ঢাকা ০১:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

বড়াইগ্রামে হঠাৎ শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ এপ্রিল ২০২১
  • / 110

নাটোর প্রতিনিধি:
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আটঘরিয়া, ভবানীপুর, হারোয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় হঠাৎ শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কৃষি ফসলে। শুক্রবার বিকেলে হঠাৎ কালো মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ।

প্রথমে দমকা হাওয়া, হালকা বজ্রপাত থেকে বৃষ্টি ছাড়া মাঝারি আকারের শিলা হয় প্রায় ২০ মিনিট। এরপর শিলার সাথে বৃষ্টি চলে আরো ২০ থেকে ২৫ মিনিট। হঠাৎ এই শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে আম, ধান, কাকড়, তরমুজসহ বিভিন্ন ফসলে।

কয়েক জন আম চাষী জানান- এই শিলাবৃষ্টিতে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ আম পড়ে গেছে। অবশিষ্ট যা আছে, যত্ন করে শেষ পর্যন্ত বিক্রি করতে পারলে কোনো রকম খরচ টা উঠে আসবে।

টানা ৮ মাস বৃষ্টিপাত না থাকায় বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলো সাধারণ কৃষক। কিন্তু হঠাৎ ব্যাপক এই শিলাবৃষ্টিতে অনেক ক্ষতি হয়ে গেল বলে জানান ভুক্তভোগী কৃষকরা।

এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম কৃষি কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা জানান- এই মুহূর্তে ক্ষতির পরিমাণ পরিমাপ করা যাচ্ছে না, আমরা খোঁজখবর নিয়ে পরে জানাতে পারবো।

বড়াইগ্রামে হঠাৎ শিলাবৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

প্রকাশিত সময় ১০:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ এপ্রিল ২০২১

নাটোর প্রতিনিধি:
নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার আটঘরিয়া, ভবানীপুর, হারোয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় হঠাৎ শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কৃষি ফসলে। শুক্রবার বিকেলে হঠাৎ কালো মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ।

প্রথমে দমকা হাওয়া, হালকা বজ্রপাত থেকে বৃষ্টি ছাড়া মাঝারি আকারের শিলা হয় প্রায় ২০ মিনিট। এরপর শিলার সাথে বৃষ্টি চলে আরো ২০ থেকে ২৫ মিনিট। হঠাৎ এই শিলাবৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে আম, ধান, কাকড়, তরমুজসহ বিভিন্ন ফসলে।

কয়েক জন আম চাষী জানান- এই শিলাবৃষ্টিতে প্রায় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ আম পড়ে গেছে। অবশিষ্ট যা আছে, যত্ন করে শেষ পর্যন্ত বিক্রি করতে পারলে কোনো রকম খরচ টা উঠে আসবে।

টানা ৮ মাস বৃষ্টিপাত না থাকায় বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলো সাধারণ কৃষক। কিন্তু হঠাৎ ব্যাপক এই শিলাবৃষ্টিতে অনেক ক্ষতি হয়ে গেল বলে জানান ভুক্তভোগী কৃষকরা।

এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম কৃষি কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা জানান- এই মুহূর্তে ক্ষতির পরিমাণ পরিমাপ করা যাচ্ছে না, আমরা খোঁজখবর নিয়ে পরে জানাতে পারবো।