ঢাকা ০৭:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

গাইবান্ধায় সূর্যমুখীর বাগান দেখতে উপচে পড়া ভীর বিপাকে সূর্যমুখী চাষি

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:৪৪:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ মার্চ ২০২১
  • / 265

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ প্রথমবারের মতো গাইবান্ধা সদরের কুপতলা ইউনিয়নের একজন কৃষক  ২৭ শতক জমিতে সূর্যমুখীর বীজ উৎপাদন করতে পেরে একজন উদ্যোক্তার পরিচয় দিয়েছেন । 

সূর্যমুখী বিক্রি করে এবার কৃষকের মুখে হাসি ফুটবে বলে আশা স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের।

অনেক সুন্দর গ্রামীন পরিবেশে সূর্যমুখী ফুল। জমির মালিক বলেন ২৭ শতক জমিতে সূর্যমুখী ফুল চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ হাজার টাকার বেশি।

তবে এর পুরোটাই দিতে হয়েছে নিজেকে। কোথায় থেকে পান নি সহযোগিতা ।

সূর্যমুখী প্রদর্শনী জমিতে গিয়ে দেখা যায়, হলুদ ফুলের সমাহারে এক একটি নয়নাভিরাম দৃশ্য। আশে পাশের সুন্দর ও বিনোদন পিয়াসু মানুষরা বিকাল বেলায় তাদের স্বজনদের নিয়ে সূর্যমুখী প্রদর্শনীতে ভিড় জমাচ্ছে।

তবে  ছবি তুলতে গিয়ে গাছ নষ্ট করছে অনেকে, এতে চাষী চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।

গাছে ফুল আসতে শুরু করায় তা দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের লোকজন। প্রতিদিন নতুন নতুন আগন্তুকদের ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন ঐ সূর্যমুখী চাষি।

শুধু স্থানীয় নয়; বাগানটিকে এক নজর দেখার জন্য বা একটি সেলফি তোলার জন্য প্রতিদিনই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন উৎসুক লোকজন।

জেলায় ভ্রমণপিপাসু মানুষের পছন্দের স্থানে পরিণত হয়েছে এই সূর্যমুখী বাগানটি।

মনোমুগ্ধকর এ পরিবেশে একটু সময় কাটানোর জন্য আর হাজার হাজার সূর্যমুখী ফুলের হাসির ঝিলিক দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে উৎসুক জনতা এসে ভিড় করছেন।

আরও পড়ুনঃ বেড়ায় পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু

গাইবান্ধায় সূর্যমুখীর বাগান দেখতে উপচে পড়া ভীর বিপাকে সূর্যমুখী চাষি

প্রকাশিত সময় ০৯:৪৪:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ মার্চ ২০২১

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ প্রথমবারের মতো গাইবান্ধা সদরের কুপতলা ইউনিয়নের একজন কৃষক  ২৭ শতক জমিতে সূর্যমুখীর বীজ উৎপাদন করতে পেরে একজন উদ্যোক্তার পরিচয় দিয়েছেন । 

সূর্যমুখী বিক্রি করে এবার কৃষকের মুখে হাসি ফুটবে বলে আশা স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের।

অনেক সুন্দর গ্রামীন পরিবেশে সূর্যমুখী ফুল। জমির মালিক বলেন ২৭ শতক জমিতে সূর্যমুখী ফুল চাষ করতে খরচ হয়েছে প্রায় ১৫ হাজার টাকার বেশি।

তবে এর পুরোটাই দিতে হয়েছে নিজেকে। কোথায় থেকে পান নি সহযোগিতা ।

সূর্যমুখী প্রদর্শনী জমিতে গিয়ে দেখা যায়, হলুদ ফুলের সমাহারে এক একটি নয়নাভিরাম দৃশ্য। আশে পাশের সুন্দর ও বিনোদন পিয়াসু মানুষরা বিকাল বেলায় তাদের স্বজনদের নিয়ে সূর্যমুখী প্রদর্শনীতে ভিড় জমাচ্ছে।

তবে  ছবি তুলতে গিয়ে গাছ নষ্ট করছে অনেকে, এতে চাষী চিন্তিত হয়ে পড়েছেন।

গাছে ফুল আসতে শুরু করায় তা দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের লোকজন। প্রতিদিন নতুন নতুন আগন্তুকদের ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন ঐ সূর্যমুখী চাষি।

শুধু স্থানীয় নয়; বাগানটিকে এক নজর দেখার জন্য বা একটি সেলফি তোলার জন্য প্রতিদিনই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসছেন উৎসুক লোকজন।

জেলায় ভ্রমণপিপাসু মানুষের পছন্দের স্থানে পরিণত হয়েছে এই সূর্যমুখী বাগানটি।

মনোমুগ্ধকর এ পরিবেশে একটু সময় কাটানোর জন্য আর হাজার হাজার সূর্যমুখী ফুলের হাসির ঝিলিক দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে উৎসুক জনতা এসে ভিড় করছেন।

আরও পড়ুনঃ বেড়ায় পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু