ঢাকা ০৯:৪২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

গাইবান্ধার বালাসিঘাটে দর্শনাথীদের আনাগোনা, কারো মাঝেই নেই স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবনতা!

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১২:৪১:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ ২০২১
  • / 142

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ করোনা মৌসুমেও উত্তরের জেলা গাইবান্ধার অন্যতম স্থান “বালাসি ঘাটে ভ্রমন পিয়াসুদের উপচে পড়া ভীর।

শুধু ছুটির দিনেই নয় প্রত্যেকদিনই এখানে দেখা যায় দর্শনাথীদের আনাগোনা।

কেউ কেউ বন্ধুবান্ধর নিয়ে এখানে ঘুড়তে আসেন। আবার অনেকেই সপরিবারে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এখানেই কাটিয়ে দেন। শুধু উৎসব কিংবা দিবস নয় সারাবছরই ভ্রমনপিপাসু মানুষের ভিড় লেগেই থাকে।

নিজের পছন্দমেতো জায়গা থেকে দাড়িয়ে নদীর বুকে সুর্যাস্তের দৃর্শ উপভোগ করা যায়।

শুধু গাইবান্ধা জেলা শহর থেকে নয় সারা বাংলাদেশ থেকেই ভ্রমণপ্রিয় মানুষরা এখানে আসেন। তবে বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা উল্লেখ থাকলেও কেউই মানছেন না বিধিনিষেধ।

গত বছর মার্চে সারাদেশে লক ডাউন থাকায় প্রায় পর্যটন শুন্য ছিল এই স্থান টি, তবে তবে বর্তমানে প্রশাসনের অবহেলা আর নজরদারির অভাবের আবারও যেন অনিয়মের সৃষ্টি হয়েছে।

১ মার্চ থেকে শনাক্তের হার চার শতাংশের ওপরে যায়। মার্চের প্রথম সপ্তাহে তিন থেকে চার শতাংশের ভেতর ছিল। ৭ মার্চের পর থেকে বাড়তে থাকে এবং বেড়েই চলেছে।

এছাড়া গাইবান্ধা জেলায় প্রতিদিনেই শনাক্ত হচ্ছে করোনা রোগী। করোনার ২য় ঢেউএ যেন আবার আতকে উঠছে গোটা বাংলাদেশ।

বালাসি ঘাট পরিদর্শন কালে কারো মাঝেই দেখা মেলে সঠিক ভাবে মাস্ক পরিধান করা কিংবা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।

এতে করে আবার ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে মত বিশ্লেষকদের।

আরও পড়ুনঃ গাইবান্ধায় সম্পূর্ণ মাটির নিচে অবস্থিত ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

গাইবান্ধার বালাসিঘাটে দর্শনাথীদের আনাগোনা, কারো মাঝেই নেই স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবনতা!

প্রকাশিত সময় ১২:৪১:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ মার্চ ২০২১

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ করোনা মৌসুমেও উত্তরের জেলা গাইবান্ধার অন্যতম স্থান “বালাসি ঘাটে ভ্রমন পিয়াসুদের উপচে পড়া ভীর।

শুধু ছুটির দিনেই নয় প্রত্যেকদিনই এখানে দেখা যায় দর্শনাথীদের আনাগোনা।

কেউ কেউ বন্ধুবান্ধর নিয়ে এখানে ঘুড়তে আসেন। আবার অনেকেই সপরিবারে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এখানেই কাটিয়ে দেন। শুধু উৎসব কিংবা দিবস নয় সারাবছরই ভ্রমনপিপাসু মানুষের ভিড় লেগেই থাকে।

নিজের পছন্দমেতো জায়গা থেকে দাড়িয়ে নদীর বুকে সুর্যাস্তের দৃর্শ উপভোগ করা যায়।

শুধু গাইবান্ধা জেলা শহর থেকে নয় সারা বাংলাদেশ থেকেই ভ্রমণপ্রিয় মানুষরা এখানে আসেন। তবে বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধি মানার কথা উল্লেখ থাকলেও কেউই মানছেন না বিধিনিষেধ।

গত বছর মার্চে সারাদেশে লক ডাউন থাকায় প্রায় পর্যটন শুন্য ছিল এই স্থান টি, তবে তবে বর্তমানে প্রশাসনের অবহেলা আর নজরদারির অভাবের আবারও যেন অনিয়মের সৃষ্টি হয়েছে।

১ মার্চ থেকে শনাক্তের হার চার শতাংশের ওপরে যায়। মার্চের প্রথম সপ্তাহে তিন থেকে চার শতাংশের ভেতর ছিল। ৭ মার্চের পর থেকে বাড়তে থাকে এবং বেড়েই চলেছে।

এছাড়া গাইবান্ধা জেলায় প্রতিদিনেই শনাক্ত হচ্ছে করোনা রোগী। করোনার ২য় ঢেউএ যেন আবার আতকে উঠছে গোটা বাংলাদেশ।

বালাসি ঘাট পরিদর্শন কালে কারো মাঝেই দেখা মেলে সঠিক ভাবে মাস্ক পরিধান করা কিংবা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।

এতে করে আবার ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে বলে মত বিশ্লেষকদের।

আরও পড়ুনঃ গাইবান্ধায় সম্পূর্ণ মাটির নিচে অবস্থিত ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার