ঢাকা ০৮:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ঈশ্বরদী রেল পুলিশের কনস্টেবলের ট্রাঙ্কে পাওয়া গেলো ফেন্সিডিল

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৮:৪২:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০২০
  • / 75

ঈশ্বরদী (পাবনা) সংবাদদাতাঃ ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার পুলিশ ব্যারাকে অবস্থানরত নাইম নামে এক কনস্টেবলের ট্রাঙ্ক থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় ওই কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করে শুক্রবার পাবনা জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

পাকশি রেলওয়ে জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার সাহাবউদ্দীন কনেষ্টবল নাঈমকে তার ব্যাক্তিগত ট্রাঙ্কে পাওয়া ফেন্সিডিলের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে কনস্টেবল নাঈম স্বীকার করে। ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার ওসি গোপাল চন্দ্র দাস শনিবার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন এ ব্যাপারে মাদক দ্রব্য আইনে নিয়মিত মামলা দায়ের হয়েছে।

ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার একাধিক পুলিশ সদস্য জানান, গত বুধবার রাজশাহী থেকে ঢালারচর অভিমুখী ঢালার চর এক্সপ্রেস ট্রেনে অভিযান চালিয়ে ২৬৪ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার করা ফেনসিডিলের মধ্যে ২৫ বোতল ফেনসিডিল পুলিশের গাড়ি থেকে গোপনে সরিয়ে নিজের ট্রাঙ্কে রাখার সময় ঘটনাটি ব্যারাকে থাকা অন্য এক কনস্টেবলের চোখে পড়ে।

ঘটনাটি রেলওয়ে জেলা পাকশীর পুলিশ সুপার শাহাব উদ্দিনকে সঙ্গে সঙ্গে অবহিত করেন তিনি। ঘটনা শুনে তাৎণিকভাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে ঘটনাটি তদন্ত করার নির্দেশ দেন তিনি। পরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাইমসহ পুলিশ সদস্যরা ব্যারাকে গিয়ে কনস্টেবল নাইমের ট্রাঙ্ক থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার ও তাকে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশ সুপার শাহাব উদ্দিনকে মুঠোফোনে প্রশ্ন করলে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ জিরো টলারেন্স, ফলে মাদক ব্যবসার সঙ্গে কোন পুলিশ সদস্য জড়িত থাকলেও তাকে ছাড় দেওয়া হবে না।

ঈশ্বরদী রেল পুলিশের কনস্টেবলের ট্রাঙ্কে পাওয়া গেলো ফেন্সিডিল

প্রকাশিত সময় ০৮:৪২:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০২০

ঈশ্বরদী (পাবনা) সংবাদদাতাঃ ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার পুলিশ ব্যারাকে অবস্থানরত নাইম নামে এক কনস্টেবলের ট্রাঙ্ক থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় ওই কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করে শুক্রবার পাবনা জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।

পাকশি রেলওয়ে জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার সাহাবউদ্দীন কনেষ্টবল নাঈমকে তার ব্যাক্তিগত ট্রাঙ্কে পাওয়া ফেন্সিডিলের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে কনস্টেবল নাঈম স্বীকার করে। ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার ওসি গোপাল চন্দ্র দাস শনিবার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন এ ব্যাপারে মাদক দ্রব্য আইনে নিয়মিত মামলা দায়ের হয়েছে।

ঈশ্বরদী রেলওয়ে থানার একাধিক পুলিশ সদস্য জানান, গত বুধবার রাজশাহী থেকে ঢালারচর অভিমুখী ঢালার চর এক্সপ্রেস ট্রেনে অভিযান চালিয়ে ২৬৪ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার করা ফেনসিডিলের মধ্যে ২৫ বোতল ফেনসিডিল পুলিশের গাড়ি থেকে গোপনে সরিয়ে নিজের ট্রাঙ্কে রাখার সময় ঘটনাটি ব্যারাকে থাকা অন্য এক কনস্টেবলের চোখে পড়ে।

ঘটনাটি রেলওয়ে জেলা পাকশীর পুলিশ সুপার শাহাব উদ্দিনকে সঙ্গে সঙ্গে অবহিত করেন তিনি। ঘটনা শুনে তাৎণিকভাবে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে ঘটনাটি তদন্ত করার নির্দেশ দেন তিনি। পরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাইমসহ পুলিশ সদস্যরা ব্যারাকে গিয়ে কনস্টেবল নাইমের ট্রাঙ্ক থেকে ২৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার ও তাকে গ্রেপ্তার করে।

পুলিশ সুপার শাহাব উদ্দিনকে মুঠোফোনে প্রশ্ন করলে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ জিরো টলারেন্স, ফলে মাদক ব্যবসার সঙ্গে কোন পুলিশ সদস্য জড়িত থাকলেও তাকে ছাড় দেওয়া হবে না।