ঢাকা ০৮:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

স্মৃতিতে ভাস্বর পাবনার সাংবাদিকতার অন্যতম পথিকৃৎ শফিউর রহমান খান : আজ ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:২১:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুলাই ২০১৮
  • / 90

স্মৃতিতে ভাস্বর পাবনার সাংবাদিকতার অন্যতম পথিকৃৎ শফিউর রহমান খান। আজ ৩১ জুলাই তার ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৩১ সালের ২৩ ডিসেম্বর পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার টাংবাড়ী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি।

নানা প্রতিকুল অবস্থার মধ্যে দিয়ে শিক্ষা জীবন শেষ করেন। ১৯৬০ সালের দিকে তিনি দৈনিক সংবাদের ফরিদপুর প্রতিনিধি হিসেবে কাজ শুরু করেন। এর পর সংবাদের কেন্দ্রিয় অফিসের সার্কুলেশন এবং রির্পোটিং বিভাগে কাজ করেন।

১৯৮০ সালে পাবনা থেকে সর্বপ্রথম ‘পাবনা বার্তা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। এর পর ১৯৯১ সালে পাবনা থেকে প্রথম দৈনিক পত্রিকা ‘দৈনিক ইছামতি’ প্রকাশ করেন।

এ ছাড়া শফিউর রহমান খান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা, পাবনা জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক, আঞ্জুমান মফিদুল, পাবনা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ এডিটরস ফোরামের সদস্য, ভাসানী স্মৃতি পরিষদ,

পাবনা জেলা শাখার সভাপতি, বাংলাদেশ আঞ্চলিক সংবাদপত্র পরিষদের সহসভাপতি এবং পাবনা প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া রাজনৈতিক জীবনে তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর অনুসারী ছিলেন।

মাওলানা ভাসানী শফিউর রহমান খানকে নিজের সন্তানের মত স্নেহ করতেন। পাবনায় এলে তিনি শফিউর রহমান খানের বাসায় উঠতেন।
ব্যক্তি জীবনে শফি খান ত্যাগী এবং উদাসীন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

তিনি তার স্ত্রী পুত্র ও পরিবারের প্রতি খেয়াল রাখতে পারেননি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ, সাবেক মন্ত্রী সিরাজুল হোসেন খান, আব্দুল মান্নান ভূইয়া সহ অনেক প্রখ্যাত বাম ধারার রাঝনেতিক নেতৃবৃন্দ তার ব্যক্তিগত বন্ধু ছিলেন।

পাবনায় প্রথম সংবাদপত্র প্রকাশ করে পাবনার ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন। এ ছাড়া বর্তমান প্রজন্মে যে সব সাংবাদিক রয়েছেন তার অধিকাংশই শফিউর রহমান খানের শিষ্য।

তাই এদিনটিকে পাবনার সাংবাদিকরা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করে তাকে। শফিউর রহমান খানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার প্রতিষ্ঠান দৈনিক ইছামতি ও তার পরিবার কবর জেয়ারত, দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

এ ছাড়া স্থানীয় দৈনিক সিনসা ও পাবনা প্রেসক্লাব দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

স্মৃতিতে ভাস্বর পাবনার সাংবাদিকতার অন্যতম পথিকৃৎ শফিউর রহমান খান : আজ ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রকাশিত সময় ০৯:২১:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুলাই ২০১৮

স্মৃতিতে ভাস্বর পাবনার সাংবাদিকতার অন্যতম পথিকৃৎ শফিউর রহমান খান। আজ ৩১ জুলাই তার ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৩১ সালের ২৩ ডিসেম্বর পাবনা জেলার বেড়া উপজেলার টাংবাড়ী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি।

নানা প্রতিকুল অবস্থার মধ্যে দিয়ে শিক্ষা জীবন শেষ করেন। ১৯৬০ সালের দিকে তিনি দৈনিক সংবাদের ফরিদপুর প্রতিনিধি হিসেবে কাজ শুরু করেন। এর পর সংবাদের কেন্দ্রিয় অফিসের সার্কুলেশন এবং রির্পোটিং বিভাগে কাজ করেন।

১৯৮০ সালে পাবনা থেকে সর্বপ্রথম ‘পাবনা বার্তা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। এর পর ১৯৯১ সালে পাবনা থেকে প্রথম দৈনিক পত্রিকা ‘দৈনিক ইছামতি’ প্রকাশ করেন।

এ ছাড়া শফিউর রহমান খান বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থা, পাবনা জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক, আঞ্জুমান মফিদুল, পাবনা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ এডিটরস ফোরামের সদস্য, ভাসানী স্মৃতি পরিষদ,

পাবনা জেলা শাখার সভাপতি, বাংলাদেশ আঞ্চলিক সংবাদপত্র পরিষদের সহসভাপতি এবং পাবনা প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া রাজনৈতিক জীবনে তিনি মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর অনুসারী ছিলেন।

মাওলানা ভাসানী শফিউর রহমান খানকে নিজের সন্তানের মত স্নেহ করতেন। পাবনায় এলে তিনি শফিউর রহমান খানের বাসায় উঠতেন।
ব্যক্তি জীবনে শফি খান ত্যাগী এবং উদাসীন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন।

তিনি তার স্ত্রী পুত্র ও পরিবারের প্রতি খেয়াল রাখতে পারেননি। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদ, সাবেক মন্ত্রী সিরাজুল হোসেন খান, আব্দুল মান্নান ভূইয়া সহ অনেক প্রখ্যাত বাম ধারার রাঝনেতিক নেতৃবৃন্দ তার ব্যক্তিগত বন্ধু ছিলেন।

পাবনায় প্রথম সংবাদপত্র প্রকাশ করে পাবনার ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছেন। এ ছাড়া বর্তমান প্রজন্মে যে সব সাংবাদিক রয়েছেন তার অধিকাংশই শফিউর রহমান খানের শিষ্য।

তাই এদিনটিকে পাবনার সাংবাদিকরা গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে পালন করে তাকে। শফিউর রহমান খানের ১৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার প্রতিষ্ঠান দৈনিক ইছামতি ও তার পরিবার কবর জেয়ারত, দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।

এ ছাড়া স্থানীয় দৈনিক সিনসা ও পাবনা প্রেসক্লাব দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভার আয়োজন করেছে।