ঢাকা ০৮:৩৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ফরিদপুরে খাবার ও সাহায্যের আশায় অন্ধ ছেলেকে নিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদে ভিক্ষা করছেন মা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৩:৫২:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অগাস্ট ২০২১
  • / 226

ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ খাবার ও সাহায্যের আশায় অন্ধ ছেলেকে সাথে করেই বেঁচে থাকার তাগিদে ভিক্ষা করছেন মা। শহরের পৌরসভার পাশেই দেখা করতে দেখা যায় এই মা ও তার ছেলেকে।

এক প্রতিক্রিয়ায় মা জানান খাবার ও সাহায্যের আশায় পথে পথে ঘুরছেন তারা। এই মায়ের নাম রূপসী। শহরের হাড়োকান্দি তে বাস করেন তিনি। বয়স ৮৮ অন্যদিকে ছেলে কুব্বাত তার বয়স ৬২ দুজন একসাথেই পেটের দায়ে ভিক্ষা করছেন।

এক প্রতিক্রিয়ায় তারা বলেন অনেকদিন আগে থানা থেকে তাদের কিছু খাদ্যসাহায্য দিয়েছিল। এরপরে তারা কোন সাহায্য সহযোগিতা পাননি। লকডাউন এর সময় তাদের জন্য কষ্ট বর্তমানে চরমে উঠেছে। কেননা সাধারণ মানুষ খাবার দিতে চায়না।

টাকা দিতে চায় না। তাই অর্ধাহারে-অনাহারে সময় কাটছে তাদের। তারা এ ব্যাপারে ফরিদপুর জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ফরিদপুর ও‌ ফরিদপুর উপজেলা ও ফরিদপুর পৌরসভার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছেন এরা যদি তাদের সামান্য কিছু সাহায্য দিত। তাহলে এই মহামারী সময় তারা বেঁচে থাকতে পারতেন।

আরও পড়ুনঃ ভালো নেই ফরিদপুরের বাউলেরা

ফরিদপুরে খাবার ও সাহায্যের আশায় অন্ধ ছেলেকে নিয়ে বেঁচে থাকার তাগিদে ভিক্ষা করছেন মা

প্রকাশিত সময় ০৩:৫২:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অগাস্ট ২০২১

ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ খাবার ও সাহায্যের আশায় অন্ধ ছেলেকে সাথে করেই বেঁচে থাকার তাগিদে ভিক্ষা করছেন মা। শহরের পৌরসভার পাশেই দেখা করতে দেখা যায় এই মা ও তার ছেলেকে।

এক প্রতিক্রিয়ায় মা জানান খাবার ও সাহায্যের আশায় পথে পথে ঘুরছেন তারা। এই মায়ের নাম রূপসী। শহরের হাড়োকান্দি তে বাস করেন তিনি। বয়স ৮৮ অন্যদিকে ছেলে কুব্বাত তার বয়স ৬২ দুজন একসাথেই পেটের দায়ে ভিক্ষা করছেন।

এক প্রতিক্রিয়ায় তারা বলেন অনেকদিন আগে থানা থেকে তাদের কিছু খাদ্যসাহায্য দিয়েছিল। এরপরে তারা কোন সাহায্য সহযোগিতা পাননি। লকডাউন এর সময় তাদের জন্য কষ্ট বর্তমানে চরমে উঠেছে। কেননা সাধারণ মানুষ খাবার দিতে চায়না।

টাকা দিতে চায় না। তাই অর্ধাহারে-অনাহারে সময় কাটছে তাদের। তারা এ ব্যাপারে ফরিদপুর জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ ফরিদপুর ও‌ ফরিদপুর উপজেলা ও ফরিদপুর পৌরসভার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছেন এরা যদি তাদের সামান্য কিছু সাহায্য দিত। তাহলে এই মহামারী সময় তারা বেঁচে থাকতে পারতেন।

আরও পড়ুনঃ ভালো নেই ফরিদপুরের বাউলেরা