ঢাকা ০১:৪১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

অবশেষে হাইকোর্টের রায়ে পাবনার ইছামতি নদীতীরে পুনরায় উচ্ছেদ অভিযান

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০২:৪৪:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২
  • / 109

অবশেষে হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী পাবনার তিস্তা নদীতীরে গতকাল পুনরায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু

হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়ন করায় শেষ রক্ষা হলো না নদী পাড়ের অবৈধ স্থাপনা। ছবি: এসএম মাহবুব আলম

 

স্বতঃকণ্ঠ ব্যুরো, পাবনা
প্রকাশিত: ০১:৫০ রাত, ২৭ এপ্রিল ২০২২

অবশেষে হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী পাবনার ইছামতি নদীতীরে পুনরায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়েছে।

মঙ্গলবার ২৬ এপ্রিল বেলা ১১ টায় হাসপতাল ২ নং গেট ইংলিশ রোডের পাশে ইছামতি নদীর মধ্যে বসবাসকারী আইনজীবী নাজমুল হোসেন শাহিনের দ্বিতল ভবনসহ তিনটি পাকা ভবন ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে।

গত ২৪ এপ্রিল মহামান্য হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী জেলা পানি ব্যবস্থাপনার সিদ্ধান্ত মোতাবেক এ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।

উচ্ছেদ অভিযানের ছবি ফেসবুকে আপলোড হলে তা ভাইরাল হয়ে যায়। অনেকেই বলেন, দীর্ঘ দুবছর এই আইনজীবীর মামলার কারণে ইছামতি নদী খনন কাজ বিলম্ব ঘটেছে। এ ব্যাপারে শহরের সচেতন মহল মনে করেন, অবৈধ বসতিদের আর কোন সময় দেওয়া ঠিক হবে না। হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী সিএস ম্যাপ অনুসরণ করে ইছামতি নদী পুনুরুজ্জীবীত করতে হবে।

উল্লেখ্য, নদীপাড়ের কতিপয় ভূমিদস্যু ২০০৯ সালে মহামান্য হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন, যার নং ৩৫০৩। এ মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে ৪ জানুয়ারি ২০২২ শুনানী শেষ হয়।

২৪ এপ্রিল মহামান্য হাইকোর্টর বিজ্ঞ বিচারক মো. মজিবুর রহমান মিঞা এবং মো. কামরুল হাসান মোল্লা যৌথ বেঞ্চে এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বলা হয়েছে, ইছামতি নদী পুনরুজ্জীবীত করার ক্ষেত্রে আর কোন বাধা নেই। এ রায় অনুযায়ী ২৬ এপ্রিল নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে বাপাউবোর নিবার্হী প্রকৌশলী সরোয়ার জাহান সুজন, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী শাহীন রেজা, সহকারী পরিচালক মোশারফ হোসেন, পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী শাহিনুর রহমান শাহিন, সার্ভেয়ার রাসেল হোসেনসহ উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করেন।

এ ব্যাপারে মহামান্য হার্কোটের সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরশেদ বলেন, মহামান্য হাইকোর্টের এই রায়ের পর নিম্ন আদালতের সকল নিদের্শনা কার্যকর থাকার কোন সুযোগ নেই।

 

 আরও পড়ুনঃ

অবশেষে হাইকোর্টের রায়ে পাবনার ইছামতি নদীতীরে পুনরায় উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত সময় ০২:৪৪:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২
হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়ন করায় শেষ রক্ষা হলো না নদী পাড়ের অবৈধ স্থাপনা। ছবি: এসএম মাহবুব আলম

 

স্বতঃকণ্ঠ ব্যুরো, পাবনা
প্রকাশিত: ০১:৫০ রাত, ২৭ এপ্রিল ২০২২

অবশেষে হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী পাবনার ইছামতি নদীতীরে পুনরায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়েছে।

মঙ্গলবার ২৬ এপ্রিল বেলা ১১ টায় হাসপতাল ২ নং গেট ইংলিশ রোডের পাশে ইছামতি নদীর মধ্যে বসবাসকারী আইনজীবী নাজমুল হোসেন শাহিনের দ্বিতল ভবনসহ তিনটি পাকা ভবন ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে।

গত ২৪ এপ্রিল মহামান্য হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী জেলা পানি ব্যবস্থাপনার সিদ্ধান্ত মোতাবেক এ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।

উচ্ছেদ অভিযানের ছবি ফেসবুকে আপলোড হলে তা ভাইরাল হয়ে যায়। অনেকেই বলেন, দীর্ঘ দুবছর এই আইনজীবীর মামলার কারণে ইছামতি নদী খনন কাজ বিলম্ব ঘটেছে। এ ব্যাপারে শহরের সচেতন মহল মনে করেন, অবৈধ বসতিদের আর কোন সময় দেওয়া ঠিক হবে না। হাইকোর্টের আদেশ অনুযায়ী সিএস ম্যাপ অনুসরণ করে ইছামতি নদী পুনুরুজ্জীবীত করতে হবে।

উল্লেখ্য, নদীপাড়ের কতিপয় ভূমিদস্যু ২০০৯ সালে মহামান্য হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন, যার নং ৩৫০৩। এ মামলার দীর্ঘ প্রক্রিয়া শেষে ৪ জানুয়ারি ২০২২ শুনানী শেষ হয়।

২৪ এপ্রিল মহামান্য হাইকোর্টর বিজ্ঞ বিচারক মো. মজিবুর রহমান মিঞা এবং মো. কামরুল হাসান মোল্লা যৌথ বেঞ্চে এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বলা হয়েছে, ইছামতি নদী পুনরুজ্জীবীত করার ক্ষেত্রে আর কোন বাধা নেই। এ রায় অনুযায়ী ২৬ এপ্রিল নিবার্হী ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে বাপাউবোর নিবার্হী প্রকৌশলী সরোয়ার জাহান সুজন, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী শাহীন রেজা, সহকারী পরিচালক মোশারফ হোসেন, পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী শাহিনুর রহমান শাহিন, সার্ভেয়ার রাসেল হোসেনসহ উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনা করেন।

এ ব্যাপারে মহামান্য হার্কোটের সিনিয়র আইনজীবী মনজিল মোরশেদ বলেন, মহামান্য হাইকোর্টের এই রায়ের পর নিম্ন আদালতের সকল নিদের্শনা কার্যকর থাকার কোন সুযোগ নেই।

 

 আরও পড়ুনঃ