ঢাকা ০৬:০০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

জ্বালানি তেলের দাম ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ৫ টাকা কমানো জনগণের সাথে তামাশা মাত্র : বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:৪৭:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / 164
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি

স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৪:৪৭ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ১, ২০২২

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কমরেড ডাঃ এম এ সামাদ ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাহিদুর রহমান আজ ১লা সেপ্টেম্বর ২০২২ সংবাদপত্রে দেয়া এক বিবৃতিতে ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল ও অকটেনের দাম লিটারে পাঁচ টাকা কমানোকে জনগণের সাথে তামাশা বলে মন্তব্য করেছেন।

 
নেতৃদ্বয় বলেন, ৫ আগষ্ট পূর্ববর্তী সময়ের দাম নির্ধারণ করুন। জনগণের দুঃখ দুর্দশা নিয়ে তামাশা করা বন্ধ করুন। দাম বৃদ্ধির পর প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিন বিক্রি হচ্ছে ১১৪ টাকায়; ৫ টাকা কমানোর পর বিক্রি হবে ১০৯ টাকায়। অকটেন বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৩৫ টাকায়, এটি নামবে ১৩০ টাকায়। পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়, তা কমে হবে ১২৫ টাকা এটা হাস্যকর ।

বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধি, বিপিসির লোকসান এবং জ্বালানি তেল পাচারের অজুহাত তুলে সরকার গত ৫ আগস্ট সকল প্রকার জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করেছিলো। এর সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়িয়ে দিয়েছিল পরিবহন ভাড়া এবং দ্রব্যমূল্য। সে সময় যুক্তিসঙ্গতভাবে প্রমাণ করা হয়েছিল যে, দুর্নীতি, লুটপাট বন্ধ করলে তেলের মূল্য বৃদ্ধি করার তো কোন কারণ নেই বরং পূর্বের দামেই বিক্রি করা সম্ভব। বিশ্ববাজারে তেলের দাম নিম্নমুখী এবং বিপিসির আর্থিক হিসাবের অসঙ্গতি (যা সংসদীয় কমিটি বলেছে) দূর করলে জ্বালানি তেলের দাম কমানো সম্ভব, এটা এখন প্রমাণিত। জনমনে অসন্তোষকে প্রশমিত করার নামে গতকাল সকল প্রকার জ্বালানির দাম লিটার প্রতি ৫ টাকা কমানোর যে ঘোষণা সরকার দিয়েছে তা জনগণের সাথে তামাশা এবং ব্যবসায়ীদের সুবিধা বৃদ্ধির নতুন পাঁয়তারা। এই মূল্য কমার কারণে পরিবহনের ভাড়া কমবে না বরং পরিবহন মালিকদের লাভ বাড়বে এবং সরকারের রাজস্ব কমবে মাত্র।

নেতৃদ্বয় বলেন, সীমা ছাড়া দাম বাড়িয়ে নামমাত্র দাম কমানোর এই নীতি মূলত এক ধরনের প্রতারনা। এতে জনগণের উপকার হয় না বরং ব্যবসায়ীদের মুনাফা বৃদ্ধি হয় মাত্র। ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল ও অকটেনের দাম কমিয়ে পূর্বের দাম নির্ধারণ করার দাবি জানাচ্ছি। আমরা চাই দুর্নীতি লুটপাট বন্ধ করুন। নইলে জনরোষের শিকার হবেন। – খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


জ্বালানি তেলের দাম ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ৫ টাকা কমানো জনগণের সাথে তামাশা মাত্র : বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি

প্রকাশিত সময় ০৪:৪৭:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি

স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ৪:৪৭ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ১, ২০২২

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কমরেড ডাঃ এম এ সামাদ ও সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাহিদুর রহমান আজ ১লা সেপ্টেম্বর ২০২২ সংবাদপত্রে দেয়া এক বিবৃতিতে ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল ও অকটেনের দাম লিটারে পাঁচ টাকা কমানোকে জনগণের সাথে তামাশা বলে মন্তব্য করেছেন।

 
নেতৃদ্বয় বলেন, ৫ আগষ্ট পূর্ববর্তী সময়ের দাম নির্ধারণ করুন। জনগণের দুঃখ দুর্দশা নিয়ে তামাশা করা বন্ধ করুন। দাম বৃদ্ধির পর প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিন বিক্রি হচ্ছে ১১৪ টাকায়; ৫ টাকা কমানোর পর বিক্রি হবে ১০৯ টাকায়। অকটেন বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৩৫ টাকায়, এটি নামবে ১৩০ টাকায়। পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়, তা কমে হবে ১২৫ টাকা এটা হাস্যকর ।

বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বিশ্ববাজারে দাম বৃদ্ধি, বিপিসির লোকসান এবং জ্বালানি তেল পাচারের অজুহাত তুলে সরকার গত ৫ আগস্ট সকল প্রকার জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করেছিলো। এর সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়িয়ে দিয়েছিল পরিবহন ভাড়া এবং দ্রব্যমূল্য। সে সময় যুক্তিসঙ্গতভাবে প্রমাণ করা হয়েছিল যে, দুর্নীতি, লুটপাট বন্ধ করলে তেলের মূল্য বৃদ্ধি করার তো কোন কারণ নেই বরং পূর্বের দামেই বিক্রি করা সম্ভব। বিশ্ববাজারে তেলের দাম নিম্নমুখী এবং বিপিসির আর্থিক হিসাবের অসঙ্গতি (যা সংসদীয় কমিটি বলেছে) দূর করলে জ্বালানি তেলের দাম কমানো সম্ভব, এটা এখন প্রমাণিত। জনমনে অসন্তোষকে প্রশমিত করার নামে গতকাল সকল প্রকার জ্বালানির দাম লিটার প্রতি ৫ টাকা কমানোর যে ঘোষণা সরকার দিয়েছে তা জনগণের সাথে তামাশা এবং ব্যবসায়ীদের সুবিধা বৃদ্ধির নতুন পাঁয়তারা। এই মূল্য কমার কারণে পরিবহনের ভাড়া কমবে না বরং পরিবহন মালিকদের লাভ বাড়বে এবং সরকারের রাজস্ব কমবে মাত্র।

নেতৃদ্বয় বলেন, সীমা ছাড়া দাম বাড়িয়ে নামমাত্র দাম কমানোর এই নীতি মূলত এক ধরনের প্রতারনা। এতে জনগণের উপকার হয় না বরং ব্যবসায়ীদের মুনাফা বৃদ্ধি হয় মাত্র। ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল ও অকটেনের দাম কমিয়ে পূর্বের দাম নির্ধারণ করার দাবি জানাচ্ছি। আমরা চাই দুর্নীতি লুটপাট বন্ধ করুন। নইলে জনরোষের শিকার হবেন। – খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ