ঢাকা ০৬:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সাঁথিয়ায় ৩ সন্তানের জননীকে ধর্ষণ মুখ খুললে ১০ দিন পর আবার তুলে নেবার হুমকী

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১২:৪১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১
  • / 79

সাঁথিয়া(পাবনা)প্রতিনিধিঃ পাবনার সাঁথিয়ায় ছেলের প্রেমের জের ধরে প্রেমিকার পিতার কর্তৃক প্রেমিকের মা (৩০)কে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে শারীরিক নির্যাতন শেষে ধষর্ণের অভিযোগ উঠেছে।

৩ সন্তানের জননী প্রেমিকের মায়ের থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের।

অভিযোগ ও পরিবার সূত্রে জানাযায়, গত শুকবার (৫ মার্চ) উপজেলার মিয়াপুর উচ্চ বিদ্যালয়য়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী (১৫) প্রেমিক গোলাবাড়িয়া গ্রামের রানা ওরফে পাঠান(২২) এর সাথে প্রেমের ঘটনায় উধাও হয়।

এ ঘটনায় মেয়ের বাবা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করে।

এ কারণে প্রেমিকের বাড়িতে পুরুষ মানুষ না থাকার সুযোগে গত সোমবার (৮ মার্চ) ভোরে প্রেমিকার বাবা ও আত্মীয়রা প্রেমিক রানার মাকে জোর পূর্বক বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নিমর্মভাবে নির্যাতন করে ধর্ষণ করে।

পরিবার তাকে খোঁজা খুঁজি করে না পেয়ে ঐদিনই সাঁথিয়া থানায় ঘটনা জানায়।

থানা পুলিশ প্রেমিকার মাকে উদ্ধার করে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের সহায়তায় গ্রামপুলিশের মাধ্যমে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।

প্রেমিক রানার মা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঐদিন সন্ধ্যায় পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ভর্তি করা হয়।

ভুক্তভোগিরা আরও জানান, নির্যাতনের বিষয়ে মুখ খুলে ১০ দিন পরে আবারও তাকে তুলে নিয়ে যাবে।

ধর্ষিতার ননদ নাম প্রকাশ না করার সর্তে জানান, আমরা থানায় বার বার যাবার পরও পুলিশ মামলা নেয়নি।

স্থানীয়দের সাথে তারা মিমাংসার চেষ্টার কথা বলে।

৩ সন্তানের জননী ধর্ষিতা সাংবাদিকদের জানান, তাকে নিমর্মভাবে শারীরিক নির্যাতনসহ ধর্ষণ করা হয়েছে এবং ভয় ভীতি প্রদর্শন করা হয় যে এই কথা প্রকাশ করলে আবার বাড়ি থেকে তুলে আনা হবে।

গত বুধবার সন্ধ্যায় ধর্ষিতা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় ধর্ষণ মামলা করেছে। যার নং ১১, তারিখ-১০/০৩/২০২১ইং।

সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম জানান, থানায় ধর্ষণের মামলা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আসামীদেও আটকের চেষ্টা চলছে।

বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) ধর্ষিতার ডাক্তারী পরীক্ষা করা হবে।

প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, মামলা গ্রহণে কোন বিলম্ভ করা হয়নি।

আরও পড়ুনঃ  পাবনা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধার পক্ষ থেকে নবনির্বাচিত পৌর মেয়রকে সংবর্ধনা

সাঁথিয়ায় ৩ সন্তানের জননীকে ধর্ষণ মুখ খুললে ১০ দিন পর আবার তুলে নেবার হুমকী

প্রকাশিত সময় ১২:৪১:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মার্চ ২০২১

সাঁথিয়া(পাবনা)প্রতিনিধিঃ পাবনার সাঁথিয়ায় ছেলের প্রেমের জের ধরে প্রেমিকার পিতার কর্তৃক প্রেমিকের মা (৩০)কে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে শারীরিক নির্যাতন শেষে ধষর্ণের অভিযোগ উঠেছে।

৩ সন্তানের জননী প্রেমিকের মায়ের থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের।

অভিযোগ ও পরিবার সূত্রে জানাযায়, গত শুকবার (৫ মার্চ) উপজেলার মিয়াপুর উচ্চ বিদ্যালয়য়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী (১৫) প্রেমিক গোলাবাড়িয়া গ্রামের রানা ওরফে পাঠান(২২) এর সাথে প্রেমের ঘটনায় উধাও হয়।

এ ঘটনায় মেয়ের বাবা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করে।

এ কারণে প্রেমিকের বাড়িতে পুরুষ মানুষ না থাকার সুযোগে গত সোমবার (৮ মার্চ) ভোরে প্রেমিকার বাবা ও আত্মীয়রা প্রেমিক রানার মাকে জোর পূর্বক বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে নিমর্মভাবে নির্যাতন করে ধর্ষণ করে।

পরিবার তাকে খোঁজা খুঁজি করে না পেয়ে ঐদিনই সাঁথিয়া থানায় ঘটনা জানায়।

থানা পুলিশ প্রেমিকার মাকে উদ্ধার করে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের সহায়তায় গ্রামপুলিশের মাধ্যমে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।

প্রেমিক রানার মা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঐদিন সন্ধ্যায় পাবনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ভর্তি করা হয়।

ভুক্তভোগিরা আরও জানান, নির্যাতনের বিষয়ে মুখ খুলে ১০ দিন পরে আবারও তাকে তুলে নিয়ে যাবে।

ধর্ষিতার ননদ নাম প্রকাশ না করার সর্তে জানান, আমরা থানায় বার বার যাবার পরও পুলিশ মামলা নেয়নি।

স্থানীয়দের সাথে তারা মিমাংসার চেষ্টার কথা বলে।

৩ সন্তানের জননী ধর্ষিতা সাংবাদিকদের জানান, তাকে নিমর্মভাবে শারীরিক নির্যাতনসহ ধর্ষণ করা হয়েছে এবং ভয় ভীতি প্রদর্শন করা হয় যে এই কথা প্রকাশ করলে আবার বাড়ি থেকে তুলে আনা হবে।

গত বুধবার সন্ধ্যায় ধর্ষিতা বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় ধর্ষণ মামলা করেছে। যার নং ১১, তারিখ-১০/০৩/২০২১ইং।

সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম জানান, থানায় ধর্ষণের মামলা হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আসামীদেও আটকের চেষ্টা চলছে।

বৃহস্পতিবার (১১ মার্চ) ধর্ষিতার ডাক্তারী পরীক্ষা করা হবে।

প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, মামলা গ্রহণে কোন বিলম্ভ করা হয়নি।

আরও পড়ুনঃ  পাবনা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধার পক্ষ থেকে নবনির্বাচিত পৌর মেয়রকে সংবর্ধনা