ঢাকা ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

নাটোরের বড়াইগ্রামে ৬ মাসের বাচ্চা রেখে গৃহবধুর আত্মহত্যা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:২৫:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১
  • / 111

নাটোর প্রতিনিধিঃ নাটোরের বড়াইগ্রামে ৬ মাসের শিশু সন্তান রেখে হাফিজা (২০) নামের এক গৃহবধু গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছে।

সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বড়াইগ্রাম উপজেলার মাঝগ্রাম ইউনিয়নের আটোয়া রাখুর মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

হাফিজা একই গ্রামের হাসান মাসুদের স্ত্রী এবং মমিন উদ্দিনের মেয়ে।

পারিবারিক অশান্তির কারণে হাফিজা নিজ ঘরের দরজা বন্ধ করলে প্রতিবেশীরা জানালা দিয়ে দেখে এবং অন্য ঘরের দেয়াল টপকে তাকে উদ্ধার করে বনপাড়া আমিনা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করে।

অন্যদিকে হাফিজার বাবা মমিন উদ্দিন এবং ভাই রায়হান এটা পরিকল্পিত হত্যা বলে দাবী করেন।

ঘটনার খরব পেয়ে বনপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের ওসি (তদন্ত) আব্দুর রহিম ঘটনাস্থলে আসেন।

এবিষয়ে পরবর্তীতে বড়াইগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ারুল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং লাশ ময়না তদন্তের জন্য নাটোর মর্গে প্রেরণ করার নির্দেশ দেন।

এ সংক্রান্তে বড়াইগ্রাম থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

এঘটনার পর থেকে হাফিজার স্বামী হাসানসহ পরিবারের সবাই পলাতক ছিল।

নাটোরের বড়াইগ্রামে ৬ মাসের বাচ্চা রেখে গৃহবধুর আত্মহত্যা

প্রকাশিত সময় ০৬:২৫:২৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ এপ্রিল ২০২১

নাটোর প্রতিনিধিঃ নাটোরের বড়াইগ্রামে ৬ মাসের শিশু সন্তান রেখে হাফিজা (২০) নামের এক গৃহবধু গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছে।

সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বড়াইগ্রাম উপজেলার মাঝগ্রাম ইউনিয়নের আটোয়া রাখুর মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

হাফিজা একই গ্রামের হাসান মাসুদের স্ত্রী এবং মমিন উদ্দিনের মেয়ে।

পারিবারিক অশান্তির কারণে হাফিজা নিজ ঘরের দরজা বন্ধ করলে প্রতিবেশীরা জানালা দিয়ে দেখে এবং অন্য ঘরের দেয়াল টপকে তাকে উদ্ধার করে বনপাড়া আমিনা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করে।

অন্যদিকে হাফিজার বাবা মমিন উদ্দিন এবং ভাই রায়হান এটা পরিকল্পিত হত্যা বলে দাবী করেন।

ঘটনার খরব পেয়ে বনপাড়া তদন্ত কেন্দ্রের ওসি (তদন্ত) আব্দুর রহিম ঘটনাস্থলে আসেন।

এবিষয়ে পরবর্তীতে বড়াইগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ আনোয়ারুল হক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং লাশ ময়না তদন্তের জন্য নাটোর মর্গে প্রেরণ করার নির্দেশ দেন।

এ সংক্রান্তে বড়াইগ্রাম থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

এঘটনার পর থেকে হাফিজার স্বামী হাসানসহ পরিবারের সবাই পলাতক ছিল।