ঢাকা ১২:৩৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভাঙ্গুড়ায় ভাঙ্গনে বন্ধের মুখে প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:৪১:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০১৯
  • / 113

চলনবিল প্রতিনিধি: পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াতের একমাত্র সংযোগ সেতুর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে।

ইতোমধ্যে বেশির ভাগ অংশ পানিতে বিলীন হয়ে গেছে। আশেপাশের ঘরবাড়িও ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে। ফলে অনিশ্চয়তার মুখে বিদ্যালয়ের দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়াশোনা।

বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ে যাওয়ার একমাত্র সড়কে রয়েছে একটি সেতু। এই সেতুটি গ্রামের সঙ্গে বিদ্যালয়ের সংযোগ রক্ষা করেছে।

সেতুটির সংযোগ সড়কে বিদ্যালয় পাশের অর্ধেক অংশ পানির চাপে ভেঙ্গে নেমে গেছে। যেটুকু বাকি রয়েছে তার তলায় কোন মাটি নেই। একপ্রকার ঝুলে রয়েছে।

যে কোন সময় এটুকুও পানিতে চলে যাবে। আর এতে বিদ্যালয়টি সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে লোকালয় থেকে।

বিদ্যালয় পাশের বেশ কিছু ঘরবাড়ি ইতোমধ্যে ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে। ফলে মানবেতর দিনযাপন করছেন তারা।

বিবদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, আমি বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান হেদায়েতুল হক ও ইউপি সদস্য হারুন উর রশিদের সাথে কথা বলেছি।

তারা জানিয়েছেন এখন পানি থাকায় বড় ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। বাকি রাস্তাটুকু ধ্বসে গেলে পানি কমা পর্যন্ত বাঁশের সাঁকোর ব্যবস্থা করে চলাচল অব্যহত রাখা হবে।

এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি। খোঁজ নিয়েছি সেখানে এই মূহুর্তে কোন কাজ করা সম্ভব নয়।

বন্যা পরবর্তী সময়ে সেখানে স্থায়ী ভাবে বিষয়টির সমাধান করা হবে।

ভাঙ্গুড়ায় ভাঙ্গনে বন্ধের মুখে প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম

প্রকাশিত সময় ০১:৪১:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০১৯

চলনবিল প্রতিনিধি: পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াতের একমাত্র সংযোগ সেতুর সংযোগ সড়ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে।

ইতোমধ্যে বেশির ভাগ অংশ পানিতে বিলীন হয়ে গেছে। আশেপাশের ঘরবাড়িও ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে। ফলে অনিশ্চয়তার মুখে বিদ্যালয়ের দেড় শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়াশোনা।

বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ে যাওয়ার একমাত্র সড়কে রয়েছে একটি সেতু। এই সেতুটি গ্রামের সঙ্গে বিদ্যালয়ের সংযোগ রক্ষা করেছে।

সেতুটির সংযোগ সড়কে বিদ্যালয় পাশের অর্ধেক অংশ পানির চাপে ভেঙ্গে নেমে গেছে। যেটুকু বাকি রয়েছে তার তলায় কোন মাটি নেই। একপ্রকার ঝুলে রয়েছে।

যে কোন সময় এটুকুও পানিতে চলে যাবে। আর এতে বিদ্যালয়টি সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে লোকালয় থেকে।

বিদ্যালয় পাশের বেশ কিছু ঘরবাড়ি ইতোমধ্যে ভাঙ্গনে হারিয়ে গেছে। ফলে মানবেতর দিনযাপন করছেন তারা।

বিবদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, আমি বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান হেদায়েতুল হক ও ইউপি সদস্য হারুন উর রশিদের সাথে কথা বলেছি।

তারা জানিয়েছেন এখন পানি থাকায় বড় ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। বাকি রাস্তাটুকু ধ্বসে গেলে পানি কমা পর্যন্ত বাঁশের সাঁকোর ব্যবস্থা করে চলাচল অব্যহত রাখা হবে।

এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশরাফুজ্জামান বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি। খোঁজ নিয়েছি সেখানে এই মূহুর্তে কোন কাজ করা সম্ভব নয়।

বন্যা পরবর্তী সময়ে সেখানে স্থায়ী ভাবে বিষয়টির সমাধান করা হবে।