ঢাকা ০৩:০৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

বাংলাদেশ রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের টিকা প্রদানের দাবি – রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটি

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:২৪:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অগাস্ট ২০২১
  • / 196

পোষ্য সোসাইটি

স্বতঃকন্ঠ বার্তাকক্ষঃ বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের টিকা প্রদানের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটি।

১২ আগষ্ট ২০২১ (বৃহস্পতিবার) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির আয়জোন করা হয়, প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান বাংলাদেশ রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটির সভাপতি মোঃ মনিরুজ্জামান মনির।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, মধ্য রাত থেকে পরদিন দুপুর পর্যন্ত লাইনের দাঁড়িয়েও রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীরা টিকা দিতে পারছেন না। অথচ করোনায় বাংলাদেশ রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের মৃত্যু্র সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন লাকসাম লোকোসেডের সাবেক ইনচার্জ কাজী মিজানুর রহমান, পাকশী মেকানিক্যাল ক্যারেজের এটেনডেন্ট সোহরাব হোসেন।ইতিপূর্বে বাংলাদেশ রেলওয়ে লোকোরানিং স্টাফ শ্রমিক-কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, বিভাগীয় ডিপিও ঢাকা দপ্তরের পিয়ন জমাদার মোসলেম উদ্দিন,

রেল শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি চট্টগ্রাম সিপিও দপ্তরের বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, ঢাকা ডিপিও দপ্তরের প্রধান অফিস সহকারী আব্দুল লতিফ সহ রেলের অনেক শ্রমিক-কর্মচারীর জীবন কেড়ে নিয়েছে করোনা ভাইরাস।

তিনি আরো বলেন, বর্তমানে রেলওয়েতে শ্রমিক-কর্মচারী রয়েছে প্রায় ২৫ হাজার। বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যসহ টিকা প্রার্থীর সংখ্যা প্রায় কয়েক লাখ হলেও এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ মাত্র ১০ হাজার জনকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে কিনা তা নিয়েও আমরা সন্দিহান। একটি রেল স্টেশনে বা একটি ট্রেনে যদি একজনও করোনা আক্রান্ত স্টাফ বা যাত্রী থাকেন তাহলে তার মাধ্যমে সারাদেশে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

তিনি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এটাও বলেন, বর্তমানে  রেলে চাকুরীরত প্রায় শতাধিক শ্রমিক-কর্মচারী করনা আক্রান্ত । তারা হলেন, লাকসাম স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মোঃ শাহাবুদ্দিন, কুমিল্লার স্টেশন মাস্টার রিফাতুল ইসলাম, পাকশী ডিভিশনের এ.এল.এম. শিকদার জুলফিকার আল মামুন, লালমনিরহাটর ডিভিশনের (এস.এস.এ.ই) আই.সি/লোকো মোঃ কাজী সুমন, ঢাকা ডিভিশনের সহকারি বানিজ্যিক কর্মকর্তা হামিদুল ইসলাম খান সাজ্জাদসহ রেলওয়ের ।

কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধি মানার উপর জোর দিলেও অসচেনতার ফলে স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মানা সম্ভব হয় না। এর মধ্যেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীরা নির্বিঘভাবে যাত্রী সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের ঝুঁকি অনেক বেশি। তাই রেলওয়ের বর্তমান ও সাবেক শ্রমিক-কর্মচারী দ্রুত টিকার আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।

আরও পড়ুনঃ ফেসবুক সেটিংসে যেসব পরিবর্তন এলো

বাংলাদেশ রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের টিকা প্রদানের দাবি – রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটি

প্রকাশিত সময় ১০:২৪:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ অগাস্ট ২০২১

স্বতঃকন্ঠ বার্তাকক্ষঃ বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাংলাদেশ রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের টিকা প্রদানের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটি।

১২ আগষ্ট ২০২১ (বৃহস্পতিবার) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির আয়জোন করা হয়, প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান বাংলাদেশ রেলওয়ে পোষ্য সোসাইটির সভাপতি মোঃ মনিরুজ্জামান মনির।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, মধ্য রাত থেকে পরদিন দুপুর পর্যন্ত লাইনের দাঁড়িয়েও রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীরা টিকা দিতে পারছেন না। অথচ করোনায় বাংলাদেশ রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের মৃত্যু্র সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন লাকসাম লোকোসেডের সাবেক ইনচার্জ কাজী মিজানুর রহমান, পাকশী মেকানিক্যাল ক্যারেজের এটেনডেন্ট সোহরাব হোসেন।ইতিপূর্বে বাংলাদেশ রেলওয়ে লোকোরানিং স্টাফ শ্রমিক-কর্মচারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী, বিভাগীয় ডিপিও ঢাকা দপ্তরের পিয়ন জমাদার মোসলেম উদ্দিন,

রেল শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি চট্টগ্রাম সিপিও দপ্তরের বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, ঢাকা ডিপিও দপ্তরের প্রধান অফিস সহকারী আব্দুল লতিফ সহ রেলের অনেক শ্রমিক-কর্মচারীর জীবন কেড়ে নিয়েছে করোনা ভাইরাস।

তিনি আরো বলেন, বর্তমানে রেলওয়েতে শ্রমিক-কর্মচারী রয়েছে প্রায় ২৫ হাজার। বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্যসহ টিকা প্রার্থীর সংখ্যা প্রায় কয়েক লাখ হলেও এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ মাত্র ১০ হাজার জনকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে কিনা তা নিয়েও আমরা সন্দিহান। একটি রেল স্টেশনে বা একটি ট্রেনে যদি একজনও করোনা আক্রান্ত স্টাফ বা যাত্রী থাকেন তাহলে তার মাধ্যমে সারাদেশে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

তিনি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এটাও বলেন, বর্তমানে  রেলে চাকুরীরত প্রায় শতাধিক শ্রমিক-কর্মচারী করনা আক্রান্ত । তারা হলেন, লাকসাম স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মোঃ শাহাবুদ্দিন, কুমিল্লার স্টেশন মাস্টার রিফাতুল ইসলাম, পাকশী ডিভিশনের এ.এল.এম. শিকদার জুলফিকার আল মামুন, লালমনিরহাটর ডিভিশনের (এস.এস.এ.ই) আই.সি/লোকো মোঃ কাজী সুমন, ঢাকা ডিভিশনের সহকারি বানিজ্যিক কর্মকর্তা হামিদুল ইসলাম খান সাজ্জাদসহ রেলওয়ের ।

কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্যবিধি মানার উপর জোর দিলেও অসচেনতার ফলে স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মানা সম্ভব হয় না। এর মধ্যেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীরা নির্বিঘভাবে যাত্রী সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। রেলওয়ের শ্রমিক-কর্মচারীদের করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের ঝুঁকি অনেক বেশি। তাই রেলওয়ের বর্তমান ও সাবেক শ্রমিক-কর্মচারী দ্রুত টিকার আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন।

আরও পড়ুনঃ ফেসবুক সেটিংসে যেসব পরিবর্তন এলো