ঢাকা ০৩:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট ঈশ্বরদী অফিসে বাকবিতন্ডা, যেকোন মুহূর্তে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার আশঙ্কা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:৪৯:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ অগাস্ট ২০২২
  • / 206
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঈশ্বরদী, পাবনা৷

ঈশ্বরদী সংবাদদাতা
প্রকাশিত:০ ৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, ১১ আগষ্ট ২০২২


বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট ঈশ্বরদী অফিসে সাধারণ সভায় বাকবিতন্ডা আলোচনা শেষ না করেই সভার কাজ শেষ করেছেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রধান৷

জানাগেছে, গত সোমবার (৮ আগষ্ট) বিএসআরআই-এর সকল বিজ্ঞানীর একটি সাধারণ সভায় বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তারা শূন্য পদে পদোন্নতির বিষয়ে মহাপরিচালকের কাছে দাবী জানান, এ সময় মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন আদালতে মামলা চলমান আছে । সুতরাং এই মুহূর্তে কোন পদোন্নতি করানো তার পক্ষে সম্ভব নয়।

এদিকে আদালতে যে মামলা রয়েছে তা মুখ্য বৈজ্ঞানিক পর্যায়ে। এক পর্যায়ে সভা চলাকালে গুটি কয়েক বৈজ্ঞানিক কর্মকর্ততা মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে । এসময় মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন নিরব ভূমিকা পালন করায় প্রতিয়মান হয় যে তিনি বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের পক্ষে ভূমিকা রাখছেন ।

এদিকে এই ঘটনার একপর্যায়ে মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন নিজের ক্ষমতা বলে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের নিয়ে অন্যত্র গিয়ে মিটিং করেন এবং সেখানে তিনি বলেন যে মুখ্য বৈজ্ঞানিকদের মামলার জন্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের উস্কানি দিয়ে সিনিয়র বিজ্ঞানীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। এহেন ঘটনায় প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অচল অবস্থা বিরাজ করছে যা গবেষণার পরিবেশ মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে।

সংশ্লিষ্ট সুত্র জানিয়েছে, বিজ্ঞানীরা গবেষণা কাজ বাদ দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নিজেদের মধ্যে মিটিং করে চলছে।

অপরদিকে জুনিয়র বিজ্ঞানীরা সিনিয়র বিজ্ঞানীদের রুমে তালা ঝুলিয়ে দেয়ার হুমকি প্রদর্শন করছে বলে সুত্র মতে জানা যায় ।

এহেন পরিস্থিতিতে যে কোন সময় গবেষণা প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞানীদের মধ্যে বড় ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এটি জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাম্য নয় বলে অনেকেই মন্তব্য করছেন।

এ ব্যাপারে মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন এর সাথে কথা বলে তার মন্তব্য জানতে চেয়ে তার মুঠোফোনে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট ঈশ্বরদী অফিসে বাকবিতন্ডা, যেকোন মুহূর্তে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার আশঙ্কা

প্রকাশিত সময় ০৯:৪৯:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ অগাস্ট ২০২২
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঈশ্বরদী, পাবনা৷

ঈশ্বরদী সংবাদদাতা
প্রকাশিত:০ ৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, ১১ আগষ্ট ২০২২


বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট ঈশ্বরদী অফিসে সাধারণ সভায় বাকবিতন্ডা আলোচনা শেষ না করেই সভার কাজ শেষ করেছেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রধান৷

জানাগেছে, গত সোমবার (৮ আগষ্ট) বিএসআরআই-এর সকল বিজ্ঞানীর একটি সাধারণ সভায় বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তারা শূন্য পদে পদোন্নতির বিষয়ে মহাপরিচালকের কাছে দাবী জানান, এ সময় মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন আদালতে মামলা চলমান আছে । সুতরাং এই মুহূর্তে কোন পদোন্নতি করানো তার পক্ষে সম্ভব নয়।

এদিকে আদালতে যে মামলা রয়েছে তা মুখ্য বৈজ্ঞানিক পর্যায়ে। এক পর্যায়ে সভা চলাকালে গুটি কয়েক বৈজ্ঞানিক কর্মকর্ততা মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে । এসময় মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন নিরব ভূমিকা পালন করায় প্রতিয়মান হয় যে তিনি বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের পক্ষে ভূমিকা রাখছেন ।

এদিকে এই ঘটনার একপর্যায়ে মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন নিজের ক্ষমতা বলে বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের নিয়ে অন্যত্র গিয়ে মিটিং করেন এবং সেখানে তিনি বলেন যে মুখ্য বৈজ্ঞানিকদের মামলার জন্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের উস্কানি দিয়ে সিনিয়র বিজ্ঞানীদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। এহেন ঘটনায় প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অচল অবস্থা বিরাজ করছে যা গবেষণার পরিবেশ মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে।

সংশ্লিষ্ট সুত্র জানিয়েছে, বিজ্ঞানীরা গবেষণা কাজ বাদ দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় নিজেদের মধ্যে মিটিং করে চলছে।

অপরদিকে জুনিয়র বিজ্ঞানীরা সিনিয়র বিজ্ঞানীদের রুমে তালা ঝুলিয়ে দেয়ার হুমকি প্রদর্শন করছে বলে সুত্র মতে জানা যায় ।

এহেন পরিস্থিতিতে যে কোন সময় গবেষণা প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞানীদের মধ্যে বড় ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে যেতে পারে। এটি জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাম্য নয় বলে অনেকেই মন্তব্য করছেন।

এ ব্যাপারে মহাপরিচালক ড মোঃ আমজাদ হোসেন এর সাথে কথা বলে তার মন্তব্য জানতে চেয়ে তার মুঠোফোনে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ