ঢাকা ০২:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর পল্লীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২০ জন আহত

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১১:১৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০
  • / 95

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার পল্লী অঞ্চল গালা ইউনিয়নের বর্ণিয়া গ্রামে গতকাল বুধবার সকালে দুই পক্ষের হামলা সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়েছে। এরমধ্যে ৭ জনকে সিরাজগঞ্জ, বগুড়া ও বেড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতরা হলেন, জেলহক হোসেন (৫০), আরিফ (৩৫), আলম (৩৫), মালেক (৩৫), আমজাদ হোসেন (৬০), রফিকুল ইসলাম (৩০), আনোয়ার (৪৫), আলামিন হোসেন (২৫), আব্দুর রহিম (২৫), আক্তার হোসেন (২৬), আব্দুস সাত্তার (২৪), মজিবর রহমান (৬৫), কামাল হোসেন (৪৫), বাবুল হোসেন (৫৫), খাদিজা বেগম (৩৫), খরকি বেগম (৫৫), ফজলার (৪৫), টুটুল (২২)।

এ বিষয়ে এলাকাবাসী জানান, গত ৫ মাস ধরে গালা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড সদস্য আব্দুর রহমানের সাথে পাওনা টাকা নিয়ে বাবুল প্রামাণিকের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। মুরগি হত্যার অভিযোগে ১ সপ্তাহ আগে উভয় পক্ষের মধ্য হামলা ও মারপিটের ঘটনা ঘটে। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে ঐদিন সকালে রহমান গ্রুপের লোকজন হামলা চালিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে বাবুল গ্রুপের মজিবর রহমানের (৬৫) একটি পায়ের রগ কেটে দেয়। ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, ইট পাটকেল নিক্ষেপ, বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। তখন স্থানীয় এলাকাবাসী প্রাণের ভয়ে দিকবিদিক ছুটতে থাকে।

এ বিষয়ে রহমান গ্রুপের হাজী আমজাদ হোসেন বলেন, আব্দুর রহমান তার ভাই বাবুল প্রামাণিকের কাছে ৪ লাখ টাকা পায়। এ টাকা ফেরত না দেওয়ায় উভয় পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এর জের ধরে এ হামলা সংঘর্ষেও ঘটনা ঘটে।

অপরদিকে আহত মজিবরের মেয়ে মর্জিনা খাতুন জানায়, হামলার আশংকায় তার বাবা মজিবর তার বাড়িতে এসে আত্নগোপন করে তারপরেও রহমান গ্রুপের লোকজন তার বাড়িতে হামলা চালিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে তার বাবা মজিবরের একটি পায়ের রগ তারা কেটে দেয়। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের মধ্যে এ হামলা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে শাহজাদপুর থানার ডিউটি অফিসার এসআই মেহেদী হাসান বলেন, এখন পরিস্থিত শান্ত আছে। এ বিষয়ে এখনও কেউ মামলা করতে আসেনি। এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পাওনা টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর পল্লীতে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২০ জন আহত

প্রকাশিত সময় ১১:১৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার পল্লী অঞ্চল গালা ইউনিয়নের বর্ণিয়া গ্রামে গতকাল বুধবার সকালে দুই পক্ষের হামলা সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়েছে। এরমধ্যে ৭ জনকে সিরাজগঞ্জ, বগুড়া ও বেড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

আহতরা হলেন, জেলহক হোসেন (৫০), আরিফ (৩৫), আলম (৩৫), মালেক (৩৫), আমজাদ হোসেন (৬০), রফিকুল ইসলাম (৩০), আনোয়ার (৪৫), আলামিন হোসেন (২৫), আব্দুর রহিম (২৫), আক্তার হোসেন (২৬), আব্দুস সাত্তার (২৪), মজিবর রহমান (৬৫), কামাল হোসেন (৪৫), বাবুল হোসেন (৫৫), খাদিজা বেগম (৩৫), খরকি বেগম (৫৫), ফজলার (৪৫), টুটুল (২২)।

এ বিষয়ে এলাকাবাসী জানান, গত ৫ মাস ধরে গালা ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড সদস্য আব্দুর রহমানের সাথে পাওনা টাকা নিয়ে বাবুল প্রামাণিকের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। মুরগি হত্যার অভিযোগে ১ সপ্তাহ আগে উভয় পক্ষের মধ্য হামলা ও মারপিটের ঘটনা ঘটে। এ বিষয়কে কেন্দ্র করে ঐদিন সকালে রহমান গ্রুপের লোকজন হামলা চালিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে বাবুল গ্রুপের মজিবর রহমানের (৬৫) একটি পায়ের রগ কেটে দেয়। ফলে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, ইট পাটকেল নিক্ষেপ, বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটে। তখন স্থানীয় এলাকাবাসী প্রাণের ভয়ে দিকবিদিক ছুটতে থাকে।

এ বিষয়ে রহমান গ্রুপের হাজী আমজাদ হোসেন বলেন, আব্দুর রহমান তার ভাই বাবুল প্রামাণিকের কাছে ৪ লাখ টাকা পায়। এ টাকা ফেরত না দেওয়ায় উভয় পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। এর জের ধরে এ হামলা সংঘর্ষেও ঘটনা ঘটে।

অপরদিকে আহত মজিবরের মেয়ে মর্জিনা খাতুন জানায়, হামলার আশংকায় তার বাবা মজিবর তার বাড়িতে এসে আত্নগোপন করে তারপরেও রহমান গ্রুপের লোকজন তার বাড়িতে হামলা চালিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে তার বাবা মজিবরের একটি পায়ের রগ তারা কেটে দেয়। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের মধ্যে এ হামলা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

এ বিষয়ে শাহজাদপুর থানার ডিউটি অফিসার এসআই মেহেদী হাসান বলেন, এখন পরিস্থিত শান্ত আছে। এ বিষয়ে এখনও কেউ মামলা করতে আসেনি। এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।