ঢাকা ০৮:১৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

লালপুরে নুডুলস খেতে গিয়ে শিশুর গলায় আটকালো সেফটিপিন!

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:৫৩:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ অগাস্ট ২০২২
  • / 112
এক্স-রে ফটো

ঈশ্বরদী (পাবনা) সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ১:৫৩ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৫, ২০২২


নাটোরের লালপুরে মায়ের হাতে নুডুলস খেতে গিয়ে গলায় আটকিয়েছে আস্ত একটা সেফটিপিন। এক্স-রে করার পর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিশুর বাবা শফিকুল ইসলাম (৩২)।

জানা যায়, উপজেলার বড় বাডকয়া এলাকার শফিকুল ইসলামের তিন বছরের মেয়ে জিদনী। বৃহস্পতিবার(২৬আগষ্ট) সন্ধ্যায় তার মা জুলেখা বেগম নুডুলস খাওয়ানোর সময় অসাবধানতাবশত শিশুটির গলায় আটকে যায় সেফটিপিন। তৎক্ষণাৎ শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে সাথে সাথে পার্শবর্তী বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিলে সেখান থেকে রাতেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এখনো শিশুর গলায় সেফটিপিন বাহির করা না গেলেও শিশুটি বর্তমানে কিছুটা সুস্থ আছে।

শিশু জিদনীর ভাই হাসান আলী জানান, নুডুলস খাওয়ানোর সাথে সাথে গলায় কি যেন আটকে যায়। সে তৎক্ষণাৎ বমি ও ক্রমাগত অসুস্থ হতে শুরু করলে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে এখানকার চিকিৎসকরা সেফটিপিন বাহির করার মেশিন না থাকায় ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেন।

শিশুটিকে ঢাকায় নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


লালপুরে নুডুলস খেতে গিয়ে শিশুর গলায় আটকালো সেফটিপিন!

প্রকাশিত সময় ০১:৫৩:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ অগাস্ট ২০২২
এক্স-রে ফটো

ঈশ্বরদী (পাবনা) সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ১:৫৩ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৫, ২০২২


নাটোরের লালপুরে মায়ের হাতে নুডুলস খেতে গিয়ে গলায় আটকিয়েছে আস্ত একটা সেফটিপিন। এক্স-রে করার পর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শিশুর বাবা শফিকুল ইসলাম (৩২)।

জানা যায়, উপজেলার বড় বাডকয়া এলাকার শফিকুল ইসলামের তিন বছরের মেয়ে জিদনী। বৃহস্পতিবার(২৬আগষ্ট) সন্ধ্যায় তার মা জুলেখা বেগম নুডুলস খাওয়ানোর সময় অসাবধানতাবশত শিশুটির গলায় আটকে যায় সেফটিপিন। তৎক্ষণাৎ শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে সাথে সাথে পার্শবর্তী বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিলে সেখান থেকে রাতেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এখনো শিশুর গলায় সেফটিপিন বাহির করা না গেলেও শিশুটি বর্তমানে কিছুটা সুস্থ আছে।

শিশু জিদনীর ভাই হাসান আলী জানান, নুডুলস খাওয়ানোর সাথে সাথে গলায় কি যেন আটকে যায়। সে তৎক্ষণাৎ বমি ও ক্রমাগত অসুস্থ হতে শুরু করলে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। পরবর্তীতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করলে এখানকার চিকিৎসকরা সেফটিপিন বাহির করার মেশিন না থাকায় ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেন।

শিশুটিকে ঢাকায় নেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ