ঢাকা ০৩:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

গাইবান্ধায় টাইগারের ওজন ২০ মন, ন্যায্য দাম নিয়ে দুচিন্তা খামারীর!

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৭:১৫:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১
  • / 110

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ কোরবানির ঈদ দুয়ারে কড়া নাড়ছে। এই সময় মহা ব্যস্ত থাকার কথা কোরবানির পশু খামারিদের।

করোনার কারনে কোরবানির পশু বিক্রি করতে পারেনি খামারি ও মালিকরা। পশু বিক্রি অনিশ্চিত হওয়ায় চরম বিপাকে খামার মালিকরা। গাইবান্ধায় বিভিন জাতের গরু এবার মাতাবে কোরবানীর হাট-বাজার।

বিশাল আকৃতির এবং আকাশচুম্বী গরুর দর দাম চলছে খামার থেকেই। তেমনি একটি বিশাল আকৃতির গরু সন্ধান মিলেছে ফুলছড়ি উপজেলার দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামের গোলাম মোস্তফার খামারে। তিনি শখের বসে গরুটির নাম দিয়েছেন টাইগার যার ওজন হবে ২০ মণ।

গরুটির খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করছেন সবুজ ঘাস,ভুষি,খৈল, খর এবং খাওয়ানো হতো মাল্টা ও কলা।বিশাল এই আকৃতির টাইগারের বিক্রির জন্য ন্যার্য দাম নিয়ে দুচিন্তায় দিন কাটছে খামারীর।

এছাড়াও জেলার বিভিন্ন খামার ও বাড়িতে পালিত গরু নিয়ে হতাশায় আছে জেলার খামারিরা। খামারিদের সাথে কথা বললে তাঁরা জানান, করোনায় এমনিতেই লোকসানে আছি, তারই মাঝে যদি গরু বেচে সঠিক দাম না পাই তাহলে পথে বসা ছাড়া আর উপায় থাকবে না।

আরও পড়ুনঃ নড়াইল জেলা বিএনপির করোনা ভাইরাস পর্যবেক্ষন হেল্প সেলের উদ্বোধন

গাইবান্ধায় টাইগারের ওজন ২০ মন, ন্যায্য দাম নিয়ে দুচিন্তা খামারীর!

প্রকাশিত সময় ০৭:১৫:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১

গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ কোরবানির ঈদ দুয়ারে কড়া নাড়ছে। এই সময় মহা ব্যস্ত থাকার কথা কোরবানির পশু খামারিদের।

করোনার কারনে কোরবানির পশু বিক্রি করতে পারেনি খামারি ও মালিকরা। পশু বিক্রি অনিশ্চিত হওয়ায় চরম বিপাকে খামার মালিকরা। গাইবান্ধায় বিভিন জাতের গরু এবার মাতাবে কোরবানীর হাট-বাজার।

বিশাল আকৃতির এবং আকাশচুম্বী গরুর দর দাম চলছে খামার থেকেই। তেমনি একটি বিশাল আকৃতির গরু সন্ধান মিলেছে ফুলছড়ি উপজেলার দক্ষিণ বুড়াইল গ্রামের গোলাম মোস্তফার খামারে। তিনি শখের বসে গরুটির নাম দিয়েছেন টাইগার যার ওজন হবে ২০ মণ।

গরুটির খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করছেন সবুজ ঘাস,ভুষি,খৈল, খর এবং খাওয়ানো হতো মাল্টা ও কলা।বিশাল এই আকৃতির টাইগারের বিক্রির জন্য ন্যার্য দাম নিয়ে দুচিন্তায় দিন কাটছে খামারীর।

এছাড়াও জেলার বিভিন্ন খামার ও বাড়িতে পালিত গরু নিয়ে হতাশায় আছে জেলার খামারিরা। খামারিদের সাথে কথা বললে তাঁরা জানান, করোনায় এমনিতেই লোকসানে আছি, তারই মাঝে যদি গরু বেচে সঠিক দাম না পাই তাহলে পথে বসা ছাড়া আর উপায় থাকবে না।

আরও পড়ুনঃ নড়াইল জেলা বিএনপির করোনা ভাইরাস পর্যবেক্ষন হেল্প সেলের উদ্বোধন