ঢাকা ১২:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

দেশের বৃহত্তর গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জি-কে) সেচ প্রকল্পের ৩টি পাম্পের দুটিই বিকল

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:২০:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অগাস্ট ২০২২
  • / 67
ভেড়ামারা জিকে প্রজেক্ট পাম্পহাউজ, কুষ্টিয়া।

ভেড়ামারা সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ৪:২০ অপরাহ্ন, আগষ্ট ৩১, ২০২২


কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় দেশের বৃহত্তর গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জি-কে) সেচ প্রকল্পের ৩টি প্রধান পাম্পের ২টিই বিকল হয়ে পড়ে আছে। একটি পাম্পের সেচ নির্ধারিত পরিমাপ মত পানি জমিতে সরবরাহ না হওয়ায়, প্রকল্প এলাকায় স্বল্প খরচে সেচ সুবিধা পাওয়া চাষিরা পড়েছেন চরম বিপাকে।

প্রধান খালের পানি সরবরাহের লেবেল ওঠানামা করায় জমিতে পানি পৌঁছাতে সমস্যা হচ্ছে। গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প সূত্রে জানাগেছে, ভেড়ামারায় অবস্থিত গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের ৩ টি প্রধান পাম্পের মধ্যে ২ টি অকেজো হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ৩ নম্বর পাম্প ২০২১ সালে ২১ মে ও ২ নম্বর পাম্পটি মেকানিক্যাল সমস্যার কারণে এবছর জুন মাসে অচল হয়ে পড়ে। বর্তমানে অবশিষ্ট সচল ১ নম্বর পাম্পটি দিয়ে পানি সরবরাহ কার্যক্রম চলছে। ফলে পাম্পটির উপর যথেষ্ট চাপ ও পরিমানমত পানি সরবরাহ ব্যহত হচ্ছে।

কতৃপক্ষ বলছে শীঘ্রই পাম্প মেরামত করে সচল করা হবে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে পানি সরবরাহে একটু সমস্যা হলেও কৃষকেরা জমিতে পানি পাচ্ছে বলে জানান। এদিকে এর আগে ৪ বছর ধরে অকেজো হয়ে থাকা ৩৭ হাজার হর্স পাওয়ারের ২ নম্বর পাম্প মেরামতের জন্য বিটাকের সঙ্গে চুক্তি হয়। বিটাক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অটোকন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে মেরামতের জন্য ৩ কোটি ৭১ লাখ টাকায় চুক্তি করে। প্রতিষ্ঠানটির প্রকৌশলীরা গত বছর ১২ নভেম্বর ৩ নম্বর পাম্পটি সচল করেন।

গত ১৮ জানুয়ারি সেচ কার্যক্রমের দিন পাম্পটি দিয়ে পানি সরবরাহ শুরু হয়। এবছর জুন মাসে আবার অচল হয়ে পড়ে পাম্পটি। জানাগেছে, গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের ৩ টি প্রধান পাম্পের মধ্যে ২ টিই বিকল হয়ে পড়ায় পানি সরবরাহ ব্যঘাত ঘটছে। এতে স্বল্প খরচে ৩ মৌসুমে নির্বিঘ্নে ফসলের সেচ সুবিধা পাওয়া এ অঞ্চলের কৃষকরা এখন বেকায়দায় পড়েছেন। ভরা আমন মৌসুমে জমিতে সেচ সুবিধা ব্যহত হচ্ছে বলে কৃষকেরা অভিযোগ করেছেন।

পানি না পাওয়া নিয়ে চাঁদগ্রাম এলাকার কৃষক মান্নান মন্ডল, দুলালসহ অনেকে বলেন, সারের দাম বৃদ্ধিতে জমিতে চাষ করতে হিমশিম খাচ্ছি। এরপর আবার নতুন করে সেচের পানি সংকটে চরম বিপদে আমরা। তাহারা আরো জানানা, আমরা দীর্ঘদিন জিকে সেচ প্রকল্পের পানি দিয়ে জমিতে ফসল চাষ করছি। আমন ধানের মৌসুম চলছে। এখন জমিতে পর্যাপ্ত পানি দরকার। পাম্প নষ্ট থাকায় আমরা ঠিকমত পানি পাচ্ছি না। বর্তমানে তেলের দাম বেশি জমিতে ডিজেলে শ্যালো ইঞ্জিনে একবার সেচ দিতে খরচ অনেক। দ্রুত সমাধান না হলে ধান চাষে আগ্রহ হারাতে বসেছে কৃষকরা।

ভেড়ামারা জিকে প্রজেক্ট পানি ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি বুলবুল কবির বলেন, সেচ সুবিধা থাকার পরও নানা কারণে কৃষকেরা এর থেকে সুফল পায় না। তারপর ২ টি পাম্প অকেজো রয়েছে। বর্তমানে কৃষকেরা নামকাওয়াস্তে পানি পাচ্ছে। খালের পানির লেবেল জমি থেকে নিচে। ফলে জমিতে পানি পাচ্ছে না।

প্রকল্পের আওতায় আমন উৎপাদনে এর প্রভাব পড়বে। সেইসাথে দেশের খাদ্য উৎপাদনের ঘাটতি হবে। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার অভাব রয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। ভেড়ামারা গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ২ টি পাম্প বিকল থাকায় ১ টি মাত্র পাম্প দিয়ে সবোর্চ্চ সেচ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। সর্বোচ্চ পানির লেবেল ১৪ দশমিক ৫০। এখন সেখানে ১৪ দশমিক ২০ এ পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে কৃষকেরা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিকল হওয়া পাম্প ২ টি মেরামতের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আগামি ৯-১০ দিনের মধ্যে ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি আমাদের প্রস্তাবনা দিবেন। আমরা সেটি বোর্ডে জমা দিবো। আশাকরি দ্রুতই সমস্যা সমাধান হবে।

প্রসঙ্গত, পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, জিকে সেচ প্রকল্পের অধীনে রয়েছে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরার ১৩ টি উপজেলা। সেচযোগ্য জমির পরিমাণ ১ লাখ ৪২ হাজার হেক্টর। ৪ জেলায় ১৯৩ কিলোমিটার প্রধান খাল, ৪৬৭ কিলোমিটার শাখা খাল রয়েছে। এ ছাড়া ৯৯৫ কিলোমিটার প্রশাখা খাল বা নালা রয়েছে। জিকে সেচ প্রকল্পের প্রধান এবং শাখা খালে পানি থাকলে সেচ সুবিধাসহ অঞ্চলের জলাশয়, পুকুরে পানি স্বাভাবিক থাকে। টিউবওয়েলে ভালোভাবে পানি পাওয়া যায়। ৩ টি পাম্প দিয়ে বছরের ১০ মাস (১৫ জানুয়ারি ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত) ২৪ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করা হয়। বাকি ২ মাস রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ রাখা হয়। নদী থেকে প্রধান খালে পানি উত্তোলনের জন্য ৩ টি মূল পাম্পের প্রতিটির নির্ধারিত পানি উত্তোলন ক্ষমতা ৩৭ কিউসেক। এর সঙ্গে ১২ টি সম্পূরক পাম্প রয়েছে, যার প্রতিটির নির্ধারিত পানি উত্তোলন ক্ষমতা ৩ দশমিক ৫ কিউসেক। পানি উত্তোলনে এ ১৫টি পাম্পের সর্বমোট পানি উত্তোলন ক্ষমতা ১৫৩ কিউসেক। ৩ টি পাম্প একসঙ্গে চালু থাকলে পদ্মা নদী থেকে প্রতি সেকেন্ডে ৩ হাজার ৯০০ কিউসেক পানি আবাদি জমিতে দেওয়া সম্ভব হয়।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


দেশের বৃহত্তর গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জি-কে) সেচ প্রকল্পের ৩টি পাম্পের দুটিই বিকল

প্রকাশিত সময় ০৪:২০:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩১ অগাস্ট ২০২২
ভেড়ামারা জিকে প্রজেক্ট পাম্পহাউজ, কুষ্টিয়া।

ভেড়ামারা সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ৪:২০ অপরাহ্ন, আগষ্ট ৩১, ২০২২


কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় দেশের বৃহত্তর গঙ্গা-কপোতাক্ষ (জি-কে) সেচ প্রকল্পের ৩টি প্রধান পাম্পের ২টিই বিকল হয়ে পড়ে আছে। একটি পাম্পের সেচ নির্ধারিত পরিমাপ মত পানি জমিতে সরবরাহ না হওয়ায়, প্রকল্প এলাকায় স্বল্প খরচে সেচ সুবিধা পাওয়া চাষিরা পড়েছেন চরম বিপাকে।

প্রধান খালের পানি সরবরাহের লেবেল ওঠানামা করায় জমিতে পানি পৌঁছাতে সমস্যা হচ্ছে। গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্প সূত্রে জানাগেছে, ভেড়ামারায় অবস্থিত গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের ৩ টি প্রধান পাম্পের মধ্যে ২ টি অকেজো হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে ৩ নম্বর পাম্প ২০২১ সালে ২১ মে ও ২ নম্বর পাম্পটি মেকানিক্যাল সমস্যার কারণে এবছর জুন মাসে অচল হয়ে পড়ে। বর্তমানে অবশিষ্ট সচল ১ নম্বর পাম্পটি দিয়ে পানি সরবরাহ কার্যক্রম চলছে। ফলে পাম্পটির উপর যথেষ্ট চাপ ও পরিমানমত পানি সরবরাহ ব্যহত হচ্ছে।

কতৃপক্ষ বলছে শীঘ্রই পাম্প মেরামত করে সচল করা হবে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে পানি সরবরাহে একটু সমস্যা হলেও কৃষকেরা জমিতে পানি পাচ্ছে বলে জানান। এদিকে এর আগে ৪ বছর ধরে অকেজো হয়ে থাকা ৩৭ হাজার হর্স পাওয়ারের ২ নম্বর পাম্প মেরামতের জন্য বিটাকের সঙ্গে চুক্তি হয়। বিটাক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অটোকন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সঙ্গে মেরামতের জন্য ৩ কোটি ৭১ লাখ টাকায় চুক্তি করে। প্রতিষ্ঠানটির প্রকৌশলীরা গত বছর ১২ নভেম্বর ৩ নম্বর পাম্পটি সচল করেন।

গত ১৮ জানুয়ারি সেচ কার্যক্রমের দিন পাম্পটি দিয়ে পানি সরবরাহ শুরু হয়। এবছর জুন মাসে আবার অচল হয়ে পড়ে পাম্পটি। জানাগেছে, গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের ৩ টি প্রধান পাম্পের মধ্যে ২ টিই বিকল হয়ে পড়ায় পানি সরবরাহ ব্যঘাত ঘটছে। এতে স্বল্প খরচে ৩ মৌসুমে নির্বিঘ্নে ফসলের সেচ সুবিধা পাওয়া এ অঞ্চলের কৃষকরা এখন বেকায়দায় পড়েছেন। ভরা আমন মৌসুমে জমিতে সেচ সুবিধা ব্যহত হচ্ছে বলে কৃষকেরা অভিযোগ করেছেন।

পানি না পাওয়া নিয়ে চাঁদগ্রাম এলাকার কৃষক মান্নান মন্ডল, দুলালসহ অনেকে বলেন, সারের দাম বৃদ্ধিতে জমিতে চাষ করতে হিমশিম খাচ্ছি। এরপর আবার নতুন করে সেচের পানি সংকটে চরম বিপদে আমরা। তাহারা আরো জানানা, আমরা দীর্ঘদিন জিকে সেচ প্রকল্পের পানি দিয়ে জমিতে ফসল চাষ করছি। আমন ধানের মৌসুম চলছে। এখন জমিতে পর্যাপ্ত পানি দরকার। পাম্প নষ্ট থাকায় আমরা ঠিকমত পানি পাচ্ছি না। বর্তমানে তেলের দাম বেশি জমিতে ডিজেলে শ্যালো ইঞ্জিনে একবার সেচ দিতে খরচ অনেক। দ্রুত সমাধান না হলে ধান চাষে আগ্রহ হারাতে বসেছে কৃষকরা।

ভেড়ামারা জিকে প্রজেক্ট পানি ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি বুলবুল কবির বলেন, সেচ সুবিধা থাকার পরও নানা কারণে কৃষকেরা এর থেকে সুফল পায় না। তারপর ২ টি পাম্প অকেজো রয়েছে। বর্তমানে কৃষকেরা নামকাওয়াস্তে পানি পাচ্ছে। খালের পানির লেবেল জমি থেকে নিচে। ফলে জমিতে পানি পাচ্ছে না।

প্রকল্পের আওতায় আমন উৎপাদনে এর প্রভাব পড়বে। সেইসাথে দেশের খাদ্য উৎপাদনের ঘাটতি হবে। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার অভাব রয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। ভেড়ামারা গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, ২ টি পাম্প বিকল থাকায় ১ টি মাত্র পাম্প দিয়ে সবোর্চ্চ সেচ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছি। সর্বোচ্চ পানির লেবেল ১৪ দশমিক ৫০। এখন সেখানে ১৪ দশমিক ২০ এ পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। এতে কৃষকেরা কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বিকল হওয়া পাম্প ২ টি মেরামতের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। মেরামতের জন্য সংশ্লিষ্ট কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আগামি ৯-১০ দিনের মধ্যে ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি আমাদের প্রস্তাবনা দিবেন। আমরা সেটি বোর্ডে জমা দিবো। আশাকরি দ্রুতই সমস্যা সমাধান হবে।

প্রসঙ্গত, পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, জিকে সেচ প্রকল্পের অধীনে রয়েছে কুষ্টিয়া, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ ও মাগুরার ১৩ টি উপজেলা। সেচযোগ্য জমির পরিমাণ ১ লাখ ৪২ হাজার হেক্টর। ৪ জেলায় ১৯৩ কিলোমিটার প্রধান খাল, ৪৬৭ কিলোমিটার শাখা খাল রয়েছে। এ ছাড়া ৯৯৫ কিলোমিটার প্রশাখা খাল বা নালা রয়েছে। জিকে সেচ প্রকল্পের প্রধান এবং শাখা খালে পানি থাকলে সেচ সুবিধাসহ অঞ্চলের জলাশয়, পুকুরে পানি স্বাভাবিক থাকে। টিউবওয়েলে ভালোভাবে পানি পাওয়া যায়। ৩ টি পাম্প দিয়ে বছরের ১০ মাস (১৫ জানুয়ারি ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত) ২৪ ঘণ্টা পানি সরবরাহ করা হয়। বাকি ২ মাস রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ রাখা হয়। নদী থেকে প্রধান খালে পানি উত্তোলনের জন্য ৩ টি মূল পাম্পের প্রতিটির নির্ধারিত পানি উত্তোলন ক্ষমতা ৩৭ কিউসেক। এর সঙ্গে ১২ টি সম্পূরক পাম্প রয়েছে, যার প্রতিটির নির্ধারিত পানি উত্তোলন ক্ষমতা ৩ দশমিক ৫ কিউসেক। পানি উত্তোলনে এ ১৫টি পাম্পের সর্বমোট পানি উত্তোলন ক্ষমতা ১৫৩ কিউসেক। ৩ টি পাম্প একসঙ্গে চালু থাকলে পদ্মা নদী থেকে প্রতি সেকেন্ডে ৩ হাজার ৯০০ কিউসেক পানি আবাদি জমিতে দেওয়া সম্ভব হয়।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ