ঢাকা ১০:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনার তারাবাড়ীয়া নিজ ঘরে মা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:৫৬:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুলাই ২০১৮
  • / 119

পাবনার সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের তারাবাড়ীয়া বোড়গীপাড়া নিজ ঘরে মা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে

শনিবার (২১ জুলাই) বিকেলে (৫ঘটিকায়) মৃত গোফুর জোয়ার্দ্দারের ছেলে সুজন জোয়াদ্দারের স্ত্রী রুশি খাতুন (২৫) ও তার ছেলে ইরফান জোর্য়াদ্দার রুহান (২) টিনের ঘরের দরজা বন্ধবস্থায় তাদের মরদেহ বাড়ীর লোকজন দেখতে পেয়ে তাদের চিৎকার শুনে সুজন জোর্য়াদ্দার কে খবর দেয় ।

এরপর এলাকার লোকজন ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হক টুটুল সংবাদ শুনে তাৎক্ষনিক পাবনা সদর থানাতে জানালে পুলিশ গিয়ে নিজ বাড়ীর বসতঘর থেকে ১ নারী ও ২ বছর বয়সী শিশু সন্তানের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

পুলিশের ধারণা নিহত রুশি খাতুন তার ছেলে রোহানকে গলা কেটে হত্যার পর নিজে গলা কেটে আত্মহত্যা করেছেন। পাবনা সদর থানার ওসি ওবাইদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, কি কারণে এই নৃশংস হত্যার ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছেনা।

পাবনা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইবনে মিজান ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানান মা ও ছেলের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা তদন্ত করে দেখা হবে।

বাড়ী ও এলাকাবাসীর দাবী রুশি খাতুনের দীর্ঘ দিন ধরে মাথার সমস্যার কারণে চিকিৎসা চলছিল। রুশি খাতুনের পরিবারের দাবী রুশি ও তার সন্তান কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে।

পাবনার তারাবাড়ীয়া নিজ ঘরে মা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু

প্রকাশিত সময় ১০:৫৬:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুলাই ২০১৮

পাবনার সদর উপজেলার চরতারাপুর ইউনিয়নের তারাবাড়ীয়া বোড়গীপাড়া নিজ ঘরে মা-ছেলের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে

শনিবার (২১ জুলাই) বিকেলে (৫ঘটিকায়) মৃত গোফুর জোয়ার্দ্দারের ছেলে সুজন জোয়াদ্দারের স্ত্রী রুশি খাতুন (২৫) ও তার ছেলে ইরফান জোর্য়াদ্দার রুহান (২) টিনের ঘরের দরজা বন্ধবস্থায় তাদের মরদেহ বাড়ীর লোকজন দেখতে পেয়ে তাদের চিৎকার শুনে সুজন জোর্য়াদ্দার কে খবর দেয় ।

এরপর এলাকার লোকজন ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল হক টুটুল সংবাদ শুনে তাৎক্ষনিক পাবনা সদর থানাতে জানালে পুলিশ গিয়ে নিজ বাড়ীর বসতঘর থেকে ১ নারী ও ২ বছর বয়সী শিশু সন্তানের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

পুলিশের ধারণা নিহত রুশি খাতুন তার ছেলে রোহানকে গলা কেটে হত্যার পর নিজে গলা কেটে আত্মহত্যা করেছেন। পাবনা সদর থানার ওসি ওবাইদুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, কি কারণে এই নৃশংস হত্যার ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছেনা।

পাবনা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইবনে মিজান ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের জানান মা ও ছেলের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা তা তদন্ত করে দেখা হবে।

বাড়ী ও এলাকাবাসীর দাবী রুশি খাতুনের দীর্ঘ দিন ধরে মাথার সমস্যার কারণে চিকিৎসা চলছিল। রুশি খাতুনের পরিবারের দাবী রুশি ও তার সন্তান কে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে।