চাঁদরাতের বেচাকেনা চলবে সারারাত, দোকান বন্ধ হবে না
- প্রকাশিত সময় ০৫:৪৯:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ মে ২০২২
- / 146
চাঁদরাতের বেচাকেনা চলবে সারারাত, দোকান বন্ধ হবে না
চাঁদরাতে কেনাকাটা এদেশের সমাজে দীর্ঘদিনের রীতি ও ঐতিহ্য। এর ব্যতিক্রম হয়নি এবারও। করোনা মহামারির কারণে গত দুই বছর সব ম্লান থাকলেও এবার শহর-বন্দরের সকল নামি-দামি অভিজাত বিপণিবিতান, ফুটপাত, হকার্স মার্কেট এমনকি পাড়া-মহল্লার দোকানেও মানুষের উপচে পড়া ভিড়। চলছে শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা। হাজারো মানুষের ভিড়ে জমজমাট এসব এলাকা।
ক্রেতারা ব্যস্ত শেষ মুহূর্তে নিজেদের প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে। কেনার তালিকায় রয়েছে টুপি, গেঞ্জি, আতর, সুরমা, বেল্ট, জুতা। আবার কেউ কেউ জামা, লুঙ্গিও কিনছেন। শার্ট-প্যান্টও কিনতে এসেছেন অনেকে।
অনেকেই ভিড় জমিয়েছেন পাড়ার দোকানে। সেমাই, চিনি, নারকেল, নুডলসসহ অতিথি আপ্যায়নের নানা পদ কেনাকাটা করছেন। ক্রেতাদের চাপ সামলাতে গিয়ে দম ফেলার ফুরসত নেই বিক্রেতাদের।
ঈশ্বরদীর বড়বাজার এলাকার স্টেশন রোডের ফুটপাতজুড়ে বসেছে পোশাক-আশাক, জুতা, বেল্ট থেকে শুরু বিভিন্ন পণ্যের ভাসমান দোকান। রোজার শেষের দিকে বরাবরই এসব দোকানে বিক্রি জমজমাট হয়ে ওঠে। তাই চাঁদরাতেও ক্রেতাদের ভিড়, সর্বত্র লোকজনে ঠাসা। রাস্তায় যানবাহন চলাচলও যেন দিনের মত স্বাভাবিক।
পাবনা জেলার সবচেয়ে অভিজাত এলাকা ঈশ্বরদীতে বড়বাজারের পাশাপাশি রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের কারণে গড়ে ওঠা গ্রিণসিটি মার্কেট। সেখানে রয়েছে দেশের সুপারশপ ‘স্বপ্ন’ এবং অনুরূপ আরো কিছু বিপনী বিতান মিলে গড়ে ওঠা রুশপল্লী –যেকোনও নতনু দর্শনার্থীকে তাক লাগিয়ে দিতে পারে, তাতে অবাক হবার কিছু নেই। সবখানেই ছড়িয়ে পড়েছে ঈদের আনন্দ, ঈদের কেনাকাটা।
দোকানিরা বলেছেন, চাঁদরাতের বেচাকেনা চলবে সারারাত, দোকান বন্ধ হবে না।
আরও পড়ুনঃ
কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ৪, আহতরা হাসপাতালে
নতুন বাড়ি পাওয়া পরিবারের কাছে ঈদের খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিলেন পাবনা জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধিরা
ভোজ্য তেলের তেলের সরবরাহ ও মজুদ যাচাই পাবনা জেলা মেজিস্ট্রেটের
শিশুদের মুখে হাসি ফোটাচ্ছে আমরা করব জয় সংগঠন
তাড়াশে অটো ভ্যানের নিয়ন্ত্রন না থাকায় ঈদ বাজারে জনগণের দুর্ভোগ বেড়েছে
পাবনা জেলা শ্রমিক লীগের আয়োজনে মহান মে দিবস পালিত
মা-বাবার পাশে চিরশায়িত সাবেক অর্থমন্ত্রী মুহিত
সুজানগরে বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
পাবনা প্রেসক্লাবের গৌরবের পাঁচ যুগ