ঢাকা ১১:০৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ওষুধ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে মিলছে না প্যারাসিটামল

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:১১:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১
  • / 168

।।‘কিছু দোকানে মিললেও গুণতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা’।।

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে প্রাণঘাতী করোনার সংক্রমণ উদ্বেগজনক ভাবে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।

দুই সপ্তাহ যাবত বৃদ্ধি পেয়েছে জ্বর-সর্দি, হাঁচি-কাশিসহ ব্যাথায় আক্রান্ত রোগীর। এমতাবস্থায় প্যারাসিটামলসহ বেশ কিছু ওষুধের চাহিদা ও দাম হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে। ফলে এ উপজেলায় প্যারাসিটামলের সংকট দেখা দিয়েছে। অতিরিক্ত টাকা দিয়েও মিলছে না প্যারাসিটামল।

ওষুধ ক্রেতারা বলেন, বর্তমানে করোনাসহ জ্বর-সর্দি বেড়ে যাওয়ায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে গত ১৫ দিনে নাপা ট্যাবলেট, নাপা সিরাপ, এইচ ট্যাবলেট ও এইচ সিরাপের কয়েক গুণ চাহিদা বেড়েছে।

এর মধ্যে ৮ টাকার প্রতি পাতা নাপা বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়। নাপা এক্সটেনের পাতা ১৫ টাকা, এইচ প্লাসের পাতা ২৪ টাকা এবং জি-ম্যাক্সের পাতা ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অনেকে থাকা সত্ত্বেও বলছেন নাই। বেশি দাম দেওয়ার কথা বললে, বিক্রেতারা বলছেন, থামেন দেখছি একটা পাতা থাকার কথা।

তবে ওষুধ ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বললে তারা দাবি করেন, কঠোর লকডাউনে পর্যাপ্ত ওষুধও সরবরাহ করা হচ্ছে না। ফলে সাময়িকভাবে বাজারে কিছু ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে।

তবে ভুক্তভোগী ও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জরুরি ওষুধ সরবরাহ ও বিপণন বিধিনিষেধের আওতামুক্ত রয়েছে।

তারপরেও বেশি মুনাফার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কিছু ওষুধের কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছেন ওষুধ ব্যবসায়ীরা।

আরও পড়ুনঃ লকডাউনের সময়সীমা ১৪ই জুলাই পর্যন্ত বাড়ানোর নির্দেশ

ওষুধ ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে মিলছে না প্যারাসিটামল

প্রকাশিত সময় ০১:১১:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১

।।‘কিছু দোকানে মিললেও গুণতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা’।।

ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে প্রাণঘাতী করোনার সংক্রমণ উদ্বেগজনক ভাবে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে।

দুই সপ্তাহ যাবত বৃদ্ধি পেয়েছে জ্বর-সর্দি, হাঁচি-কাশিসহ ব্যাথায় আক্রান্ত রোগীর। এমতাবস্থায় প্যারাসিটামলসহ বেশ কিছু ওষুধের চাহিদা ও দাম হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে। ফলে এ উপজেলায় প্যারাসিটামলের সংকট দেখা দিয়েছে। অতিরিক্ত টাকা দিয়েও মিলছে না প্যারাসিটামল।

ওষুধ ক্রেতারা বলেন, বর্তমানে করোনাসহ জ্বর-সর্দি বেড়ে যাওয়ায় স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে গত ১৫ দিনে নাপা ট্যাবলেট, নাপা সিরাপ, এইচ ট্যাবলেট ও এইচ সিরাপের কয়েক গুণ চাহিদা বেড়েছে।

এর মধ্যে ৮ টাকার প্রতি পাতা নাপা বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়। নাপা এক্সটেনের পাতা ১৫ টাকা, এইচ প্লাসের পাতা ২৪ টাকা এবং জি-ম্যাক্সের পাতা ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অনেকে থাকা সত্ত্বেও বলছেন নাই। বেশি দাম দেওয়ার কথা বললে, বিক্রেতারা বলছেন, থামেন দেখছি একটা পাতা থাকার কথা।

তবে ওষুধ ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বললে তারা দাবি করেন, কঠোর লকডাউনে পর্যাপ্ত ওষুধও সরবরাহ করা হচ্ছে না। ফলে সাময়িকভাবে বাজারে কিছু ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে।

তবে ভুক্তভোগী ও সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জরুরি ওষুধ সরবরাহ ও বিপণন বিধিনিষেধের আওতামুক্ত রয়েছে।

তারপরেও বেশি মুনাফার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কিছু ওষুধের কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছেন ওষুধ ব্যবসায়ীরা।

আরও পড়ুনঃ লকডাউনের সময়সীমা ১৪ই জুলাই পর্যন্ত বাড়ানোর নির্দেশ