বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতি
মোকাবেলায় বন্দরগুলো চালু করতে রাশিয়া-ইউক্রেন চুক্তি সাক্ষর - The Daily Shatakantha" />বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতি
মোকাবেলায় বন্দরগুলো চালু করতে রাশিয়া-ইউক্রেন চুক্তি সাক্ষর The Daily Shatakantha" /> বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতিমোকাবেলায় বন্দরগুলো চালু করতে রাশিয়া-ইউক্রেন চুক্তি সাক্ষর - Daily Shatakantha
ঢাকা ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতি
মোকাবেলায় বন্দরগুলো চালু করতে রাশিয়া-ইউক্রেন চুক্তি সাক্ষর

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৩:৩২:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২
  • / 107

ইস্তানবুল: গতকাল আয়োজিত ইউক্রেন-রাশিয়া চুক্তি সাক্ষর অনুষ্ঠান।


আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, ২৩ জুলাই ২০২২


কৃষ্ণ সাগরে থাকা ইউক্রেনের বন্দরগুলো পুনরায় চালু হতে যাচ্ছে। গতকাল এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি করেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। তুরস্কের রাজধানী ইস্তানবুলে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে রাশিয়া ও ইউক্রেন ছাড়াও তুরস্ক ও জাতিসংঘও সই করেছে। রাশিয়ার পক্ষে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু ও ইউক্রেনের পক্ষে দেশটির অবকাঠামোবিষয়ক মন্ত্রী ওলেকসান্দার কুবরাকভ চুক্তিপত্রে সই করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেস ও তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে চলমান খাদ্য সংকটের অবসান হতে যাচ্ছে বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

চুক্তির ফলে রাশিয়া কৃষ্ণ সাগরে তাদের অবরোধ শিথিল করবে, যাতে ইউক্রেন থেকে জাহাজে খাদ্য রফতানি হতে পারে। তুরস্ক বলছে, এ চুক্তির ফলে শুধু ইউক্রেন নয়, কৃষ্ণ সাগর দিয়ে রাশিয়ার খাদ্য রফতানিও সহজ হবে।

এ চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছে জাতিসংঘ। পাশাপাশি রাশিয়ার প্রতি চুক্তি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। দুই মাস ধরে এ চুক্তি করার চেষ্টা করে আসছে জাতিসংঘ ও তুরস্ক। চুক্তির মূল উদ্দেশ্য খাদ্যশস্য ও সার রফতানি স্বাভাবিক করা।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে ‘সামরিক অভিযান’ শুরুর পর পরই কৃষ্ণ সাগরে থাকা ইউক্রেনের বন্দরগুলো অবরোধ করে রুশ সৈন্যরা। এতে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ খাদ্যশস্য রফতানিকারী দেশটি থেকে খাদ্যশস্যসহ বিভিন্ন পণ্য রফতানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুতই এর প্রভাব পড়তে শুরু করে বিশ্ববাজারে। বিশ্বজুড়েই দেখা দেয় খাদ্য সংকট।

রয়টার্স জানিয়েছে, অবরোধ করা বন্দরগুলো পুনরায় চালুর বিস্তারিত কিছু এখনো প্রকাশ হয়নি। তবে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা তাস একটি গোপন সূত্রকে উদ্ধৃত করে বলেছে, ইউক্রেনের বৃহত্তম রফতানি কেন্দ্র ওদেসা বন্দরসহ কৃষ্ণ সাগরে থাকা ইউক্রেনের তিনটি বন্দর পুনরায় চালু করা হবে।

বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য বলছে, ওদেসা বন্দরে বর্তমানে প্রায় ২ কোটি টন খাদ্যশসের মজুদ আছে। এ বন্দরে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি জাহাজ আটকে রেখেছে রুশ সেনারা।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতি
মোকাবেলায় বন্দরগুলো চালু করতে রাশিয়া-ইউক্রেন চুক্তি সাক্ষর

প্রকাশিত সময় ০৩:৩২:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ জুলাই ২০২২

ইস্তানবুল: গতকাল আয়োজিত ইউক্রেন-রাশিয়া চুক্তি সাক্ষর অনুষ্ঠান।


আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন, ২৩ জুলাই ২০২২


কৃষ্ণ সাগরে থাকা ইউক্রেনের বন্দরগুলো পুনরায় চালু হতে যাচ্ছে। গতকাল এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি করেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। তুরস্কের রাজধানী ইস্তানবুলে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে রাশিয়া ও ইউক্রেন ছাড়াও তুরস্ক ও জাতিসংঘও সই করেছে। রাশিয়ার পক্ষে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু ও ইউক্রেনের পক্ষে দেশটির অবকাঠামোবিষয়ক মন্ত্রী ওলেকসান্দার কুবরাকভ চুক্তিপত্রে সই করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেস ও তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। এর মধ্য দিয়ে বিশ্বজুড়ে চলমান খাদ্য সংকটের অবসান হতে যাচ্ছে বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

চুক্তির ফলে রাশিয়া কৃষ্ণ সাগরে তাদের অবরোধ শিথিল করবে, যাতে ইউক্রেন থেকে জাহাজে খাদ্য রফতানি হতে পারে। তুরস্ক বলছে, এ চুক্তির ফলে শুধু ইউক্রেন নয়, কৃষ্ণ সাগর দিয়ে রাশিয়ার খাদ্য রফতানিও সহজ হবে।

এ চুক্তিকে স্বাগত জানিয়েছে জাতিসংঘ। পাশাপাশি রাশিয়ার প্রতি চুক্তি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। দুই মাস ধরে এ চুক্তি করার চেষ্টা করে আসছে জাতিসংঘ ও তুরস্ক। চুক্তির মূল উদ্দেশ্য খাদ্যশস্য ও সার রফতানি স্বাভাবিক করা।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে ‘সামরিক অভিযান’ শুরুর পর পরই কৃষ্ণ সাগরে থাকা ইউক্রেনের বন্দরগুলো অবরোধ করে রুশ সৈন্যরা। এতে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ খাদ্যশস্য রফতানিকারী দেশটি থেকে খাদ্যশস্যসহ বিভিন্ন পণ্য রফতানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। দ্রুতই এর প্রভাব পড়তে শুরু করে বিশ্ববাজারে। বিশ্বজুড়েই দেখা দেয় খাদ্য সংকট।

রয়টার্স জানিয়েছে, অবরোধ করা বন্দরগুলো পুনরায় চালুর বিস্তারিত কিছু এখনো প্রকাশ হয়নি। তবে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা তাস একটি গোপন সূত্রকে উদ্ধৃত করে বলেছে, ইউক্রেনের বৃহত্তম রফতানি কেন্দ্র ওদেসা বন্দরসহ কৃষ্ণ সাগরে থাকা ইউক্রেনের তিনটি বন্দর পুনরায় চালু করা হবে।

বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য বলছে, ওদেসা বন্দরে বর্তমানে প্রায় ২ কোটি টন খাদ্যশসের মজুদ আছে। এ বন্দরে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি জাহাজ আটকে রেখেছে রুশ সেনারা।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ