ঢাকা ০৩:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর পৌরসভা নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণায় মুখরিত পাড়া-মহল্লা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৭:৪৩:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০
  • / 168

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর পৌরসভার নির্বাচনকে ঘিরে এলাকাজুড়ে উৎসবের আমেজে মেতে উঠেছে প্রার্থী সমর্থক ও ভোটারা। মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠেছে পৌর এলাকার ৯ টি ওয়ার্ডের পাড়া-মহল্লা।

শীতকে উপেক্ষা করে প্রার্থী ও তার কর্মী-সমর্থকরা ভোটারদের ঘরে ঘরে ভোট প্রার্থনা করার পাশাপাশি উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।

আগামী ২৮ ডিসেম্বরে প্রথম দফা পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সারা বাংলাদেশে শাহজাদপুরসহ ২৫ টি পৌর সভায়।

এই প্রথম শাহজাদপুরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ইভিএম এর মাধ্যমে।

শাহজাদপুর পৌরসভার নির্বাচনে ভোটারদের ইভিএম-এ ভোট দেয়ার কোন অভিজ্ঞতা না থাকায় কতখানি সঠিকভাবে ভোটগ্রহণ হবে তা নিয়ে সংকিত অভিজ্ঞ মহল।

শাহজাদপুরের পৌর নির্বাচনে মোট ভোটারের অর্ধেকের বেশি নারী ভোটার। যাদের অধিকাংশই স্বশিক্ষিত বা অশিক্ষিত। এ কারণেই সংঙ্কা রয়েছে ভোট গ্রহণে। এদিকে পৌর এলাকার প্রধান সড়কসহ পাড়া-মহল্লার অলিগলি পোষ্টারে ছেয়ে গেছে।

অন্যদিকে দুপুর ২ টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের পক্ষে চলছে মাইকিং।

এছাড়াও সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত পথসভা, মতবিনিময় সভা, উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন প্রার্থীরা। আগামী ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে মেয়র পদে ৪ জন, ৯ টি ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন এবং সংরক্ষিত ৩ টি ওয়ার্ডে মহিলা কাউন্সিলর পদে ১৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

মেয়র পদের প্রার্থীরা হলেন, আওয়ামীলীগের মনির আক্তার খান তরু লোদী (নৌকা), বিএনপির মাহমুদুল হাসান সজল (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির মোক্তার হোসেন (লাঙ্গল) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের খন্দকার ইমরান (হাত পাখা)।

মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম মনোনয়নপত্র জমা দিলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তিনি তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

এদিকে মেয়র পদের প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী মনির আক্তার খান তরু লোদী প্রচার-প্রচারণায় অনেক এগিয়ে রয়েছেন। দলের ত্যাগী নেতা হিসেবে পরিচিত তরু লোদী মনোনয়ন পাওয়ায় বিভাজন ভুলে গিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কোমড় বেঁধে নেমেছেন।

প্রতিদিনই মোটরসাইকেল শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে নৌকার পক্ষে ভোট চেয়ে মিছিল, মিটিং ও মতবিনিময় সভা করছেন দলের নেতৃবৃন্দ। গত সোমবার দিনভর আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য প্রফেসর মেরিনা জাহান কবিতা, সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব কে,এম, হোসেন আলী হাসান, সাধারণ সম্পাদক ছামাদ তালুকদার, সহ-সভাপতি আবু ইউসুফ সূর্য, জেলা যুবলীগের সভাপতি রাশেদ ইউসুফ জুয়েল, সাবেক এমপি চয়ন ইসলামসহ জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দ নৌকার পক্ষে গণসংযোগ করেছেন।

পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম শাহু জানান, ইতোমধ্যেই নির্বাচন পরিচালন কমিটিসহ ২৫ টি সেন্টার কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেন্টার কমিটি ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সদস্যরা সম্মিলিতভাবে নৌকার পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন।

অন্যদিকে (২৩শে ডিসেম্বর) বুধবার এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল হাসান সজলের পক্ষে বিএনপির কোন নেতা-কর্মীকে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে দেখা যায় নি।

এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে নাম গোপন রাখার শর্তে উপজেলা ও পৌর বিএনপির একাধিক নেতা অভিযোগ করেন, ধানের শীষের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালানোর পরিবেশ নেই। অন্যদিকে বিএনপির প্রার্থী মাহমুদুল হাসান সজল অভিযোগ করেন, তার পোষ্টার লাগানো সাথে সাথেই ছিড়ে ফেলা হচ্ছে।

এ বিষয়ে গতকাল সহকারি রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাচন অফিসার জাহাঙ্গীর হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিএনপির পক্ষ থেকে তার কার্যালয়ে কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন বদ্ধ পরিকর।

এছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী খন্দকার ইমরান ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোক্তার হোসেন দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন পাড়া ও মহল্লায় গণসংযোগ করছেন। অন্যদিকে এবারের নির্বাচনে পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডের সাধারণ আসন ও ৩ টি সংরক্ষিত আসনে কাউন্সিলর পদে মোট ৫৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বিপুল সংখ্যক কাউন্সিলর পদপ্রার্থীরা উৎসবমুখর পরিবেশে রাত-দিন ভিন্ন ভিন্ন কৌশলে প্রচার-প্রচারণা ও গণসংযোগের করে যাচ্ছেন। ভোট যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বিভিন্ন এলাকায় চলছে গরম রান্না-বান্না খাবার উৎসব।

উল্লেখ্য, আগামী ২৮ ডিসেম্বর সোমবার পৌরসভার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। পৌরসভার মোট ভোটার সংখ্যা ৫১ হাজার ৮৬ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ২৫ হাজার ৩৭১ জন এবং মহিলা ভোটার ২৫ হাজার ৭১৫ জন।

আরও পড়ুনঃ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে জমে উঠেছে কাউন্সিলর নির্বাচন

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর পৌরসভা নির্বাচনে প্রচার-প্রচারণায় মুখরিত পাড়া-মহল্লা

প্রকাশিত সময় ০৭:৪৩:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর পৌরসভার নির্বাচনকে ঘিরে এলাকাজুড়ে উৎসবের আমেজে মেতে উঠেছে প্রার্থী সমর্থক ও ভোটারা। মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠেছে পৌর এলাকার ৯ টি ওয়ার্ডের পাড়া-মহল্লা।

শীতকে উপেক্ষা করে প্রার্থী ও তার কর্মী-সমর্থকরা ভোটারদের ঘরে ঘরে ভোট প্রার্থনা করার পাশাপাশি উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।

আগামী ২৮ ডিসেম্বরে প্রথম দফা পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে সারা বাংলাদেশে শাহজাদপুরসহ ২৫ টি পৌর সভায়।

এই প্রথম শাহজাদপুরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ইভিএম এর মাধ্যমে।

শাহজাদপুর পৌরসভার নির্বাচনে ভোটারদের ইভিএম-এ ভোট দেয়ার কোন অভিজ্ঞতা না থাকায় কতখানি সঠিকভাবে ভোটগ্রহণ হবে তা নিয়ে সংকিত অভিজ্ঞ মহল।

শাহজাদপুরের পৌর নির্বাচনে মোট ভোটারের অর্ধেকের বেশি নারী ভোটার। যাদের অধিকাংশই স্বশিক্ষিত বা অশিক্ষিত। এ কারণেই সংঙ্কা রয়েছে ভোট গ্রহণে। এদিকে পৌর এলাকার প্রধান সড়কসহ পাড়া-মহল্লার অলিগলি পোষ্টারে ছেয়ে গেছে।

অন্যদিকে দুপুর ২ টা থেকে রাত ৮ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের পক্ষে চলছে মাইকিং।

এছাড়াও সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত পথসভা, মতবিনিময় সভা, উঠান বৈঠকে ব্যস্ত সময় পাড় করছেন প্রার্থীরা। আগামী ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে মেয়র পদে ৪ জন, ৯ টি ওয়ার্ডের সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন এবং সংরক্ষিত ৩ টি ওয়ার্ডে মহিলা কাউন্সিলর পদে ১৬ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

মেয়র পদের প্রার্থীরা হলেন, আওয়ামীলীগের মনির আক্তার খান তরু লোদী (নৌকা), বিএনপির মাহমুদুল হাসান সজল (ধানের শীষ), জাতীয় পার্টির মোক্তার হোসেন (লাঙ্গল) ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের খন্দকার ইমরান (হাত পাখা)।

মেয়র পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম মনোনয়নপত্র জমা দিলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তিনি তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

এদিকে মেয়র পদের প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী মনির আক্তার খান তরু লোদী প্রচার-প্রচারণায় অনেক এগিয়ে রয়েছেন। দলের ত্যাগী নেতা হিসেবে পরিচিত তরু লোদী মনোনয়ন পাওয়ায় বিভাজন ভুলে গিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে কোমড় বেঁধে নেমেছেন।

প্রতিদিনই মোটরসাইকেল শোভাযাত্রাসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে নৌকার পক্ষে ভোট চেয়ে মিছিল, মিটিং ও মতবিনিময় সভা করছেন দলের নেতৃবৃন্দ। গত সোমবার দিনভর আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য প্রফেসর মেরিনা জাহান কবিতা, সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আলহাজ্ব কে,এম, হোসেন আলী হাসান, সাধারণ সম্পাদক ছামাদ তালুকদার, সহ-সভাপতি আবু ইউসুফ সূর্য, জেলা যুবলীগের সভাপতি রাশেদ ইউসুফ জুয়েল, সাবেক এমপি চয়ন ইসলামসহ জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দ নৌকার পক্ষে গণসংযোগ করেছেন।

পৌর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম শাহু জানান, ইতোমধ্যেই নির্বাচন পরিচালন কমিটিসহ ২৫ টি সেন্টার কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেন্টার কমিটি ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সদস্যরা সম্মিলিতভাবে নৌকার পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন।

অন্যদিকে (২৩শে ডিসেম্বর) বুধবার এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল হাসান সজলের পক্ষে বিএনপির কোন নেতা-কর্মীকে প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে দেখা যায় নি।

এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে নাম গোপন রাখার শর্তে উপজেলা ও পৌর বিএনপির একাধিক নেতা অভিযোগ করেন, ধানের শীষের পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালানোর পরিবেশ নেই। অন্যদিকে বিএনপির প্রার্থী মাহমুদুল হাসান সজল অভিযোগ করেন, তার পোষ্টার লাগানো সাথে সাথেই ছিড়ে ফেলা হচ্ছে।

এ বিষয়ে গতকাল সহকারি রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাচন অফিসার জাহাঙ্গীর হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিএনপির পক্ষ থেকে তার কার্যালয়ে কোন লিখিত অভিযোগ করা হয়নি। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন বদ্ধ পরিকর।

এছাড়া ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী খন্দকার ইমরান ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী মোক্তার হোসেন দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন পাড়া ও মহল্লায় গণসংযোগ করছেন। অন্যদিকে এবারের নির্বাচনে পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ডের সাধারণ আসন ও ৩ টি সংরক্ষিত আসনে কাউন্সিলর পদে মোট ৫৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বিপুল সংখ্যক কাউন্সিলর পদপ্রার্থীরা উৎসবমুখর পরিবেশে রাত-দিন ভিন্ন ভিন্ন কৌশলে প্রচার-প্রচারণা ও গণসংযোগের করে যাচ্ছেন। ভোট যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বিভিন্ন এলাকায় চলছে গরম রান্না-বান্না খাবার উৎসব।

উল্লেখ্য, আগামী ২৮ ডিসেম্বর সোমবার পৌরসভার ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। পৌরসভার মোট ভোটার সংখ্যা ৫১ হাজার ৮৬ জন। এদের মধ্যে পুরুষ ভোটার ২৫ হাজার ৩৭১ জন এবং মহিলা ভোটার ২৫ হাজার ৭১৫ জন।

আরও পড়ুনঃ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে জমে উঠেছে কাউন্সিলর নির্বাচন