ঢাকা ০৪:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

আটঘরিয়ায় এবার আমন উৎপাদনে ঘাটতির সম্ভাবনা
বিঘাপ্রতি খরচ বেড়েছে ৩০ শতাংশ, আবাদ হয়নি ১৫০০ হেক্টর

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:৩৫:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / 126

আটঘরিয়া উপজেলার মানচিত্র, পাবনা।

আটঘরিয়া উপজেলা, পাবনা। ছবি: স্বতঃকণ্ঠ

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১০:৩৫ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ৪, ২০২২


খরা, কৃষি উপকরনের মুল্য বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও জ¦ালানির মুল্য বৃদ্ধি এবং লেবার খরচ বেড়ে যাওয়ায় এবার পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় প্রায় ৯ হাজার হেক্টর, জমিতে আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও তা কমে আবাদ হয়েছে মাত্র সাড়ে ৭ হাজার হেক্টর জমি। এবার আবাদে খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে বিঘায় ৩০ শতাংশ উৎপাদনে ঘাটতির আশংকা করা হচ্ছে।

বৃষ্টিপাত না হওয়ায় এবং ডিজেল, সার, কীটনাশক, লেবার খরচ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটায় কৃষকরা প্রথম দিকে জমি চাষ করে চারা রোপন করতে পারে নাই। তবে বৃষ্টিপাত হলেও অস্বাভাবিক খরচের ভয়ে কৃষকরা ধান রোপনে নিরউৎসাহিত হয়ে পরে। ফলে উপজেলার প্রায় ৯ হাজার হেক্টর জমিতে আমন আবাদের সম্ভবনা থাকলেও অন্য আবাদ হয়েছে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমি। ফলে এবার আমনের উৎপাদন লক্ষমাত্রা অর্জিত হবে না বলে ধারনা।

নাগদহ গভীর নলকূপের ম্যানেজার মিলন জানায়, একে তো সময় মত বৃষ্টি না হওয়ায় অন্যদিকে যথাসময়ে নলকূপের পানি সরবরাহ বিঘœঘটায় এবং ডিজেলের মূল্য বৃদ্বিতে শ্যলো মেশিনের মোট খরচ বেড়ে যাওয়ায় অনেক চাষি ধান রোপনে পিছিয়ে পড়ে। সময় মত জমি তৈরি করতে না পেরে কেউ কেউ আবাদে অনিহা দেখায়। চাষি মকুল হোসেন জানায় পানির অভাবে সব জমিতে ধান রোপন সম্ভব হয় নাই। যে গুলো করা হয়েছে তাতে প্রায় ৩০ ভাগ পরিমান খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে।

দেবোত্তর বাজারে ঝাঁকে ঝাঁকে চড়ুই পাখীর দৃশ্য, দেখতে ব্যাপক মানুষের ভীড়

ইদানিং আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর বাজারে ঝাঁকে ঝাঁকে চুড়ই পাখীর বিচরণ ঘটেছে। প্রতিদিন বিকাল হলেই হাজার হাজার চুড়ই পাখী ঝাঁকে ঝাঁকে চক্কর দিয়ে দেবোত্তর পাইলোট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে মেহেগুনি গাছে বসে। যেখান থেকে দল বেঁধে সামনের শফির নতুন তিন তলা ভবনের ছাদে বসে। আবার সেখান থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে চক্কর দিয়ে বেড়ায়।

ইতি পূর্বে কোন বছর এত চড়ুই পাখীকে এখানে এভাবে দেখা যায় নি। অনেকের ধারণা গরমের কারনেই এবং নিরাপদ আশ্রয়ের অভাবে নিরাপদ আশ্রয় ভেবে এখানে আগমন করেছে। এত বিপুল সংখক চড়–ই পাখির বিকালের এ দৃশ্য দেখতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমে যায়।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


আটঘরিয়ায় এবার আমন উৎপাদনে ঘাটতির সম্ভাবনা
বিঘাপ্রতি খরচ বেড়েছে ৩০ শতাংশ, আবাদ হয়নি ১৫০০ হেক্টর

প্রকাশিত সময় ১০:৩৫:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২২
আটঘরিয়া উপজেলা, পাবনা। ছবি: স্বতঃকণ্ঠ

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১০:৩৫ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ৪, ২০২২


খরা, কৃষি উপকরনের মুল্য বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ ও জ¦ালানির মুল্য বৃদ্ধি এবং লেবার খরচ বেড়ে যাওয়ায় এবার পাবনার আটঘরিয়া উপজেলায় প্রায় ৯ হাজার হেক্টর, জমিতে আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও তা কমে আবাদ হয়েছে মাত্র সাড়ে ৭ হাজার হেক্টর জমি। এবার আবাদে খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে বিঘায় ৩০ শতাংশ উৎপাদনে ঘাটতির আশংকা করা হচ্ছে।

বৃষ্টিপাত না হওয়ায় এবং ডিজেল, সার, কীটনাশক, লেবার খরচ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটায় কৃষকরা প্রথম দিকে জমি চাষ করে চারা রোপন করতে পারে নাই। তবে বৃষ্টিপাত হলেও অস্বাভাবিক খরচের ভয়ে কৃষকরা ধান রোপনে নিরউৎসাহিত হয়ে পরে। ফলে উপজেলার প্রায় ৯ হাজার হেক্টর জমিতে আমন আবাদের সম্ভবনা থাকলেও অন্য আবাদ হয়েছে প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমি। ফলে এবার আমনের উৎপাদন লক্ষমাত্রা অর্জিত হবে না বলে ধারনা।

নাগদহ গভীর নলকূপের ম্যানেজার মিলন জানায়, একে তো সময় মত বৃষ্টি না হওয়ায় অন্যদিকে যথাসময়ে নলকূপের পানি সরবরাহ বিঘœঘটায় এবং ডিজেলের মূল্য বৃদ্বিতে শ্যলো মেশিনের মোট খরচ বেড়ে যাওয়ায় অনেক চাষি ধান রোপনে পিছিয়ে পড়ে। সময় মত জমি তৈরি করতে না পেরে কেউ কেউ আবাদে অনিহা দেখায়। চাষি মকুল হোসেন জানায় পানির অভাবে সব জমিতে ধান রোপন সম্ভব হয় নাই। যে গুলো করা হয়েছে তাতে প্রায় ৩০ ভাগ পরিমান খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে।

দেবোত্তর বাজারে ঝাঁকে ঝাঁকে চড়ুই পাখীর দৃশ্য, দেখতে ব্যাপক মানুষের ভীড়

ইদানিং আটঘরিয়া উপজেলার দেবোত্তর বাজারে ঝাঁকে ঝাঁকে চুড়ই পাখীর বিচরণ ঘটেছে। প্রতিদিন বিকাল হলেই হাজার হাজার চুড়ই পাখী ঝাঁকে ঝাঁকে চক্কর দিয়ে দেবোত্তর পাইলোট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে মেহেগুনি গাছে বসে। যেখান থেকে দল বেঁধে সামনের শফির নতুন তিন তলা ভবনের ছাদে বসে। আবার সেখান থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে চক্কর দিয়ে বেড়ায়।

ইতি পূর্বে কোন বছর এত চড়ুই পাখীকে এখানে এভাবে দেখা যায় নি। অনেকের ধারণা গরমের কারনেই এবং নিরাপদ আশ্রয়ের অভাবে নিরাপদ আশ্রয় ভেবে এখানে আগমন করেছে। এত বিপুল সংখক চড়–ই পাখির বিকালের এ দৃশ্য দেখতে উৎসুক মানুষের ভিড় জমে যায়।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ