুধু ২০১৮ সালেই ক্যান্সারে প্রায় ১ কোটি মানুষের মৃত্যু ঘটেছে। অর্থাৎ প্রতি ছয়জনে একজন। বাংলাদেশে ২০১৮ সালে নতুন করে কর্কটরোগে আক্রান্ত হন প্রায় দেড় লাখের উপর মানুষ। আর মৃত্যু ঘটে প্রায় ১ লাখের উপরে।

এটির অন্যতম একটি কারন ধরা হয় ক্যান্সার চিকিৎসায় বাংলাদেশের সীমাবদ্ধতাকে। সীমিত আকারে কেমো আর রেডিও থেরাপির সাথেসাথে অতিসম্প্রতি দেশের দু-একটি প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হয়েছে বোন-ম্যারো-ট্রান্সপ্ল্যান্ট।

তবে এক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। বাংলাদেশের জন্য অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হলো আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন এবং সেগুলো যথাযথ পরিচালনা। এর মধ্যেই বাংলাদেশের একটি বেসরকারি হাসপাতাল ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য প্রথমবারের মতো সংযোজন করেছে টোটালবডি রেডিয়েশন বা টিবিআই।

দেশেই সহজ করছে প্রায় সব রকম বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের পথ। সাধারণত বিএমটি বা অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন দুই ভাবে হয়। একটি হলো “ অটোলোগাস” যেখানে রোগীর শরীরের এক অংশ থেকে স্টেমসেল নিয়ে আবার তার শরীরেই দেয়া হয়ে থাকে।

আর অন্যটি হলা “অ্যালোজেনিক” অর্থাৎ আরেকজনের শরীর থেকে স্টেমসেল নিয়ে রোগীর শরীরে দেয়া হয়ে থাকে। তবে ক্যান্সার চিকিৎসায় সর্বশেষ যে বিষয়টি যোগ হয়েছে তা হল “হ্যাপলোট্রান্সপ্ল্যান্ট”। বাংলাদেশে সম্প্রতি যেটার প্রথম সফল প্রতিস্থাপন হয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুনঃ শিশুদের মনোযোগ বাড়াবে খাবার

বাংলাদেশ ক্যান্সার চিকিৎসায় আরেক ধাপ এগোলো, যোগ হলো নতুন প্রযুক্তি…..

প্রকাশিত সময় ০১:৫৭:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২০

ঢাকা প্রতিবেদকঃ ক্যান্সার হলো মৃত্যুর আরেক নাম, আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান আর প্রযুক্তি এই ধারণা খানিকটা বদলাতে পারলেও এখনো বিশ্বজুড়ে ২য় সর্বোচ্চ মৃত্যুর হার ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীরদের।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, শুধু ২০১৮ সালেই ক্যান্সারে প্রায় ১ কোটি মানুষের মৃত্যু ঘটেছে। অর্থাৎ প্রতি ছয়জনে একজন। বাংলাদেশে ২০১৮ সালে নতুন করে কর্কটরোগে আক্রান্ত হন প্রায় দেড় লাখের উপর মানুষ। আর মৃত্যু ঘটে প্রায় ১ লাখের উপরে।

এটির অন্যতম একটি কারন ধরা হয় ক্যান্সার চিকিৎসায় বাংলাদেশের সীমাবদ্ধতাকে। সীমিত আকারে কেমো আর রেডিও থেরাপির সাথেসাথে অতিসম্প্রতি দেশের দু-একটি প্রতিষ্ঠানে যুক্ত হয়েছে বোন-ম্যারো-ট্রান্সপ্ল্যান্ট।

তবে এক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। বাংলাদেশের জন্য অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ হলো আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থাপন এবং সেগুলো যথাযথ পরিচালনা। এর মধ্যেই বাংলাদেশের একটি বেসরকারি হাসপাতাল ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য প্রথমবারের মতো সংযোজন করেছে টোটালবডি রেডিয়েশন বা টিবিআই।

দেশেই সহজ করছে প্রায় সব রকম বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের পথ। সাধারণত বিএমটি বা অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন দুই ভাবে হয়। একটি হলো “ অটোলোগাস” যেখানে রোগীর শরীরের এক অংশ থেকে স্টেমসেল নিয়ে আবার তার শরীরেই দেয়া হয়ে থাকে।

আর অন্যটি হলা “অ্যালোজেনিক” অর্থাৎ আরেকজনের শরীর থেকে স্টেমসেল নিয়ে রোগীর শরীরে দেয়া হয়ে থাকে। তবে ক্যান্সার চিকিৎসায় সর্বশেষ যে বিষয়টি যোগ হয়েছে তা হল “হ্যাপলোট্রান্সপ্ল্যান্ট”। বাংলাদেশে সম্প্রতি যেটার প্রথম সফল প্রতিস্থাপন হয়ে গিয়েছে।

আরও পড়ুনঃ শিশুদের মনোযোগ বাড়াবে খাবার