ঢাকা ১২:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সাঁথিয়ায় হত্যা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি ও সাক্ষীকে মারধর

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:২৩:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে ২০২২
  • / 91

পাবনা

সাঁথিয়া উপজেলা

বার্তা সংস্থা পিপ (পাবনা)
প্রকাশিত: ০৬:১৭ অপরাহ্ন, ১৯ মে ২০২২

সাঁথিয়ায় হত্যা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি ও সাক্ষীকে মারধর

পাবনা সাঁথিয়ায় হত্যা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি ও মামলার সাক্ষীকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।

জানা যায়, ২০১১ সালের ৯ অক্টোবর রাত ১১ টার দিকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দোপমাছ গ্রামের জয়েন শেখের ছেলে দরিদ্র কৃষক তোরাব আলী শেখ (৩৫) কে একই গ্রামের কামাল উদ্দিনের ছেলে মাসুদ রানা(২৫)হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে পেটের নাড়ী- ভূড়ী বের করে দেয়। এ সময় তার মা এগিয়ে এলে কাস্তি দিয়ে কোপে তার ৩ টি আঙ্গুল কেটে যায় এবং স্ত্রীকে লাঠিপেটা করে হাত ভেঙ্গে দেয়। উভয়দের চিকিৎসার জন্য পাবনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

তোরাবের অবস্থার অবনতি হলে উন্নতি চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয় এবং ওখানেই মারা যায়। ৪ জনকে আসামি করে মামলা হলে কোটে থেকে জামিন নিয়ে এসেই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি দেখান ও জীবন নাশের হুমকি দেয়। তাছাড়া সাক্ষীদের মামলায় সাক্ষী না দেবার জন্য চাপ দেয়। মামলার ৪ নং সাক্ষী একই গ্রামের মৃত লোকমান হোসেনের ছেলে আশরাফুল আলম কে সাক্ষী না দেবার জন্য চাপ এবং দু পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর ধারাবাহিকতায় আশরাফুল আলম গত ০৯/০৩/২০২২ ইং তারিখে মাসুদ রানা গং মারপিট করে। পরের দিন তার ভাতিজা সেনাবাহিনীতে কর্মরত ইমরান হোসেন কে পথ রোধ করে তার চাচা আশরাফুল আলম যেন সাক্ষী না দেয় এ জন্য চাপ সৃষ্টি করে এবং এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এ ব্যাপারে উভয় পক্ষ থানায় অভিযোগ দেন। থানা কর্তৃপক্ষ তদন্তে উভয়দের অভিযোগুলো সত্য নয় মর্মে কেস নথি করেননি।

এ প্রসঙ্গে মাসুদ রানাদের ব্যপারে জানতে চাইলে গ্রামের বৃদ্ধ আঃখালেক বলেন,আসামী মাসুদ রানা এলাকার ত্রাস ও সন্ত্রসী ,তিনি সব সময় ঝগড়া ফ্যাসাদ নিয়ে থাকে এবং মাদকাস্কত।তাছাড়া তার চাচা রইচের নামে থানায় হত্যা ও ডাকাতির অভিযোগ রয়েছে।আর সাক্ষ্যদের যে হুমকি ধুমকি এবং বাদিকে মামলা তুলে নেবার জন্য চাপ দিচ্ছে তা গ্রামের সকলেই অবগত আছে।

 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ

সাঁথিয়ায় হত্যা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি ও সাক্ষীকে মারধর

প্রকাশিত সময় ০৬:২৩:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে ২০২২
সাঁথিয়া উপজেলা

বার্তা সংস্থা পিপ (পাবনা)
প্রকাশিত: ০৬:১৭ অপরাহ্ন, ১৯ মে ২০২২

সাঁথিয়ায় হত্যা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি ও সাক্ষীকে মারধর

পাবনা সাঁথিয়ায় হত্যা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে জীবন নাশের হুমকি ও মামলার সাক্ষীকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।

জানা যায়, ২০১১ সালের ৯ অক্টোবর রাত ১১ টার দিকে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে দোপমাছ গ্রামের জয়েন শেখের ছেলে দরিদ্র কৃষক তোরাব আলী শেখ (৩৫) কে একই গ্রামের কামাল উদ্দিনের ছেলে মাসুদ রানা(২৫)হাসুয়া দিয়ে কুপিয়ে পেটের নাড়ী- ভূড়ী বের করে দেয়। এ সময় তার মা এগিয়ে এলে কাস্তি দিয়ে কোপে তার ৩ টি আঙ্গুল কেটে যায় এবং স্ত্রীকে লাঠিপেটা করে হাত ভেঙ্গে দেয়। উভয়দের চিকিৎসার জন্য পাবনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

তোরাবের অবস্থার অবনতি হলে উন্নতি চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয় এবং ওখানেই মারা যায়। ৪ জনকে আসামি করে মামলা হলে কোটে থেকে জামিন নিয়ে এসেই মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি দেখান ও জীবন নাশের হুমকি দেয়। তাছাড়া সাক্ষীদের মামলায় সাক্ষী না দেবার জন্য চাপ দেয়। মামলার ৪ নং সাক্ষী একই গ্রামের মৃত লোকমান হোসেনের ছেলে আশরাফুল আলম কে সাক্ষী না দেবার জন্য চাপ এবং দু পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর ধারাবাহিকতায় আশরাফুল আলম গত ০৯/০৩/২০২২ ইং তারিখে মাসুদ রানা গং মারপিট করে। পরের দিন তার ভাতিজা সেনাবাহিনীতে কর্মরত ইমরান হোসেন কে পথ রোধ করে তার চাচা আশরাফুল আলম যেন সাক্ষী না দেয় এ জন্য চাপ সৃষ্টি করে এবং এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি হয়। এ ব্যাপারে উভয় পক্ষ থানায় অভিযোগ দেন। থানা কর্তৃপক্ষ তদন্তে উভয়দের অভিযোগুলো সত্য নয় মর্মে কেস নথি করেননি।

এ প্রসঙ্গে মাসুদ রানাদের ব্যপারে জানতে চাইলে গ্রামের বৃদ্ধ আঃখালেক বলেন,আসামী মাসুদ রানা এলাকার ত্রাস ও সন্ত্রসী ,তিনি সব সময় ঝগড়া ফ্যাসাদ নিয়ে থাকে এবং মাদকাস্কত।তাছাড়া তার চাচা রইচের নামে থানায় হত্যা ও ডাকাতির অভিযোগ রয়েছে।আর সাক্ষ্যদের যে হুমকি ধুমকি এবং বাদিকে মামলা তুলে নেবার জন্য চাপ দিচ্ছে তা গ্রামের সকলেই অবগত আছে।

 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ