ঢাকা ০৯:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

রাজশাহীর বাঘা থানা দালাল ও তদবির মুক্ত, জনগণ স্বস্তিতে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:৫৫:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / 113

রাজশাহী প্রতিনিধিঃ মাদকব্যবসা, মাদকসেবন, চুরী, ডাকাতি, ছিন্তায় বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণ রোধসহ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ওসি সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে ও দিক নির্দশনায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে রাজশাহীর বাঘা থানা পুলিশ।

জানা যায়, শনিবার ৪ আগস্ট ওসি সাজ্জাদ হোসেন যোগদানের পর থেকে বাঘা থানা দালাল,তদবিরমুক্ত এবং আগের তুনায় রাজনৈতিক প্রভাব কমেছে বলে জানান অনেকে।

এছাড়া- এক মাসের ব্যবধানে তাঁর ষাঁড়াশি অভিযানে ইতোমধ্যেই ডাকাত,ইমো হ্যাকার চক্রের সদস্য,ব্যবসায়িসহ সেবনকারী ও বিভিন্ন অপরাধে ২৪টি মামলা হয়েছে।

এসব মামলায় আসামী রয়েছেন, অন্তত প্রায় ৫০ জন। ওই আসামীর মধ্যো ৩৪ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছেন। বাঁকি আসামীরা গ্রেফতার আতংকে গা ঢাঁকা দিয়ে আত্নগোপন করেছেন। অপরদিকে তাঁর দুরদর্শীতা, বিচক্ষণতা চৌকসতা, বলিষ্ঠতা, সততা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার কারণে তাঁকে সাধুবাদ জানিয়েছে বাঘা উপজেলার জনসাধারণ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থানা পুলিশের একজন উপ-পরিদর্শক বলেন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা ও আইনি সহায়তা দেওয়াই এখন বাঘা থানা পুলিশের প্রতি মুহূর্তের কাজ। নিরীহ মানুষকে হয়রানি না করে প্রকৃত অপরাধীদের খুঁজে বের করে তাদেরকে আইনের কাছে সোপর্দ করতে থানার সকল অফিসারদের নির্দেশনা দিয়েছেন বাঘা থানার ওসি।

সেই মোতাবেক আমরা সকল অফিসাররা নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যেই বাঘা থানাকে দালাল ও তদবির মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। তবে পুলিশের ভুমিকা আরো সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা মূলক হওয়া উচিত বলে মনে করেন অভিজ্ঞ মহল।

বাঘা থানা এলাকায় আইন শৃঙ্খলা সার্বিক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক ( তদন্ত) মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, ওসি স্যারের দায়িত্বশীল নির্দেশনা ও তাঁর তৎপরতায় গত ১মাসে ২৪ মামলায় তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ীসহ ৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

উদ্ধার করা হয়েছে ২১ কেজি ১২০ গ্রাম গাঁজা, ৫৩গ্রাম হেরোইন, ২৮১ পিস ইয়াবা, ৩০ বোতল ফেন্সিডিল। এছাড়াও মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের পাশা-পাশি মাদক ব্যবসার গডফাদারদের আটকের জন্য ষাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

বাঘা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন জানান, উপজেলাকে শতভাগ মাদক নির্মূলের প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, পুলিশ জনতা আর জনতাই পুলিশ, কমিউনিটি পুলিশের এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উপজেলাবাসীর সাথে থেকে বন্ধুর মতো কাজ করতে চাই।

পাশাপাশি থানার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গণমাধ্যমকর্মি ও সচেতন মহলসহ এলাকাবাসীর সুষ্ঠু ও সুপরিকল্পিত দিক নির্দেশনা প্রত্যাশা করেন তিনি।

আরও পড়ুনঃ যশোরের শার্শায় প্রেম ঘটিত কারণে যুবককে হত্যা

রাজশাহীর বাঘা থানা দালাল ও তদবির মুক্ত, জনগণ স্বস্তিতে

প্রকাশিত সময় ০১:৫৫:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

রাজশাহী প্রতিনিধিঃ মাদকব্যবসা, মাদকসেবন, চুরী, ডাকাতি, ছিন্তায় বিভিন্ন অপরাধ নিয়ন্ত্রণ রোধসহ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ওসি সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে ও দিক নির্দশনায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে রাজশাহীর বাঘা থানা পুলিশ।

জানা যায়, শনিবার ৪ আগস্ট ওসি সাজ্জাদ হোসেন যোগদানের পর থেকে বাঘা থানা দালাল,তদবিরমুক্ত এবং আগের তুনায় রাজনৈতিক প্রভাব কমেছে বলে জানান অনেকে।

এছাড়া- এক মাসের ব্যবধানে তাঁর ষাঁড়াশি অভিযানে ইতোমধ্যেই ডাকাত,ইমো হ্যাকার চক্রের সদস্য,ব্যবসায়িসহ সেবনকারী ও বিভিন্ন অপরাধে ২৪টি মামলা হয়েছে।

এসব মামলায় আসামী রয়েছেন, অন্তত প্রায় ৫০ জন। ওই আসামীর মধ্যো ৩৪ জনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছেন। বাঁকি আসামীরা গ্রেফতার আতংকে গা ঢাঁকা দিয়ে আত্নগোপন করেছেন। অপরদিকে তাঁর দুরদর্শীতা, বিচক্ষণতা চৌকসতা, বলিষ্ঠতা, সততা, নিষ্ঠা ও দায়িত্বশীলতার কারণে তাঁকে সাধুবাদ জানিয়েছে বাঘা উপজেলার জনসাধারণ।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক থানা পুলিশের একজন উপ-পরিদর্শক বলেন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা ও আইনি সহায়তা দেওয়াই এখন বাঘা থানা পুলিশের প্রতি মুহূর্তের কাজ। নিরীহ মানুষকে হয়রানি না করে প্রকৃত অপরাধীদের খুঁজে বের করে তাদেরকে আইনের কাছে সোপর্দ করতে থানার সকল অফিসারদের নির্দেশনা দিয়েছেন বাঘা থানার ওসি।

সেই মোতাবেক আমরা সকল অফিসাররা নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যেই বাঘা থানাকে দালাল ও তদবির মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। তবে পুলিশের ভুমিকা আরো সচ্ছতা ও জবাবদিহিতা মূলক হওয়া উচিত বলে মনে করেন অভিজ্ঞ মহল।

বাঘা থানা এলাকায় আইন শৃঙ্খলা সার্বিক নিয়ন্ত্রণ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রেষ্ঠ পুলিশ পরিদর্শক ( তদন্ত) মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, ওসি স্যারের দায়িত্বশীল নির্দেশনা ও তাঁর তৎপরতায় গত ১মাসে ২৪ মামলায় তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ীসহ ৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

উদ্ধার করা হয়েছে ২১ কেজি ১২০ গ্রাম গাঁজা, ৫৩গ্রাম হেরোইন, ২৮১ পিস ইয়াবা, ৩০ বোতল ফেন্সিডিল। এছাড়াও মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের পাশা-পাশি মাদক ব্যবসার গডফাদারদের আটকের জন্য ষাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

বাঘা থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন জানান, উপজেলাকে শতভাগ মাদক নির্মূলের প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, পুলিশ জনতা আর জনতাই পুলিশ, কমিউনিটি পুলিশের এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে উপজেলাবাসীর সাথে থেকে বন্ধুর মতো কাজ করতে চাই।

পাশাপাশি থানার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে গণমাধ্যমকর্মি ও সচেতন মহলসহ এলাকাবাসীর সুষ্ঠু ও সুপরিকল্পিত দিক নির্দেশনা প্রত্যাশা করেন তিনি।

আরও পড়ুনঃ যশোরের শার্শায় প্রেম ঘটিত কারণে যুবককে হত্যা