ঢাকা ০৩:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দান বাক্সে মিলল আড়াই কোটি টাকা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:২৯:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১
  • / 137

মাত্র সাড়ে চার মাস আগেই যখন মসজিদটির দান বাক্স খোলা হয় তখন পাওয়া গিয়েছিল ২ কোটি ৩৮ লাশ টাকা । এই সীমিত সময়ের মধ্যেই আগের সংখ্যাকেও হার মানিয়ে এইবার পরিমান গিয়ে দাঁড়িয়েছে আড়াই কোটি টাকায় ।

তবে শুধু টাকাই নয় পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও রুপার অলংকার এবং আরও ছিল বিভিন্ন বিদেশী মুদ্রা । পাগলা মসজিদের এত জনপ্রিয়তার কারন ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের বিশ্বাস এই মসজিদে দান করলে তাদের মনকামনা পূর্ণ হবে । তাদের বিশ্বাস অলৌকিক কোন শক্তি তাদের সকল সমস্যা দূর করে দেয় ।

জেলা প্রশাসন বলে দান বাক্স থেকে পাওয়া এই টাকা ব্যাবহার করা হয় মসজিদ ,মাদ্রাসা,এতিমখানা সহ বিভিন্ন কল্যাণমূলক কাজে ।

শোনা যায় ,প্রায় আড়াই শত বছর আগে এক আধাতিক সাধকের বাস ছিল নরশুন্দা নদীর মধ্যবর্তী স্থানে উঁচু তিলা আকৃতির স্থানটিতে । তার মৃত্যুর পর সেখানে গড়ে ওঠে এই মসজিদটি যা ধিরে ধিরে পাগল পীরের মসজিদ হিসাবে পরিচিতি পেতে শুরু করে । এখন সেই পরিচিতি শুধু কিশোরগঞ্জের মধ্যেই সীমিত নয় দূর দূরান্ত থেকে সকল ধর্মের মানুষ এই মসজিদে গিয়ে থাকে ।

আরও পরুনঃজনপ্রিয় অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিকের উপর এফ-আই-আর ফাইল করেছেন তার স্ত্রী

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দান বাক্সে মিলল আড়াই কোটি টাকা

প্রকাশিত সময় ০৯:২৯:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১

মাত্র সাড়ে চার মাস আগেই যখন মসজিদটির দান বাক্স খোলা হয় তখন পাওয়া গিয়েছিল ২ কোটি ৩৮ লাশ টাকা । এই সীমিত সময়ের মধ্যেই আগের সংখ্যাকেও হার মানিয়ে এইবার পরিমান গিয়ে দাঁড়িয়েছে আড়াই কোটি টাকায় ।

তবে শুধু টাকাই নয় পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ ও রুপার অলংকার এবং আরও ছিল বিভিন্ন বিদেশী মুদ্রা । পাগলা মসজিদের এত জনপ্রিয়তার কারন ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলের বিশ্বাস এই মসজিদে দান করলে তাদের মনকামনা পূর্ণ হবে । তাদের বিশ্বাস অলৌকিক কোন শক্তি তাদের সকল সমস্যা দূর করে দেয় ।

জেলা প্রশাসন বলে দান বাক্স থেকে পাওয়া এই টাকা ব্যাবহার করা হয় মসজিদ ,মাদ্রাসা,এতিমখানা সহ বিভিন্ন কল্যাণমূলক কাজে ।

শোনা যায় ,প্রায় আড়াই শত বছর আগে এক আধাতিক সাধকের বাস ছিল নরশুন্দা নদীর মধ্যবর্তী স্থানে উঁচু তিলা আকৃতির স্থানটিতে । তার মৃত্যুর পর সেখানে গড়ে ওঠে এই মসজিদটি যা ধিরে ধিরে পাগল পীরের মসজিদ হিসাবে পরিচিতি পেতে শুরু করে । এখন সেই পরিচিতি শুধু কিশোরগঞ্জের মধ্যেই সীমিত নয় দূর দূরান্ত থেকে সকল ধর্মের মানুষ এই মসজিদে গিয়ে থাকে ।

আরও পরুনঃজনপ্রিয় অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিকের উপর এফ-আই-আর ফাইল করেছেন তার স্ত্রী