ঢাকা ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড-১৯ কীট টেস্ট নিয়ে চলছে রমরমা বাণিজ্য

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:২৯:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই ২০২২
  • / 169

ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে


ঈশ্বরদী সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৪:২৯ অপরাহ্ন, ১৪ জুলাই ২০২২

অভিযোগে জানা যায়, সরকার কর্তৃক ঘোষিত কোভিড-১৯ কীট টেস্ট নিয়ে ঈশ্বরদী সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ কোন প্রকার Covid-19 টেস্ট না করেই টাকার বিনিময়ে দেয়া হচ্ছে এই সব রিপোর্ট।

ঈশ্বরদী রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মীদের ঈদের ছুটি শেষে কর্ম স্হলে যোগদানের জন করোনা পরীক্ষা করার জন্য নির্দেশ রয়েছে বলে সুত্র মতে জানা যায়।সেই মতে সাধারণ শ্রমিক দের দেখা যায় হাসপাতালে ল্যাবরেটরি বিভাগে উপচে পড়া ভীড়। তারা Covid-19 কীট টেস্ট করতে আসেন। সেখানে দায়িত্বরত মোঃ আব্দুর রউফ মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট (ল্যাব) ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে তার সাথে রাখা নমুনা সংগ্রহকারী মনিরুল ইসলাম, রাজন ও মোছাঃ তুলি খাতুন মাধ্যমে করোনা কীট টেস্ট করতে আসা শ্রমিক ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ৩ থেকে ৪ শ’ টাকা করে নিয়ে কোন প্রকার নমুনা সংগ্রহ না করেই রিপোর্ট দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স
ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে প্রাপ্ত ভুয়া কোভিড-১৯ টেস্ট রিপোর্টের নমুনা কপি

উপরোক্ত বিষয়ে বৃহস্পতিবার ১৪ জুলাই আমাদের প্রতিনিধি রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মী সেজে এই Covid-19 কীট পরীক্ষা করতে গেলে তার নিকট ৪০০ টাকার বিনিময়ে মাত্র দু’মিনিটের ভেতরেই কোন প্রকার টেস্ট ছাড়াই হাতে রিপোর্টের নেগেটিভ কাগজ ধরিয়ে দেয়।

অপরদিকে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজের কর্মীদের সাথে কথা বললে তাদের পরিচয় গোপন রাখার শর্তে তারা বলেন টাকার বিনিময়ে করোনার (কোভিট-১৯) নমুনা পরীক্ষা না করেই এতো সুন্দর রিপোর্ট পেয়ে আমরা খুশি। এখন চাকরি করতে কোন সমস্যা নাই বলে তারা দাবি করেন।

এসব বিষয়ে স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সের প্রধান কর্মকর্তা ডাক্তার আসমা খানের সাথে কথা বললে তিনি প্রথমে অভিযোগ অস্বীকার করে গর্জে উঠে। একপর্যায়ে ঘটনার সত্যতার প্রমান দেখালে তাৎক্ষণিক ভাবে বিষয়টি চেপে রুম থেকে বের হয়ে যান।

এ ব্যাপারে পাবনা সিভিল সার্জন ডাক্তার মনিষা চৌধুরীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন বিপুল পরিমাণ কীট দেওয়া আছে । কেন পরীক্ষা করবে না। আপনি হাসপাতালে কর্মকর্তা আসমা খানের সাথে কথা বলেন।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড-১৯ কীট টেস্ট নিয়ে চলছে রমরমা বাণিজ্য

প্রকাশিত সময় ০৪:২৯:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই ২০২২

ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে


ঈশ্বরদী সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৪:২৯ অপরাহ্ন, ১৪ জুলাই ২০২২

অভিযোগে জানা যায়, সরকার কর্তৃক ঘোষিত কোভিড-১৯ কীট টেস্ট নিয়ে ঈশ্বরদী সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ কোন প্রকার Covid-19 টেস্ট না করেই টাকার বিনিময়ে দেয়া হচ্ছে এই সব রিপোর্ট।

ঈশ্বরদী রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মীদের ঈদের ছুটি শেষে কর্ম স্হলে যোগদানের জন করোনা পরীক্ষা করার জন্য নির্দেশ রয়েছে বলে সুত্র মতে জানা যায়।সেই মতে সাধারণ শ্রমিক দের দেখা যায় হাসপাতালে ল্যাবরেটরি বিভাগে উপচে পড়া ভীড়। তারা Covid-19 কীট টেস্ট করতে আসেন। সেখানে দায়িত্বরত মোঃ আব্দুর রউফ মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট (ল্যাব) ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সে তার সাথে রাখা নমুনা সংগ্রহকারী মনিরুল ইসলাম, রাজন ও মোছাঃ তুলি খাতুন মাধ্যমে করোনা কীট টেস্ট করতে আসা শ্রমিক ও সাধারণ মানুষের কাছ থেকে ৩ থেকে ৪ শ’ টাকা করে নিয়ে কোন প্রকার নমুনা সংগ্রহ না করেই রিপোর্ট দিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স
ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে প্রাপ্ত ভুয়া কোভিড-১৯ টেস্ট রিপোর্টের নমুনা কপি

উপরোক্ত বিষয়ে বৃহস্পতিবার ১৪ জুলাই আমাদের প্রতিনিধি রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মী সেজে এই Covid-19 কীট পরীক্ষা করতে গেলে তার নিকট ৪০০ টাকার বিনিময়ে মাত্র দু’মিনিটের ভেতরেই কোন প্রকার টেস্ট ছাড়াই হাতে রিপোর্টের নেগেটিভ কাগজ ধরিয়ে দেয়।

অপরদিকে রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজের কর্মীদের সাথে কথা বললে তাদের পরিচয় গোপন রাখার শর্তে তারা বলেন টাকার বিনিময়ে করোনার (কোভিট-১৯) নমুনা পরীক্ষা না করেই এতো সুন্দর রিপোর্ট পেয়ে আমরা খুশি। এখন চাকরি করতে কোন সমস্যা নাই বলে তারা দাবি করেন।

এসব বিষয়ে স্বাস্হ্য কমপ্লেক্সের প্রধান কর্মকর্তা ডাক্তার আসমা খানের সাথে কথা বললে তিনি প্রথমে অভিযোগ অস্বীকার করে গর্জে উঠে। একপর্যায়ে ঘটনার সত্যতার প্রমান দেখালে তাৎক্ষণিক ভাবে বিষয়টি চেপে রুম থেকে বের হয়ে যান।

এ ব্যাপারে পাবনা সিভিল সার্জন ডাক্তার মনিষা চৌধুরীর সাথে কথা বললে তিনি বলেন বিপুল পরিমাণ কীট দেওয়া আছে । কেন পরীক্ষা করবে না। আপনি হাসপাতালে কর্মকর্তা আসমা খানের সাথে কথা বলেন।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ