ঢাকা ০৪:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

যশোরের বেনাপোলে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:৩৬:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০
  • / 105

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ যশোরের বেনাপোলে গলায় ফাঁস দিয়ে নৃশংস ভাবে হত্যা করা আল -আমিন ওরফে নয়ন (২৮) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পোর্ট থানা পুলিশ।

সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে বেনাপোল পোর্ট থানার দুর্গাপুর গ্রাম থেকে ওই লাশটি উদ্ধার করে। এবং আলামত হিসাবে তার ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন জব্দ করেছে।

নয়ন বেনাপোল স্থল বন্দরের ৩৭ নং শেডে এনজিও কর্মী হিসাবে কাজ করত। এছাড়া সে বাজারের মিশন কম্পিউটার ও একটি কসমেটিক্স দোকানেও কাজ করত বলে জানা গেছে। সে থানার দুর্গাপুর গ্রামের মৃত মিজানের ছেলে ।

নিহতর বোন লাবনী খাতুন জানায় গভীর রাতে কে বা কারা তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে বাইরে যায়। তারপর আমরা ঘুমিয়ে পড়ি। এরপর সকালে বিছানায় তাকে দেখতে না পেয়ে ফোনে খোঁজ করতে থাকি। হঠাৎ দেখি বাড়ির পাশে একটি গাছের নিচে সে শুইয়ে আছে। তার কাছে যেয়ে দেখি তার গলায় কিছু পেচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গলায় রক্তের দাগ ছিল। এছাড়া তার মুখের মধ্যে একটি কাপড় দেওয়া ছিল।

পরে ঘটনাস্থলে বেনাপোল পোর্ট থানা ওসি মামুন খান ও বেনাপোল পৌর প্যানেল মেয়র সাহাবুদ্দিন মন্টু পরিদর্শন করেছেন।

ওসি মামুন খান বলেন আলামত হিসাবে নয়নের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। এটা তদন্ত সাপেক্ষ বলা যাবে কে বা কারা এ নৃশংশ হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত আছে। লাশ উদ্ধার করে যশোর মর্গে পাঠানো হয়েছে

যশোরের বেনাপোলে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত সময় ০৬:৩৬:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ যশোরের বেনাপোলে গলায় ফাঁস দিয়ে নৃশংস ভাবে হত্যা করা আল -আমিন ওরফে নয়ন (২৮) নামে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পোর্ট থানা পুলিশ।

সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে বেনাপোল পোর্ট থানার দুর্গাপুর গ্রাম থেকে ওই লাশটি উদ্ধার করে। এবং আলামত হিসাবে তার ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন জব্দ করেছে।

নয়ন বেনাপোল স্থল বন্দরের ৩৭ নং শেডে এনজিও কর্মী হিসাবে কাজ করত। এছাড়া সে বাজারের মিশন কম্পিউটার ও একটি কসমেটিক্স দোকানেও কাজ করত বলে জানা গেছে। সে থানার দুর্গাপুর গ্রামের মৃত মিজানের ছেলে ।

নিহতর বোন লাবনী খাতুন জানায় গভীর রাতে কে বা কারা তাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে বাইরে যায়। তারপর আমরা ঘুমিয়ে পড়ি। এরপর সকালে বিছানায় তাকে দেখতে না পেয়ে ফোনে খোঁজ করতে থাকি। হঠাৎ দেখি বাড়ির পাশে একটি গাছের নিচে সে শুইয়ে আছে। তার কাছে যেয়ে দেখি তার গলায় কিছু পেচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গলায় রক্তের দাগ ছিল। এছাড়া তার মুখের মধ্যে একটি কাপড় দেওয়া ছিল।

পরে ঘটনাস্থলে বেনাপোল পোর্ট থানা ওসি মামুন খান ও বেনাপোল পৌর প্যানেল মেয়র সাহাবুদ্দিন মন্টু পরিদর্শন করেছেন।

ওসি মামুন খান বলেন আলামত হিসাবে নয়নের ব্যবহৃত একটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। এটা তদন্ত সাপেক্ষ বলা যাবে কে বা কারা এ নৃশংশ হত্যা কান্ডের সাথে জড়িত আছে। লাশ উদ্ধার করে যশোর মর্গে পাঠানো হয়েছে