ঢাকা ১১:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মাদক সেবনের নিরাপদ স্থলে পরিনত হয়েছে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১২:৩৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই ২০২২
  • / 189

মাদক সেবনের নিরাপদ স্থলে পরিনত হয়েছে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ

মাদক সেবনের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ ।


নিজস্ব প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, ৭ জুলাই ২০২২

এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদক সেবনের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ । মাদক প্রাপ্তির সহজলভ্যতা এবং পুলিশের ভয় না থাকায় ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ অভ্যান্তরে নিরাপদ স্হান হিসেবে গড়ে তুলছে। আর এই নিরাপদ স্হান বলেই দিন দিন বাড়ছে মাদকসেবীদের সংখ্যা।

মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে কলেজ পড়ুয়া অনেক শিক্ষার্থী এবং বহিরাগত উঠতি বয়সের যুবক । এতে করে কলেজের সাইকেল গ্যারেজ হয়েছে নিরাপদ স্হান। দুপুরের পর থেকে এই কলেজের সাইকেল গ্যারেজে মাদকের দৌরাত্ম্যের কারণ হিসেবে প্রশাসনের নীরব ভূমিকাকেই দায়ী করছেন তারা।

একাধিক সুত্র দাবি করেছে পূর্বে মাদকপ্রাপ্তি এত সহজলভ্য ছিলো না। মাদক কেনার জন্য বিভিন্ন জায়গায় যেতে হতো, দূরদূরান্ত থেকে সংগ্রহ করতে হতো। কিন্তু এখন সময়ের পরিবর্তনে মাদক ক্রয় ও বিক্রয়ের সাথে পাল্টে গেছে মাদক সেবনের নিরাপদ স্হান।

মাদক বিক্রির ধরন পাল্টে এখন মুঠোফোনে যোগাযোগ করার সংকেত বলে জানা যায়।

সূত্র মতে মাদক সেবন ও বিক্রির অধিকাংশই কিছু ছাত্র ও বহিরাগত যুবক জড়িত রয়েছে বলে আমাদের অনুসন্ধানটিমের কাছে।

এদিকে স্বল্পমূল্যে সহজেই মাদক প্রাপ্তির ফলে নবীন শিক্ষার্থীরা কিছু বুঝে উঠার আগেই হয়ে উঠেছে মাদকাসক্ত। একের পর এক মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে নিজেদের ভবিষ্যতকে অন্ধকারের মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে তারা।

এ বিষয়ে সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ ছুটি তে থাকায় তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি। তবে দায়ীত্বে থাকা মোছাঃ হাফিজা খাতুন এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি প্রশাসনের দায়ীত্বে নাই। শুধু দুদিনের দায়িত্ব পালন করছি কারন অধ্যক্ষ স্যার ইন্ডিয়াতে চিকিৎসার জন্য গেছেন।

এ ব্যাপারে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগীয় প্রধান মুরাদ আলীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন কলেজ চলাকালীন সময় মাদক বিক্রি বা সেবন হয় না। তবে কলেজ বন্ধ থাকলে মাদক বিক্রি ও সেবন হলেও হতে পারে।আ পনারা একটু খোঁজ নিবেন।

বিষয়টি দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।

 


 আরও পড়ুনঃ

 










 আরও পড়ুনঃ

 

মাদক সেবনের নিরাপদ স্থলে পরিনত হয়েছে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ

প্রকাশিত সময় ১২:৩৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ জুলাই ২০২২

মাদক সেবনের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ ।


নিজস্ব প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১২:৩৫ পূর্বাহ্ন, ৭ জুলাই ২০২২

এক অনুসন্ধানে জানা গেছে, মাদক সেবনের জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ । মাদক প্রাপ্তির সহজলভ্যতা এবং পুলিশের ভয় না থাকায় ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ অভ্যান্তরে নিরাপদ স্হান হিসেবে গড়ে তুলছে। আর এই নিরাপদ স্হান বলেই দিন দিন বাড়ছে মাদকসেবীদের সংখ্যা।

মাদকদ্রব্য গ্রহণ করে কলেজ পড়ুয়া অনেক শিক্ষার্থী এবং বহিরাগত উঠতি বয়সের যুবক । এতে করে কলেজের সাইকেল গ্যারেজ হয়েছে নিরাপদ স্হান। দুপুরের পর থেকে এই কলেজের সাইকেল গ্যারেজে মাদকের দৌরাত্ম্যের কারণ হিসেবে প্রশাসনের নীরব ভূমিকাকেই দায়ী করছেন তারা।

একাধিক সুত্র দাবি করেছে পূর্বে মাদকপ্রাপ্তি এত সহজলভ্য ছিলো না। মাদক কেনার জন্য বিভিন্ন জায়গায় যেতে হতো, দূরদূরান্ত থেকে সংগ্রহ করতে হতো। কিন্তু এখন সময়ের পরিবর্তনে মাদক ক্রয় ও বিক্রয়ের সাথে পাল্টে গেছে মাদক সেবনের নিরাপদ স্হান।

মাদক বিক্রির ধরন পাল্টে এখন মুঠোফোনে যোগাযোগ করার সংকেত বলে জানা যায়।

সূত্র মতে মাদক সেবন ও বিক্রির অধিকাংশই কিছু ছাত্র ও বহিরাগত যুবক জড়িত রয়েছে বলে আমাদের অনুসন্ধানটিমের কাছে।

এদিকে স্বল্পমূল্যে সহজেই মাদক প্রাপ্তির ফলে নবীন শিক্ষার্থীরা কিছু বুঝে উঠার আগেই হয়ে উঠেছে মাদকাসক্ত। একের পর এক মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে নিজেদের ভবিষ্যতকে অন্ধকারের মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে তারা।

এ বিষয়ে সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ ছুটি তে থাকায় তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি। তবে দায়ীত্বে থাকা মোছাঃ হাফিজা খাতুন এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি প্রশাসনের দায়ীত্বে নাই। শুধু দুদিনের দায়িত্ব পালন করছি কারন অধ্যক্ষ স্যার ইন্ডিয়াতে চিকিৎসার জন্য গেছেন।

এ ব্যাপারে ঈশ্বরদী সরকারি কলেজের হিসাব বিজ্ঞান বিভাগীয় প্রধান মুরাদ আলীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন কলেজ চলাকালীন সময় মাদক বিক্রি বা সেবন হয় না। তবে কলেজ বন্ধ থাকলে মাদক বিক্রি ও সেবন হলেও হতে পারে।আ পনারা একটু খোঁজ নিবেন।

বিষয়টি দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।

 


 আরও পড়ুনঃ

 










 আরও পড়ুনঃ