ঢাকা ০৫:১৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মুরগীর খাদ্যের দাম বৃদ্ধি ও ডিমের মূল্য পড়ে যাওয়ায় আটঘরিয়ার ১৫০ খামারীর মাথায় হাত

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:১৬:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / 52
ডিমের দাম পড়ে যাওয়ায় পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার ১৫০ খামারীর মাথায় হাত।

আটঘরিয়া ব্যুরো প্রধান
প্রকাশিত: ৬:১৬ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ৩, ২০২২


মুরগীর খাদ্যের অত্যাধিক মূল্যবৃদ্ধি এবং ইদানিং ডিমের দাম পড়ে যাওয়ায় পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার ১৫০ খামারীর মাথায় হাত, ইতি মধ্যে ৩০ খামার বন্ধ হয়ে গেছে এবং অন্তত আরও ২০ খামার বন্ধের উপক্রম। এখানে ছোট বড় প্রাই ২০০ মুরগীর খামার ছিল।

খোজ নিয়ে জানা যায়, ৫০ কেজি মুরগীর খাদ্যের বস্তার মূল্য পরিবহনসহ ২৮০০ থেকে ২৯০০ টাকা। প্রতিদিন একটি মুরগীর গড় খাদ্য খায় ১২০ থেকে ১৩০ গ্রাম। সে হিসাবে ১০০ মুরগীর খাদ্য লাগে ১২/১৩ কেজি যার বর্তমান মূল্য ৫৮ টাকা কেজি হিসাবে দাড়ায় প্রায় ৭০০ টাকা। এর সঙ্গে প্রতিদিন বিভিন্ন ঔষধ লাগে গড়ে ৫০ টাকা এবং লেবার খরচ প্রতিদিন জন প্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। অপর দিকে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ না থাকলে প্রতি ১০০ মুরগীতে গড় ডিম পাওয়া যায় ৭০ থেকে ৮০টি যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রতিশ ৮২০ টাকা হিসাবে সর্বোচ্চ ৭০০ টাকা। সব মিলে ১০০ মুরগীতে প্রতিদিন গড় আয় ৭০০ টাকার বিপরীতে ব্যয় প্রায় ৯০০ টাকা। সে ক্ষেত্রে বর্তমানে প্রত্যেক খামারীকে প্রতিদিন অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

তবে যেসব খামারী লেবারের পরিবর্তে ব্যক্তিগতভাবে শ্রম দেন একমাত্র তারাই লাভের মুখ দেখেন। ইতি মধ্যে ক্ষতির কারণে ৩০ খামার বন্ধ হয়ে গেছে এবং আরও ২০ খামার বন্ধ হওয়ার উপক্রম।

মুরগীর খামারী লুৎফর রহমান জানায়, কয়েকদিন আগেও লাভের মুখ দেখলেও ডিমের দাম পড়ে যাওয়াই এবং খাদ্যের দাম না কমায় এখন ক্ষতির সম্মুক্ষিন হতে হচ্ছে খামারীদের দাবী, অবিলম্বে খাদ্যের ও ভেটেনারী ঔষধের দাম কমানো হোক।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


মুরগীর খাদ্যের দাম বৃদ্ধি ও ডিমের মূল্য পড়ে যাওয়ায় আটঘরিয়ার ১৫০ খামারীর মাথায় হাত

প্রকাশিত সময় ০৬:১৬:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২
ডিমের দাম পড়ে যাওয়ায় পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার ১৫০ খামারীর মাথায় হাত।

আটঘরিয়া ব্যুরো প্রধান
প্রকাশিত: ৬:১৬ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ৩, ২০২২


মুরগীর খাদ্যের অত্যাধিক মূল্যবৃদ্ধি এবং ইদানিং ডিমের দাম পড়ে যাওয়ায় পাবনার আটঘরিয়া উপজেলার ১৫০ খামারীর মাথায় হাত, ইতি মধ্যে ৩০ খামার বন্ধ হয়ে গেছে এবং অন্তত আরও ২০ খামার বন্ধের উপক্রম। এখানে ছোট বড় প্রাই ২০০ মুরগীর খামার ছিল।

খোজ নিয়ে জানা যায়, ৫০ কেজি মুরগীর খাদ্যের বস্তার মূল্য পরিবহনসহ ২৮০০ থেকে ২৯০০ টাকা। প্রতিদিন একটি মুরগীর গড় খাদ্য খায় ১২০ থেকে ১৩০ গ্রাম। সে হিসাবে ১০০ মুরগীর খাদ্য লাগে ১২/১৩ কেজি যার বর্তমান মূল্য ৫৮ টাকা কেজি হিসাবে দাড়ায় প্রায় ৭০০ টাকা। এর সঙ্গে প্রতিদিন বিভিন্ন ঔষধ লাগে গড়ে ৫০ টাকা এবং লেবার খরচ প্রতিদিন জন প্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। অপর দিকে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ না থাকলে প্রতি ১০০ মুরগীতে গড় ডিম পাওয়া যায় ৭০ থেকে ৮০টি যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রতিশ ৮২০ টাকা হিসাবে সর্বোচ্চ ৭০০ টাকা। সব মিলে ১০০ মুরগীতে প্রতিদিন গড় আয় ৭০০ টাকার বিপরীতে ব্যয় প্রায় ৯০০ টাকা। সে ক্ষেত্রে বর্তমানে প্রত্যেক খামারীকে প্রতিদিন অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

তবে যেসব খামারী লেবারের পরিবর্তে ব্যক্তিগতভাবে শ্রম দেন একমাত্র তারাই লাভের মুখ দেখেন। ইতি মধ্যে ক্ষতির কারণে ৩০ খামার বন্ধ হয়ে গেছে এবং আরও ২০ খামার বন্ধ হওয়ার উপক্রম।

মুরগীর খামারী লুৎফর রহমান জানায়, কয়েকদিন আগেও লাভের মুখ দেখলেও ডিমের দাম পড়ে যাওয়াই এবং খাদ্যের দাম না কমায় এখন ক্ষতির সম্মুক্ষিন হতে হচ্ছে খামারীদের দাবী, অবিলম্বে খাদ্যের ও ভেটেনারী ঔষধের দাম কমানো হোক।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ