ঢাকা ০৬:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সওজ পাবনা
সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন : তদন্ত প্রতিবেদন

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:২৮:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২
  • / 63
ছবি: সংগৃহীত

ঈশ্বরদী (পাবনা) সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ৪:৩৪ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৪, ২০২২


পাবনার সড়ক ও জনপথ বিভাগের সার্ভেয়ার আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযানে ‘ঘুষের টাকা না দেওয়ায় বাড়ি ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে’ বলে আনীত অভিযোগের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এঘটনার প্রেক্ষিতে সওজ এর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী জাহাঙ্গির আলমকে আহব্বায়ক এবং আরেক উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আমান উল্লাহকে সদস্য করে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছে।

জানা যায়, বানেশ্বর-সারদাঘাট-বাঘা-লালপুর-ঈশ্বরদী (আর-৬০৬) (পাবনা অংশ) সড়কে গত ২২ জুন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। উচ্ছেদ অভিযানে ‘ঘুষের টাকা না দেওয়ায় বাড়ি ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে’ বলে ঈশ^রদীর গোপালপুর উত্তরপাড়ার জনৈক আজিম সরদার গত ২৮ জুন সার্ভেয়ার আকরাম হোসেনর বিরুদ্ধে লিকিতভাবে অভিযোগ করেন। এছাড়া এসময় বিভিন্ন মিডিয়ায় ‘ ঘুষের টাকা না দেওয়ায় সার্ভেয়ার বললেন “পরে ঠ্যালা বুঝবেন” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরই প্রেক্ষিতে নির্বাহী প্রকৌশলী গত ৪ জুলাই দুই সদস্যের এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন।

সরেজমিনে এবং বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য গ্রহনের পর তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, সার্ভেয়ার আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে ঘুষের টাকা চাওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। অভিযোগটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

অভিযোগকারী আজিম সরদারের অবৈধ স্থাপনা সওজ এর জায়গাতে ছিলো। অবৈধ স্থপানা পরিমাণের চেয়ে বেশী ভাঙ্গা হয়নি। তার স্থাপনার আরও অংশ সওজ এর জায়গার মধ্যে রয়েছে।

তদন্ত প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে সওজ এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল মনসুর আহমেদ কর্তৃক বিভিন্ন দফতরে প্রেরীত পত্রে বলা হয়, সরকারি উন্নয়ন কাজে বাঁধা, সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন, সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ দাখিল এবং মানহানিকর তথ্য বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


সওজ পাবনা
সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন : তদন্ত প্রতিবেদন

প্রকাশিত সময় ০৪:২৮:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২
ছবি: সংগৃহীত

ঈশ্বরদী (পাবনা) সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ৪:৩৪ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৪, ২০২২


পাবনার সড়ক ও জনপথ বিভাগের সার্ভেয়ার আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযানে ‘ঘুষের টাকা না দেওয়ায় বাড়ি ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে’ বলে আনীত অভিযোগের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এঘটনার প্রেক্ষিতে সওজ এর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী জাহাঙ্গির আলমকে আহব্বায়ক এবং আরেক উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী আমান উল্লাহকে সদস্য করে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়েছে।

জানা যায়, বানেশ্বর-সারদাঘাট-বাঘা-লালপুর-ঈশ্বরদী (আর-৬০৬) (পাবনা অংশ) সড়কে গত ২২ জুন উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। উচ্ছেদ অভিযানে ‘ঘুষের টাকা না দেওয়ায় বাড়ি ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে’ বলে ঈশ^রদীর গোপালপুর উত্তরপাড়ার জনৈক আজিম সরদার গত ২৮ জুন সার্ভেয়ার আকরাম হোসেনর বিরুদ্ধে লিকিতভাবে অভিযোগ করেন। এছাড়া এসময় বিভিন্ন মিডিয়ায় ‘ ঘুষের টাকা না দেওয়ায় সার্ভেয়ার বললেন “পরে ঠ্যালা বুঝবেন” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরই প্রেক্ষিতে নির্বাহী প্রকৌশলী গত ৪ জুলাই দুই সদস্যের এই তদন্ত কমিটি গঠন করেন।

সরেজমিনে এবং বিভিন্ন পক্ষের বক্তব্য গ্রহনের পর তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, সার্ভেয়ার আকরাম হোসেনের বিরুদ্ধে ঘুষের টাকা চাওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। অভিযোগটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

অভিযোগকারী আজিম সরদারের অবৈধ স্থাপনা সওজ এর জায়গাতে ছিলো। অবৈধ স্থপানা পরিমাণের চেয়ে বেশী ভাঙ্গা হয়নি। তার স্থাপনার আরও অংশ সওজ এর জায়গার মধ্যে রয়েছে।

তদন্ত প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে সওজ এর নির্বাহী প্রকৌশলী আবুল মনসুর আহমেদ কর্তৃক বিভিন্ন দফতরে প্রেরীত পত্রে বলা হয়, সরকারি উন্নয়ন কাজে বাঁধা, সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন, সরকারি কর্মচারীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগ দাখিল এবং মানহানিকর তথ্য বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ