ঢাকা ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ফেনীতে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ মামলায় ৩ জনের ফাঁসি

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৫:২৪:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই ২০২২
  • / 82

প্রতীকী ছবি


ফেনী সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৫:২৪ অপরাহ্ন, ১৪ জুলাই ২০২২

ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার নবাবপুর গ্রামে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় অপর এক আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, আবুল কাশেম, লাতু ও জাহাঙ্গীর আলম। যাকে খালাস দেওয়া হয় তার নাম মোহাম্মদ ফারুক।

বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) দুপুরে ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ওসমান হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালের এপিপি ফরিদ আহমদ হাজারী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত ৩ জন পলাতক ছিলেন।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালের ১৩ মে নবাবপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর এলাকায় রাত দুইটায় মা-মেয়েকে তুলে নিয়ে যায় আবুল কাশেম, লাতু, জাহাঙ্গীর আলম ও ফারুক। পরে পার্শ্ববর্তী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে নিয়ে মাকে বেঁধে রেখে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মেয়েকে (১৩) ধর্ষণ করে তারা। সকালে মা বাদী হয়ে সোনাগাজী থানায় মামলা দায়ের করেন। ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আদালত রায় প্রদান করেন।

অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবী তাজুল ইসলাম জানান, একই মামলায় এক জনকে খালাস দেয়া হলে বাকি তিনজন কেন খালাস পাবে না? আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


ফেনীতে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণ মামলায় ৩ জনের ফাঁসি

প্রকাশিত সময় ০৫:২৪:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই ২০২২

প্রতীকী ছবি


ফেনী সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ০৫:২৪ অপরাহ্ন, ১৪ জুলাই ২০২২

ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার নবাবপুর গ্রামে মায়ের সামনে মেয়েকে ধর্ষণের মামলায় ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় অপর এক আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, আবুল কাশেম, লাতু ও জাহাঙ্গীর আলম। যাকে খালাস দেওয়া হয় তার নাম মোহাম্মদ ফারুক।

বৃহস্পতিবার (১৪ জুলাই) দুপুরে ফেনীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক ওসমান হায়দার এ রায় ঘোষণা করেন। নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালের এপিপি ফরিদ আহমদ হাজারী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত ৩ জন পলাতক ছিলেন।

এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০০৩ সালের ১৩ মে নবাবপুর ইউনিয়নের সুলতানপুর এলাকায় রাত দুইটায় মা-মেয়েকে তুলে নিয়ে যায় আবুল কাশেম, লাতু, জাহাঙ্গীর আলম ও ফারুক। পরে পার্শ্ববর্তী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে নিয়ে মাকে বেঁধে রেখে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মেয়েকে (১৩) ধর্ষণ করে তারা। সকালে মা বাদী হয়ে সোনাগাজী থানায় মামলা দায়ের করেন। ৯ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আদালত রায় প্রদান করেন।

অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবী তাজুল ইসলাম জানান, একই মামলায় এক জনকে খালাস দেয়া হলে বাকি তিনজন কেন খালাস পাবে না? আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ