ঢাকা ১১:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মার্কিন আদালতের বন্দিদশা থেকে মুক্তি চাইলেন পপ স্টার ব্রিটনি স্পিয়ার্স

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:২০:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুন ২০২১
  • / 162

স্বতঃকণ্ঠ বিনোদন ডেস্কঃ আমাদের অনেকেরই ধারণা তারকাদের জীবন কতই না মজাদার, তারা চাইলেই হয়তো তাদের সব ইচ্ছা পূরণ হয়ে যায়, তাদের জীবনের মত জীবন পাওয়ার আশায়ও থাকেন অনেকে। কিন্তু তাদের জীবন এতটাও সোজা না আমরা যতটা কল্পনা করে থাকি।

হলিউডের মেগা পপ স্টার ব্রিটনি স্পিয়ার্স এর আমেরিকান সঙ্গিত শিল্পী কেভিন ফেডারলাইন এর সাথে ডিভোর্সের পর গত ১৩ বছর ধরে কনজারভেটরশিপে রয়েছেন। কনজারভেটরশিপ হল যুক্তরাষ্ট্রের একটি আইন। এই আইন মোতাবেক একজন বৃদ্ধ অথবা শারীরিক বা মানসিকভাবে দুর্বল বা এই জাতীয় সমস্যায় একজন অভিভাবক তার গোটা জীবনযাপন নিয়ন্ত্রণ করার আইনিভাবে সকল ক্ষমতা পেয়ে যায়।

ব্রিটনি বলেন, আর সবার মত তারও স্বাভাবিক জীবন কাটানোর অধিকার আছে যেটি তার থেকে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।

তার অভিযোগ, তাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জন্ম নিয়ন্ত্রক ওষুধ খেতে বাধ্য করা হয়। তিনি মা হতে চান, বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চান এই সবের পথেই বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে আইন। এমনকি নিজের প্রেমিকের সাথে একটি সামান্য লং ড্রাইভে যাওয়ার অনুমতি পর্যন্ত নেই ব্রিটনির। তিনি খোলা আদালতে এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি চাচ্ছেন বিচারকের কাছে।

তিনি বিচারককে জানান, তিনি দিনে দিনে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পরছেন, সে তার জীবন ফিরে পেতে চান এমন আর্জি জানান। তিনি আরও জানান, এই আইন তার ভালর থেকে খারাপ বেশি করছে। তার বাবা তার উপর অত্যাধিক নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে তার জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছেন।

২০০৮ সালে উদ্বেগ ও অবসাদের কারনে ব্রিটনির হাসপাতালে ভর্তি হতে হলে, আদালতের এক আদেশে তার বাবাকে ব্রিটনির যাবতীয় সকল সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়। ১৩ বছর আগে কনজারভেটরশিপের রায় দিয়েছিল মার্কিন আদালত। আদালতের তরফ থেকে এখনো কোন রায় দেওয়ায় পুরো বিশ্ব জুড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় #FreeBritney হ্যাশট্যাগ ছড়িয়ে পরছে দ্রুত গতিতে।

আরও পরুনঃইন্দিরা গান্ধীর বায়োপিক নিয়ে আসছেন কঙ্গনা রানাওয়াত

মার্কিন আদালতের বন্দিদশা থেকে মুক্তি চাইলেন পপ স্টার ব্রিটনি স্পিয়ার্স

প্রকাশিত সময় ০৬:২০:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ জুন ২০২১

স্বতঃকণ্ঠ বিনোদন ডেস্কঃ আমাদের অনেকেরই ধারণা তারকাদের জীবন কতই না মজাদার, তারা চাইলেই হয়তো তাদের সব ইচ্ছা পূরণ হয়ে যায়, তাদের জীবনের মত জীবন পাওয়ার আশায়ও থাকেন অনেকে। কিন্তু তাদের জীবন এতটাও সোজা না আমরা যতটা কল্পনা করে থাকি।

হলিউডের মেগা পপ স্টার ব্রিটনি স্পিয়ার্স এর আমেরিকান সঙ্গিত শিল্পী কেভিন ফেডারলাইন এর সাথে ডিভোর্সের পর গত ১৩ বছর ধরে কনজারভেটরশিপে রয়েছেন। কনজারভেটরশিপ হল যুক্তরাষ্ট্রের একটি আইন। এই আইন মোতাবেক একজন বৃদ্ধ অথবা শারীরিক বা মানসিকভাবে দুর্বল বা এই জাতীয় সমস্যায় একজন অভিভাবক তার গোটা জীবনযাপন নিয়ন্ত্রণ করার আইনিভাবে সকল ক্ষমতা পেয়ে যায়।

ব্রিটনি বলেন, আর সবার মত তারও স্বাভাবিক জীবন কাটানোর অধিকার আছে যেটি তার থেকে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে।

তার অভিযোগ, তাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জন্ম নিয়ন্ত্রক ওষুধ খেতে বাধ্য করা হয়। তিনি মা হতে চান, বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চান এই সবের পথেই বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে আইন। এমনকি নিজের প্রেমিকের সাথে একটি সামান্য লং ড্রাইভে যাওয়ার অনুমতি পর্যন্ত নেই ব্রিটনির। তিনি খোলা আদালতে এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি চাচ্ছেন বিচারকের কাছে।

তিনি বিচারককে জানান, তিনি দিনে দিনে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পরছেন, সে তার জীবন ফিরে পেতে চান এমন আর্জি জানান। তিনি আরও জানান, এই আইন তার ভালর থেকে খারাপ বেশি করছে। তার বাবা তার উপর অত্যাধিক নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে তার জীবন অতিষ্ঠ করে তুলছেন।

২০০৮ সালে উদ্বেগ ও অবসাদের কারনে ব্রিটনির হাসপাতালে ভর্তি হতে হলে, আদালতের এক আদেশে তার বাবাকে ব্রিটনির যাবতীয় সকল সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার দেওয়া হয়। ১৩ বছর আগে কনজারভেটরশিপের রায় দিয়েছিল মার্কিন আদালত। আদালতের তরফ থেকে এখনো কোন রায় দেওয়ায় পুরো বিশ্ব জুড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় #FreeBritney হ্যাশট্যাগ ছড়িয়ে পরছে দ্রুত গতিতে।

আরও পরুনঃইন্দিরা গান্ধীর বায়োপিক নিয়ে আসছেন কঙ্গনা রানাওয়াত