ঢাকা ০২:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনার ভাঁড়ারা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান সাঈদ খানের জামিন নামঞ্জুর

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৫:২১:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২২
  • / 167

পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনার ভাঁড়ারা ইউনিয়ন এর বর্তমান চেয়ারম্যান সাঈদ খানের জামিন নামঞ্জুর হয়েছে। মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান এই আবেদন না মঞ্জুর করেছেন।

সোমবার ৩১ জানুয়ারি দুপুরে পাবনা জেলা আদালতের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান তার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করেন।

পাবনা সদরের ভাঁড়ারা ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইয়াসিন হত্যা মামলায় সাঈদ খান হাইকোর্টে সারেন্ডার করার কারণে হাইকোর্ট চার সপ্তাহের জামিন দান করেন। রবিবার তার শেষ দিন ছিল। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী পুনরায় জামিন নিতে নিম্ন আদালত পাবনা জেলা জজের কাছে আসলে জজ জামিন নামঞ্জুর করে সাঈদ খানকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন বিজ্ঞ আদালত।

মিস পিটিশন মামলা নং ৪ এই মোকদ্দমায় পাঁচজনের মধ্যে সাঈদ খান, সোমো ও নাদেরের জামিন নামঞ্জুর হয়েছে তবে আলম ও সামসুলের জামিন মঞ্জুর হয়েছে।

সূত্রে জানা যায়, মামলার চার্জশিট এখনও হয়নি। প্রাথমিক ভাবে সাঈদ খান কে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। পরের শুনানিতে তিনি জামিন আবেদন করতে পারবেন।

এ ব্যাপারে সাঈদ খানের আইনজীবী কাজী সাজ্জাদ ইকবাল লিটন এডভোকেট সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশনা ছিল ৪ সপ্তাহ পরে জেলা জজের কাছে হাজির হবার। আমার মক্কেল সাইদ খান সহ পাঁচজন আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে জেলা জজের কাছে হাজির হলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করেন। তবে উচ্চ আদালতে গেলে বিবেচনা পাবে। কারন পিএম রিপোর্ট এর সাথে সুরতহালের কোন মিল আমি পাইনি।

উল্লেক্ষ্য, গত ১১ ডিসেম্বর সকাল ৯টার দিকে ভাড়ারা ইউপি নির্বাচনের আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু সাঈদ খানের (নৌকা প্রতীক) সমর্থকদের সঙ্গে স্বতন্ত্র দুই প্রার্থী সুলতান মাহমুদ খান ও ইয়াসিন আলমের সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াসিন আলমসহ ১০ জন আহত হন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর জখম ইয়াসিন আলমসহ দুজনের অবস্থার অবনতি হয়। তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে ইয়াসিন মারা যান। নিহত ইয়াসিন আলমের বাবা মোজাম্মেল হক খান বাদী হয়ে ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু সাইদ খানকে প্রধান আসামি করা হয়েছিল।

আরও পড়ুনঃ পাবনার চাটমোহরে ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে স্বীকৃতি না দিয়ে হত্যার পরিকল্পনা!

পাবনার ভাঁড়ারা ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান সাঈদ খানের জামিন নামঞ্জুর

প্রকাশিত সময় ০৫:২১:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২২

পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনার ভাঁড়ারা ইউনিয়ন এর বর্তমান চেয়ারম্যান সাঈদ খানের জামিন নামঞ্জুর হয়েছে। মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান এই আবেদন না মঞ্জুর করেছেন।

সোমবার ৩১ জানুয়ারি দুপুরে পাবনা জেলা আদালতের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান তার জামিন আবেদন না মঞ্জুর করেন।

পাবনা সদরের ভাঁড়ারা ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইয়াসিন হত্যা মামলায় সাঈদ খান হাইকোর্টে সারেন্ডার করার কারণে হাইকোর্ট চার সপ্তাহের জামিন দান করেন। রবিবার তার শেষ দিন ছিল। হাইকোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী পুনরায় জামিন নিতে নিম্ন আদালত পাবনা জেলা জজের কাছে আসলে জজ জামিন নামঞ্জুর করে সাঈদ খানকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন বিজ্ঞ আদালত।

মিস পিটিশন মামলা নং ৪ এই মোকদ্দমায় পাঁচজনের মধ্যে সাঈদ খান, সোমো ও নাদেরের জামিন নামঞ্জুর হয়েছে তবে আলম ও সামসুলের জামিন মঞ্জুর হয়েছে।

সূত্রে জানা যায়, মামলার চার্জশিট এখনও হয়নি। প্রাথমিক ভাবে সাঈদ খান কে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। পরের শুনানিতে তিনি জামিন আবেদন করতে পারবেন।

এ ব্যাপারে সাঈদ খানের আইনজীবী কাজী সাজ্জাদ ইকবাল লিটন এডভোকেট সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশনা ছিল ৪ সপ্তাহ পরে জেলা জজের কাছে হাজির হবার। আমার মক্কেল সাইদ খান সহ পাঁচজন আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে জেলা জজের কাছে হাজির হলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করেন। তবে উচ্চ আদালতে গেলে বিবেচনা পাবে। কারন পিএম রিপোর্ট এর সাথে সুরতহালের কোন মিল আমি পাইনি।

উল্লেক্ষ্য, গত ১১ ডিসেম্বর সকাল ৯টার দিকে ভাড়ারা ইউপি নির্বাচনের আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু সাঈদ খানের (নৌকা প্রতীক) সমর্থকদের সঙ্গে স্বতন্ত্র দুই প্রার্থী সুলতান মাহমুদ খান ও ইয়াসিন আলমের সমর্থকদের সংঘর্ষ হয়। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থী ইয়াসিন আলমসহ ১০ জন আহত হন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর জখম ইয়াসিন আলমসহ দুজনের অবস্থার অবনতি হয়। তাঁদের রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে ইয়াসিন মারা যান। নিহত ইয়াসিন আলমের বাবা মোজাম্মেল হক খান বাদী হয়ে ৩৪ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেছেন। মামলায় আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী আবু সাইদ খানকে প্রধান আসামি করা হয়েছিল।

আরও পড়ুনঃ পাবনার চাটমোহরে ৯ মাসের অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে স্বীকৃতি না দিয়ে হত্যার পরিকল্পনা!