ঢাকা ০৯:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভাঙ্গুড়ায় ২৭ লাখ টাকার রাস্তা নির্মাণের ২মাস না যেতেই ধসে গেল!

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:২৮:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুলাই ২০১৮
  • / 95

ভাঙ্গুড়া(পাবনা) প্রতিনিধিঃপাবনার ভাঙ্গুড়ায় দক্ষিণ সারুটিয়া টু পাটুলীপাড়া মোড় পযর্ন্ত প্রায় ২ কি.মি. রাস্তা নির্মাণের ২ মাস না যেতেই ভেঙ্গে গেল। ফলে সরকারের ক্ষতি হতে বসেছে ২৭ লাখ টাকা।

সঠিক পরিকল্পনা ও গাইড ওয়ালের অভাবে নির্মাণের অল্পদিনের মধ্যেই প্রায় ১শ ফুট ধসে পড়তে শুরু করেছে। রাস্তা নির্মাণের পূর্বে গাইড ওয়ালের ব্যবস্থা করতে পারলে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে পারতো সরকারের ২৭ লাখ টাকা।

সরেজমিনে, গতকাল রবিবার দক্ষিণ সারুটিয়া টু পাটুলিপাড়া রাস্তায় গিয়ে দেখা যায়, মধ্যপাটুলি পাড়া ,সরকার পাড়া পুকুরপার নামক স্থানে রাস্তাটির পূর্বপাশ দিয়ে খাড়াভাবে ১২/ ১৫ ফুট গভীর পুকুর।

পুকুর পাড় ঘেঁষে রাস্তার যাওয়ার কারণে খাড়াভাবে ১২/১৫ ফুট গভীর হলেও বাঁশের পেলা সাইড দিয়ে রাস্তার মাটি ঠেকিয়ে পাকাকরণ করা হয়েছে। স্থানীয় জনতার ভাষ্য যে বাঁশের পেলাসাইড না দিয়ে গাইড ওয়াল তৈরি করে রাস্তাটির কার্পেটিং করা হলে এভাবে ভেঙ্গে যেতো না রাস্তাটি।

উপজেলা ইঞ্জিনিয়ারিং অফিস সূত্রে জানা গেছে, এডিবি-র অর্থায়নে ২৭ লাখ টাকায় রাস্তাটি সংস্কারের জন্য টেন্ডারে কাজ পায় এসএ ট্রের্ডাস। এসএ টেড্রাসের স্বত্বাধিকার মো. ইকরাম হোসেন জানান,

তারা রাস্তা সংস্কারের কাজ পেয়েছিলেন কিন্তু পুকুরের পাড় দিয়ে রাস্তা হওয়াতে নিজ খরচে বাঁশ দিয়ে রাস্তার মাটি ঠেকিয়ে নির্মাণ কাজ শেষ করতে হয়েছিল। এবিষয়ে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার সুলতান মাহম্মুদ বলেন,

ঐ রাস্তার কাজটি গত অর্থ বছরের এবং গাইড ওয়ালের বাজেট ছিল না । সে কারণে হয়তো ঠিকাদার বাঁশের পেলা সাইড দিয়ে মাটি ঠেকিয়ে রাস্তার কার্পেটিংএর কাজ শেষ করেছিল।

ভাঙ্গুড়ায় ২৭ লাখ টাকার রাস্তা নির্মাণের ২মাস না যেতেই ধসে গেল!

প্রকাশিত সময় ০৯:২৮:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুলাই ২০১৮

ভাঙ্গুড়া(পাবনা) প্রতিনিধিঃপাবনার ভাঙ্গুড়ায় দক্ষিণ সারুটিয়া টু পাটুলীপাড়া মোড় পযর্ন্ত প্রায় ২ কি.মি. রাস্তা নির্মাণের ২ মাস না যেতেই ভেঙ্গে গেল। ফলে সরকারের ক্ষতি হতে বসেছে ২৭ লাখ টাকা।

সঠিক পরিকল্পনা ও গাইড ওয়ালের অভাবে নির্মাণের অল্পদিনের মধ্যেই প্রায় ১শ ফুট ধসে পড়তে শুরু করেছে। রাস্তা নির্মাণের পূর্বে গাইড ওয়ালের ব্যবস্থা করতে পারলে ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে পারতো সরকারের ২৭ লাখ টাকা।

সরেজমিনে, গতকাল রবিবার দক্ষিণ সারুটিয়া টু পাটুলিপাড়া রাস্তায় গিয়ে দেখা যায়, মধ্যপাটুলি পাড়া ,সরকার পাড়া পুকুরপার নামক স্থানে রাস্তাটির পূর্বপাশ দিয়ে খাড়াভাবে ১২/ ১৫ ফুট গভীর পুকুর।

পুকুর পাড় ঘেঁষে রাস্তার যাওয়ার কারণে খাড়াভাবে ১২/১৫ ফুট গভীর হলেও বাঁশের পেলা সাইড দিয়ে রাস্তার মাটি ঠেকিয়ে পাকাকরণ করা হয়েছে। স্থানীয় জনতার ভাষ্য যে বাঁশের পেলাসাইড না দিয়ে গাইড ওয়াল তৈরি করে রাস্তাটির কার্পেটিং করা হলে এভাবে ভেঙ্গে যেতো না রাস্তাটি।

উপজেলা ইঞ্জিনিয়ারিং অফিস সূত্রে জানা গেছে, এডিবি-র অর্থায়নে ২৭ লাখ টাকায় রাস্তাটি সংস্কারের জন্য টেন্ডারে কাজ পায় এসএ ট্রের্ডাস। এসএ টেড্রাসের স্বত্বাধিকার মো. ইকরাম হোসেন জানান,

তারা রাস্তা সংস্কারের কাজ পেয়েছিলেন কিন্তু পুকুরের পাড় দিয়ে রাস্তা হওয়াতে নিজ খরচে বাঁশ দিয়ে রাস্তার মাটি ঠেকিয়ে নির্মাণ কাজ শেষ করতে হয়েছিল। এবিষয়ে উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার সুলতান মাহম্মুদ বলেন,

ঐ রাস্তার কাজটি গত অর্থ বছরের এবং গাইড ওয়ালের বাজেট ছিল না । সে কারণে হয়তো ঠিকাদার বাঁশের পেলা সাইড দিয়ে মাটি ঠেকিয়ে রাস্তার কার্পেটিংএর কাজ শেষ করেছিল।