ঢাকা ০৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

নতুন আখ জাত বিএসআরআই আখ ৪৮ অবমুক্ত করা হয়েছে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:৪১:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১
  • / 109

পাবনা প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে উচ্চফলনশীল এবং অধিক চিনি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন আরো একটি নতুন জাতের আখ অবমুক্ত করা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের সম্মানিত সিনিয়র সচিব জনাব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে গত ১৭ জুন অনুষ্ঠিত জাতীয় বীজ বোর্ডের ১০৫তম সভায় এ জাতটি অবমুক্ত করা হয়।

এ জাতের ফলন (৯৩.৫০-১২১.৫২ টন) বহুল প্রচলিত চেকজাত ঈশ্বরদী ৩৯ এর চেয়ে ৭.৩৬% বেশি এবং চিনি ধারণক্ষমতা (১২.০৬-১৫.১১%) ও গুড় আহরণ হার (১০.৭৫%) ঐ জাতের চেয়ে যথাক্রমে ০.৩৮% এবং ০.৮৫% বেশি।

জাতটি মোটা এবং স্মাট ও উইল্ট রোগ প্রতিরোধী। এতে লালপচা রোগ দেখা যায়না। এ জাতের আখের পাতায় ধার কম থাকায় মাঠের শ্রমিকগণ অনায়াসে আখক্ষেতে কাজ করতে পারেন।

উল্লেখ্য ২০০৯ সালে ভারত এবং পাকিস্তানের দুটি আখ জাতের সংকরায়নের মাধ্যমে উদ্ভাবিত কেøানটিকে পুণরায় নিজেদের মধ্যে সংকারয়ণ করে ২০১১ সালে আই ১১১/১১ ক্লোনটি নির্বাচিত করা হয়।

এরপর প্রাথমিক ফলন পরীক্ষা, অগ্রবর্তী ফলন পরীক্ষা, আঞ্চলিক ফলন পরীক্ষাসহ বেশকিছু গবেষণার মাধ্যমে এটিকে নতুন জাত হিসেবে অবমুক্তির জন্য নির্বাচন করা হয়। জাতীয় বীজ বোর্ডের জাত অবমুক্তির এ সভায় সকল সদস্যের উপস্থিতিতে সর্বসম¥তিক্রমে জাতটি অবমুক্ত করা হয়।

এ সময় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত উপাচার্য প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের
সম্মানিত নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার জাতটির প্রশংসা করেন।

নতুন আখ জাত বিএসআরআই আখ ৪৮ অবমুক্ত করা হয়েছে

প্রকাশিত সময় ০৬:৪১:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১

পাবনা প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে উচ্চফলনশীল এবং অধিক চিনি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন আরো একটি নতুন জাতের আখ অবমুক্ত করা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের সম্মানিত সিনিয়র সচিব জনাব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে গত ১৭ জুন অনুষ্ঠিত জাতীয় বীজ বোর্ডের ১০৫তম সভায় এ জাতটি অবমুক্ত করা হয়।

এ জাতের ফলন (৯৩.৫০-১২১.৫২ টন) বহুল প্রচলিত চেকজাত ঈশ্বরদী ৩৯ এর চেয়ে ৭.৩৬% বেশি এবং চিনি ধারণক্ষমতা (১২.০৬-১৫.১১%) ও গুড় আহরণ হার (১০.৭৫%) ঐ জাতের চেয়ে যথাক্রমে ০.৩৮% এবং ০.৮৫% বেশি।

জাতটি মোটা এবং স্মাট ও উইল্ট রোগ প্রতিরোধী। এতে লালপচা রোগ দেখা যায়না। এ জাতের আখের পাতায় ধার কম থাকায় মাঠের শ্রমিকগণ অনায়াসে আখক্ষেতে কাজ করতে পারেন।

উল্লেখ্য ২০০৯ সালে ভারত এবং পাকিস্তানের দুটি আখ জাতের সংকরায়নের মাধ্যমে উদ্ভাবিত কেøানটিকে পুণরায় নিজেদের মধ্যে সংকারয়ণ করে ২০১১ সালে আই ১১১/১১ ক্লোনটি নির্বাচিত করা হয়।

এরপর প্রাথমিক ফলন পরীক্ষা, অগ্রবর্তী ফলন পরীক্ষা, আঞ্চলিক ফলন পরীক্ষাসহ বেশকিছু গবেষণার মাধ্যমে এটিকে নতুন জাত হিসেবে অবমুক্তির জন্য নির্বাচন করা হয়। জাতীয় বীজ বোর্ডের জাত অবমুক্তির এ সভায় সকল সদস্যের উপস্থিতিতে সর্বসম¥তিক্রমে জাতটি অবমুক্ত করা হয়।

এ সময় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত উপাচার্য প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের
সম্মানিত নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার জাতটির প্রশংসা করেন।