বিজ্ঞপ্তি :
পাবনায় শুরু হলো ১০ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা
বার্তাকক্ষ
- প্রকাশিত সময় ০৪:৪০:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২২
- / 91
পাবনা ব্যুরো প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ০৪:২৫ বিকাল, এপ্রিল ১৬, ২০২২
“মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে পাবনায় শুরু হলো ১০দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা।
আজ শনিবার বিকেলে বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বকুল স্বাধীনতা চত্বরে মেলার উদ্বোধন করেন পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর আসনের সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক প্রিন্স।
পাবনা জেলা প্রশাসন ও বিসিক জেলা কার্যালয়ের আয়োজনে মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেজাউল রহিম লাল, পাবনার সংবাদপত্র পরিষদের সভাপতি আব্দুল মতীন খান, জেলা ত্রাণ ও দুর্যোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম, বিসিক শিল্পনগরী কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ, সম্প্রসারন কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল,জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বন ও পরিবেশ সম্পাদক জামিরুল ইসলাম মাইকেল, সাবেক শ্রমবিষয়ক সম্পাদক সরদার মিঠু আহমেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হীরক হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান রকি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা স্বপন আহমেদ সহ জেলার বিভিন্ন পর্যায় উদ্যোক্তারা।
স্বাগত বক্তব্য দেন বিসিক পাবনা জেলা কার্যালয়ের উপ- মহাব্যবস্থাপক রফিকুল ইসলাম ।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক বিশ্বাস রাসেল হোসেন। দশ দিনব্যাপী মেলায় ৫০ টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৪টা পর্যন্ত চলবে মেলা।
আরও পড়ুনঃ
নবনিযুক্ত উপাচার্য পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তুলতে চান
মেয়াদ পুর্তির আগেই পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ভেঙে নতুন কমিটি অনুমোদন
আঞ্চলিক শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কাজ করতে চান শাহবাজ শরীফ
বাঙালির চিরায়ত ঐতিহ্য সামনে রেখে পহেলা বৈশাখের আয়োজন সাজানো হয় কলকাতা জুড়ে
কেউ জানে না কবে শেষ হবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ
রংপুরসহ আট জেলা ও মহানগরে বিএনপির নতুন আহ্বায়ক কমিটি করা হয়েছে
পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে ১৪২৯ বাংলা নববর্ষ পালন
সিংড়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বাংলা- ১৪২৯ বর্ষবরণে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
রহস্যজনক অগ্নিকান্ডে বেনাপোল স্থল বন্দরে পাঁচ ভারতীয় ট্রাক পুড়ে গেছে
এভাবেই ঈদ উপহার পেয়ে হাসি ফুটলো মাটিকাটার ২২০০ হতদরিদ্র পরিবারের সদস্যদের মুখে