ঢাকা ০১:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভারতে কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং পরীক্ষায় স্বচ্ছতার দাবিতে ডিজিটাল ধর্মঘট

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:২৪:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / 155

google Image

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ পরীক্ষায় স্বচ্ছতা এবং তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগের দাবিতে টুইটারে #modi_job_do, #modi_rojgar_do (মোদী কর্মসংস্থান দিন) হ্যাশট্যাগ দিয়ে একটি বিশাল সামাজিক প্রচারাভিযান শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ২৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় সারা দেশে কর্মসংস্থান ও ন্যায্য পরীক্ষার দাবিতে ছাত্র ও শিক্ষাবিদরা একটি বিশাল সামাজিক প্রচারাভিযান শুরু করে।

টুইটারে ৭০ লাখেরও বেশি টুইট হয়েছে যে, #modi_rojgar_do এবং ৫০ লাখেরও বেশি টুইট হয়েছে modi_job_do। এই #modi_job_do, #modi_rojgar_do হ্যাশট্যাগ দুইটি বিশ্বব্যাপী শীর্ষ প্রচারিত হ্যাশট্যাগে পরিণত হয়েছে। যেখানে বিপুল সংখ্যক ছাত্র এবং বিরোধী দল এই প্রচারাভিযানে অংশগ্রহণ করেছে।

গত কয়েক বছরে বেকারত্বের হার এবং স্টাফ সিলেকশন কমিশন (এসএসসি), কম্বাইন্ড গ্রাজুয়েট লেভেল (সিজিএল), রেলওয়ে এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের পরীক্ষায় অনিয়মের কারণে অবশেষে প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছ থেকে কর্মসংস্থানের দাবিতে এই ডিজিটাল ধর্মঘট বা ব্যাপক প্রচারণা শুরু হয়েছে।

স্টাফ সিলেকশন কমিশনের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সাম্প্রতিক অনিয়ম এবং রেলওয়ে নিয়োগ এবং সারা দেশে আরও বেশ কিছু নিয়োগের ক্ষেত্রে অনিয়মের কারণে অবশেষে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় এই প্রচারাভিযানের শুরু হয়েছে।

দাবি সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে একজন ছাত্র বলেন, তিনি এই প্রচারণার পিছনে ছাত্রদের ছয়টি প্রধান দাবি আছে। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হল –

    ১) এসএসসি সিজিএল ২০১৯ টায়ার-২ এর মার্কস ঘোষণা
    ২) শূন্যপদের সংখ্যা বৃদ্ধি
    ৩) পরীক্ষার সময়োপযোগী আচরণ
    ৪) পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা
    ৫) সময়মত ফলাফল ঘোষণা এবং
    ৬) যোগদানের জন্য দ্রুত প্রক্রিয়া।

চলমান নিয়োগে অনিয়মের কথা উল্লেখ করে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগের দাবিতে বৃহস্পতিবার লাখ লাখ শিক্ষার্থী #modi_job_do, #modi_rojgar_do (মোদী কর্মসংস্থান দিন) হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে একটি অনলাইন প্রচারাভিযানে অংশগ্রহণ করে। তরুণদের অধিকারের আহ্বান জানিয়ে তারা সামাজিক প্রচার মাধ্যম টুইটারে বিশাল প্রচারাভিযানে যোগ দেন।

modi_job_do

এই ব্যাপক প্রচারণার কারণ কি?
স্টাফ সিলেকশন কমিশনে (এসএসসি) কম্বাইন্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল (সিএইচএসএল) ২০১৯ টায়ার-২ এর ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।

অভিনয় তার ভিডিও বার্তায় বলেন, ১৯ ফেব্রুয়ারি স্টাফ সিলেকশন কমিশনে (এসএসসি) কর্তৃক প্রণীত সম্মিলিত উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পরীক্ষা ২০১৯ (টায়ার ২) এর মেধা তালিকা প্রকাশ করে। কমিশন বেশ কিছু ত্রুটি যুক্ত একটি তালিকা তৈরি করেছে।

গণিতের শিক্ষক টুইটারে একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে দেশের তরুণদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং অনিয়ম নিয়ে আলোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন। তার ভিডিও টুইটে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতিতে বেশ কিছু সংস্কারের দাবী করতে দেখা যায়।

পরবর্তীতে বেশ কয়েকজন ছাত্র এবং শিক্ষাবিদ তার সমর্থনে এগিয়ে আসেন এবং কেন্দ্রীয় কমিশন, বিশেষ করে এসএসসি ও রেলওয়েতে ন্যায্য আচরণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগের দাবি উত্থাপন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারাভিযানে যোগ দেন।

দেশে বেকারত্ব বাড়ছে, পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় জালিয়াতি, একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিভিন্ন সরকারী পরীক্ষা পরিচালনা এবং শেষ করতে ব্যর্থতা, যার ফলে ছাত্র এবং বিরোধী দলগুলো বৃহস্পতিবার মোদী সরকারের বিরুদ্ধে টুইটারে হ্যাশট্যাগ ট্রেন্ড করেছে।

বৃহস্পতিবার টুইটারে বেশীরভাগ আলোচিত হ্যাশট্যাগ ছিল ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব, সরকারী পরীক্ষার সময়োপযোগী ফলাফল এবং পরীক্ষায় সংস্কার নিয়ে।

কোভিড-১৯ মহামারী বিশ্বে আঘাত হানার আগে এবং বিশ্ব অর্থনীতিকে থামানোর আগে, ভারত ইতোমধ্যে গত ৪৫ বছরের সর্বোচ্চ বেকারত্বের শিকার হয়েছিল। এই মহামারী দেশের কর্মসংস্থান পরিস্থিতি আরো খারাপ করেছে। বেসরকারি সংস্থাগুলো কর্মী ছাঁটাই করছে, দৈনন্দিন মজুরি শ্রমিকদের কোন কাজ নেই এবং সরকার বিভিন্ন বিভাগে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিলম্ব করছে। কয়েক মিলিয়ন কাজ হারিয়েছে। ফলস্বরূপ, জানুয়ারী ২০২১ হিসাবে, ভারতে মাত্র ৪০০ মিলিয়ন কর্মসংস্থান ছিল।

ভারত সরকারের তথ্যানুযায়ী, ২০১৭ সালে সরকারি-বেসরকারি খাত মিলিয়ে ৪০৭ মিলিয়ন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। ২০১৮ সালে সরকারি-বেসরকারি খাত মিলিয়ে ৪০৫ মিলিয়ন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। ২০১৯ সালে সরকারি-বেসরকারি খাত মিলিয়ে ৪০০ মিলিয়ন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। অর্থাৎ তাদের রাষ্ট্রীয় কর্মসংস্থানের ক্রমহ্রাসমান।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রকাশ্যে বেকার দের সংখ্যা সাড়ে ৩০ মিলিয়ন । যদি গত ১২ মাসে মোট নিয়োগপ্রাপ্ত মানুষের সংখ্যা কমে যায়, তাহলে বেকারদের সংখ্যা আজ ৪০ থেকে ৪৫ মিলিয়নের মধ্যে হবে।

গত বছর নরেন্দ্র মোদীর ৭০তম জন্মদিন উপলক্ষে টুইটার ব্যবহারকারীরা প্রধানমন্ত্রীকে স্মরণ করিয়ে দেন যে দেশটি ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব এবং তীব্র অর্থনৈতিক সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে।

বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এবং রাজনৈতিক দল একই সাথে সামাজিক প্রচার মাধ্যম প্রচারাভিযান শুরু করে। এবং শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই দিনটিকে “জাতীয় বেকারত্ব দিবস” নামে অভিহিত করা হয়। টুইটারে #17Sept17Hrs17Minutes, #NationalUnemploymentDay হ্যাশট্যাগ প্রচলিত হয়। ঐ হ্যাশট্যাগটিতে প্রায় ২০ লক্ষ টুইট করা হয়েছিল বলে জানা গেছে।

কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে টুইট করেছেন।

সূত্রঃ টুইটার/এইচডাব্লিউনিউজ।

ভারতে কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং পরীক্ষায় স্বচ্ছতার দাবিতে ডিজিটাল ধর্মঘট

প্রকাশিত সময় ০৪:২৪:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ পরীক্ষায় স্বচ্ছতা এবং তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগের দাবিতে টুইটারে #modi_job_do, #modi_rojgar_do (মোদী কর্মসংস্থান দিন) হ্যাশট্যাগ দিয়ে একটি বিশাল সামাজিক প্রচারাভিযান শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ২৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ১১টায় সারা দেশে কর্মসংস্থান ও ন্যায্য পরীক্ষার দাবিতে ছাত্র ও শিক্ষাবিদরা একটি বিশাল সামাজিক প্রচারাভিযান শুরু করে।

টুইটারে ৭০ লাখেরও বেশি টুইট হয়েছে যে, #modi_rojgar_do এবং ৫০ লাখেরও বেশি টুইট হয়েছে modi_job_do। এই #modi_job_do, #modi_rojgar_do হ্যাশট্যাগ দুইটি বিশ্বব্যাপী শীর্ষ প্রচারিত হ্যাশট্যাগে পরিণত হয়েছে। যেখানে বিপুল সংখ্যক ছাত্র এবং বিরোধী দল এই প্রচারাভিযানে অংশগ্রহণ করেছে।

গত কয়েক বছরে বেকারত্বের হার এবং স্টাফ সিলেকশন কমিশন (এসএসসি), কম্বাইন্ড গ্রাজুয়েট লেভেল (সিজিএল), রেলওয়ে এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের পরীক্ষায় অনিয়মের কারণে অবশেষে প্রধানমন্ত্রী মোদীর কাছ থেকে কর্মসংস্থানের দাবিতে এই ডিজিটাল ধর্মঘট বা ব্যাপক প্রচারণা শুরু হয়েছে।

স্টাফ সিলেকশন কমিশনের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় সাম্প্রতিক অনিয়ম এবং রেলওয়ে নিয়োগ এবং সারা দেশে আরও বেশ কিছু নিয়োগের ক্ষেত্রে অনিয়মের কারণে অবশেষে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় এই প্রচারাভিযানের শুরু হয়েছে।

দাবি সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে একজন ছাত্র বলেন, তিনি এই প্রচারণার পিছনে ছাত্রদের ছয়টি প্রধান দাবি আছে। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হল –

    ১) এসএসসি সিজিএল ২০১৯ টায়ার-২ এর মার্কস ঘোষণা
    ২) শূন্যপদের সংখ্যা বৃদ্ধি
    ৩) পরীক্ষার সময়োপযোগী আচরণ
    ৪) পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা
    ৫) সময়মত ফলাফল ঘোষণা এবং
    ৬) যোগদানের জন্য দ্রুত প্রক্রিয়া।

চলমান নিয়োগে অনিয়মের কথা উল্লেখ করে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগের দাবিতে বৃহস্পতিবার লাখ লাখ শিক্ষার্থী #modi_job_do, #modi_rojgar_do (মোদী কর্মসংস্থান দিন) হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে একটি অনলাইন প্রচারাভিযানে অংশগ্রহণ করে। তরুণদের অধিকারের আহ্বান জানিয়ে তারা সামাজিক প্রচার মাধ্যম টুইটারে বিশাল প্রচারাভিযানে যোগ দেন।

modi_job_do

এই ব্যাপক প্রচারণার কারণ কি?
স্টাফ সিলেকশন কমিশনে (এসএসসি) কম্বাইন্ড হায়ার সেকেন্ডারি লেভেল (সিএইচএসএল) ২০১৯ টায়ার-২ এর ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।

অভিনয় তার ভিডিও বার্তায় বলেন, ১৯ ফেব্রুয়ারি স্টাফ সিলেকশন কমিশনে (এসএসসি) কর্তৃক প্রণীত সম্মিলিত উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের পরীক্ষা ২০১৯ (টায়ার ২) এর মেধা তালিকা প্রকাশ করে। কমিশন বেশ কিছু ত্রুটি যুক্ত একটি তালিকা তৈরি করেছে।

গণিতের শিক্ষক টুইটারে একটি ভিডিও বার্তা প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে দেশের তরুণদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং অনিয়ম নিয়ে আলোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন। তার ভিডিও টুইটে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতিতে বেশ কিছু সংস্কারের দাবী করতে দেখা যায়।

পরবর্তীতে বেশ কয়েকজন ছাত্র এবং শিক্ষাবিদ তার সমর্থনে এগিয়ে আসেন এবং কেন্দ্রীয় কমিশন, বিশেষ করে এসএসসি ও রেলওয়েতে ন্যায্য আচরণ ও কর্মসংস্থানের সুযোগের দাবি উত্থাপন করে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারাভিযানে যোগ দেন।

দেশে বেকারত্ব বাড়ছে, পরীক্ষা প্রক্রিয়ায় জালিয়াতি, একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বিভিন্ন সরকারী পরীক্ষা পরিচালনা এবং শেষ করতে ব্যর্থতা, যার ফলে ছাত্র এবং বিরোধী দলগুলো বৃহস্পতিবার মোদী সরকারের বিরুদ্ধে টুইটারে হ্যাশট্যাগ ট্রেন্ড করেছে।

বৃহস্পতিবার টুইটারে বেশীরভাগ আলোচিত হ্যাশট্যাগ ছিল ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব, সরকারী পরীক্ষার সময়োপযোগী ফলাফল এবং পরীক্ষায় সংস্কার নিয়ে।

কোভিড-১৯ মহামারী বিশ্বে আঘাত হানার আগে এবং বিশ্ব অর্থনীতিকে থামানোর আগে, ভারত ইতোমধ্যে গত ৪৫ বছরের সর্বোচ্চ বেকারত্বের শিকার হয়েছিল। এই মহামারী দেশের কর্মসংস্থান পরিস্থিতি আরো খারাপ করেছে। বেসরকারি সংস্থাগুলো কর্মী ছাঁটাই করছে, দৈনন্দিন মজুরি শ্রমিকদের কোন কাজ নেই এবং সরকার বিভিন্ন বিভাগে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিলম্ব করছে। কয়েক মিলিয়ন কাজ হারিয়েছে। ফলস্বরূপ, জানুয়ারী ২০২১ হিসাবে, ভারতে মাত্র ৪০০ মিলিয়ন কর্মসংস্থান ছিল।

ভারত সরকারের তথ্যানুযায়ী, ২০১৭ সালে সরকারি-বেসরকারি খাত মিলিয়ে ৪০৭ মিলিয়ন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। ২০১৮ সালে সরকারি-বেসরকারি খাত মিলিয়ে ৪০৫ মিলিয়ন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। ২০১৯ সালে সরকারি-বেসরকারি খাত মিলিয়ে ৪০০ মিলিয়ন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ছিল। অর্থাৎ তাদের রাষ্ট্রীয় কর্মসংস্থানের ক্রমহ্রাসমান।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রকাশ্যে বেকার দের সংখ্যা সাড়ে ৩০ মিলিয়ন । যদি গত ১২ মাসে মোট নিয়োগপ্রাপ্ত মানুষের সংখ্যা কমে যায়, তাহলে বেকারদের সংখ্যা আজ ৪০ থেকে ৪৫ মিলিয়নের মধ্যে হবে।

গত বছর নরেন্দ্র মোদীর ৭০তম জন্মদিন উপলক্ষে টুইটার ব্যবহারকারীরা প্রধানমন্ত্রীকে স্মরণ করিয়ে দেন যে দেশটি ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব এবং তীব্র অর্থনৈতিক সংকটের সম্মুখীন হচ্ছে।

বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এবং রাজনৈতিক দল একই সাথে সামাজিক প্রচার মাধ্যম প্রচারাভিযান শুরু করে। এবং শীঘ্রই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই দিনটিকে “জাতীয় বেকারত্ব দিবস” নামে অভিহিত করা হয়। টুইটারে #17Sept17Hrs17Minutes, #NationalUnemploymentDay হ্যাশট্যাগ প্রচলিত হয়। ঐ হ্যাশট্যাগটিতে প্রায় ২০ লক্ষ টুইট করা হয়েছিল বলে জানা গেছে।

কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে টুইট করেছেন।

সূত্রঃ টুইটার/এইচডাব্লিউনিউজ।