ঢাকা ০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনার আটঘরিয়ায় এক ব্যবসায়ীকে দোকান থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ মামলা; এলাকাবাসির ক্ষোভ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৩:৪৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর ২০২০
  • / 114

আটঘরিয়া উপজেলার মানচিত্র, পাবনা।

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ পাবনার আটঘরিয়ার একদন্ত বাজারের মুদি ব্যবসায়ী মিরাজুল ইসলামকে কারুক স্টোর মুদিখানা দোকান থেকে কতিপয় ব্যক্তি জোরপূর্ব তুলে নিয়ে ধর্ষণ মামলায় ফাঁসিছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এবিষয়ে এলাকাবাসি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। এঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত করে দোষী ব্যক্তির দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ছেলে পরিবার।

অনুসন্ধানে জানা গেছ, একদন্ত ইউনিয়নের ষাটগ্রামের আব্দুল খালেক সিকদারের ছেলে ফারুক ও মিরাজুল দুই সহোদয় একদন্ত বাজারে দোকানে ফারুক স্টোরে বেচাকেনা করছিলেন। এসময় চাচকিয়া গ্রামের বিশি প্রামানিকের ছেলে নুরাল গং জোর পূর্বক ওই দোকান থেকে মিরাজুল ইসলাম তুলে নিয়ে চাচকিয়া গ্রামের পান্টুর বাড়ীতে অর্থাৎ (মেয়ের বাড়ীতে) নিয়ে যায়। নাটকিয়ভাবে আটক রেখে আটঘরিয়া থানা পুলিশে খবর দেয়। এসময় পুলিশ মেয়ের বাড়ীতে আসলে মিরাজুল ইসলামকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

পরে সাত মাসের অন্ত:সত্তা মেয়ে ও বাবা আটঘরিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা করেন। পুলিশ মিরাজুলকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।

এঘটনা সরজমিনে তদন্ত করতে গেলে পান্টুর বাড়ীর মেয়ের বাবা আশে পাশের শর্তাধিক মহিলা পুরুষ জড়ো হয়। তাদের ভাষ্যমতে এই ধর্ষণের সাথে মিরাজুল ইসলামের কোনো সর্ম্পক নেই।

পান্টুর গ্রামের একাধিক মানুষ জানান, নুরালে সাথে অন্ত:সত্তা মেয়ের মায়ের অনৈতিক সর্ম্পক গড়ে ওঠায় ঐ গ্রামে একটি সালিশ বসে। সালিশী বৈঠকে নুরালকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে। এরপর থেকে নুরাল মেয়ের মায়ের সাথে সর্ম্প বাদ দিয়ে মেয়ের সাথে অবৈথ সর্ম্পক গড়ে তোলে। নুরাল নিজে বাচাঁর তাগিদে মেয়ের মায়ের সাথে পরামর্শ করে একজন নিরিহ ছেলের উপর দোষ চাপিয়ে দেয়।

ছেলের বড় ভাই ফারুক জানান, আমরা দুই ভাই দোকানে বেচাকেনা করছিলাম। এমন সময় সন্ধার পরে নুরাল গং আমার ছোট ভাই মিরাজুল ইসলামকে জোরপূর্ব দোকান থেকে তুলে নিয়ে চাচকিয়া মেয়ের বাড়ীতে নিয়ে যায়।

পরে শুনতে পাই আমার ভাইকে মেয়ের মায়ের যোগসাজশে করে থানা পুলিশকে খবর দিয়ে ধর্ষনের মামলা দেয়। আমার ভাইকে পুলিশ জেলা হাজতে প্রেরণ করেছে।

আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির দাবী জানাই। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহষ্পতিবার একদন্ত বাজারে।

পাবনার আটঘরিয়ায় এক ব্যবসায়ীকে দোকান থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ মামলা; এলাকাবাসির ক্ষোভ

প্রকাশিত সময় ০৩:৪৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ নভেম্বর ২০২০

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধিঃ পাবনার আটঘরিয়ার একদন্ত বাজারের মুদি ব্যবসায়ী মিরাজুল ইসলামকে কারুক স্টোর মুদিখানা দোকান থেকে কতিপয় ব্যক্তি জোরপূর্ব তুলে নিয়ে ধর্ষণ মামলায় ফাঁসিছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

এবিষয়ে এলাকাবাসি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। এঘটনার সুষ্ঠ তদন্ত করে দোষী ব্যক্তির দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ছেলে পরিবার।

অনুসন্ধানে জানা গেছ, একদন্ত ইউনিয়নের ষাটগ্রামের আব্দুল খালেক সিকদারের ছেলে ফারুক ও মিরাজুল দুই সহোদয় একদন্ত বাজারে দোকানে ফারুক স্টোরে বেচাকেনা করছিলেন। এসময় চাচকিয়া গ্রামের বিশি প্রামানিকের ছেলে নুরাল গং জোর পূর্বক ওই দোকান থেকে মিরাজুল ইসলাম তুলে নিয়ে চাচকিয়া গ্রামের পান্টুর বাড়ীতে অর্থাৎ (মেয়ের বাড়ীতে) নিয়ে যায়। নাটকিয়ভাবে আটক রেখে আটঘরিয়া থানা পুলিশে খবর দেয়। এসময় পুলিশ মেয়ের বাড়ীতে আসলে মিরাজুল ইসলামকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

পরে সাত মাসের অন্ত:সত্তা মেয়ে ও বাবা আটঘরিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে একটি মামলা করেন। পুলিশ মিরাজুলকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।

এঘটনা সরজমিনে তদন্ত করতে গেলে পান্টুর বাড়ীর মেয়ের বাবা আশে পাশের শর্তাধিক মহিলা পুরুষ জড়ো হয়। তাদের ভাষ্যমতে এই ধর্ষণের সাথে মিরাজুল ইসলামের কোনো সর্ম্পক নেই।

পান্টুর গ্রামের একাধিক মানুষ জানান, নুরালে সাথে অন্ত:সত্তা মেয়ের মায়ের অনৈতিক সর্ম্পক গড়ে ওঠায় ঐ গ্রামে একটি সালিশ বসে। সালিশী বৈঠকে নুরালকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে। এরপর থেকে নুরাল মেয়ের মায়ের সাথে সর্ম্প বাদ দিয়ে মেয়ের সাথে অবৈথ সর্ম্পক গড়ে তোলে। নুরাল নিজে বাচাঁর তাগিদে মেয়ের মায়ের সাথে পরামর্শ করে একজন নিরিহ ছেলের উপর দোষ চাপিয়ে দেয়।

ছেলের বড় ভাই ফারুক জানান, আমরা দুই ভাই দোকানে বেচাকেনা করছিলাম। এমন সময় সন্ধার পরে নুরাল গং আমার ছোট ভাই মিরাজুল ইসলামকে জোরপূর্ব দোকান থেকে তুলে নিয়ে চাচকিয়া মেয়ের বাড়ীতে নিয়ে যায়।

পরে শুনতে পাই আমার ভাইকে মেয়ের মায়ের যোগসাজশে করে থানা পুলিশকে খবর দিয়ে ধর্ষনের মামলা দেয়। আমার ভাইকে পুলিশ জেলা হাজতে প্রেরণ করেছে।

আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের শাস্তির দাবী জানাই। ঘটনাটি ঘটেছে গত বৃহষ্পতিবার একদন্ত বাজারে।